বাংলারজমিন
‘শিশু মাইশাকে গলা টিপে হত্যা করে মা’
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
৭ মে ২০২৪, মঙ্গলবারচুয়াডাঙ্গায় নিজ মেয়েকে গলা টিপে হত্যার পর বিদ্যুৎস্পর্শের নাটক সাজান মা পপি খাতুন (২৫)। এক সপ্তাহের ব্যবধানে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে মাইশা খাতুন (৭)কে গলা টিপে হত্যার বিষয়টি উন্মোচন হয়। রহস্য উন্মোচনের পর পুলিশ ঘাতক মাকে গ্রেপ্তার করে। পরে ঘাতক মা পপি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। গতকাল সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার আরএম ফয়জুর রহমান এসব তথ্য সাংবাদিকদের জানান। পুলিশ সুপার জানান, শিশু মাইশা তার মায়ের সঙ্গে আলমডাঙ্গার ভোগাইলবগাদী গ্রামে বসবাস করতো। গত ২৯শে ফেব্রুয়ারি সকালে শিশু মাইশা খাতুন বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মারা গেছে বলে প্রচার করে মা পপি খাতুন। সে সময় মাইশার গলায় মোবাইলফোনের চার্জারের তার জড়ানো ছিল। প্রতিবেশীরা মাইশাকে দ্রুত নিয়ে যায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসকরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মাইশা মারা গেছে বলে জানান।
নিউজ রাইটারকে পেছন থেকে কেউ ধাওয়া করছে অথবা খুব ঘুম পাচ্ছে, তাই নিউজ শেষ করতে পারে নি! অসম্পূর্ণ নিউজ!
কী কারণে মা তাঁর সন্তানকে হত্যা করলেন সেটা উল্লেখ করা উচিত ছিল।
uncompleted news
অন্য পত্রিকা থেকে কারনটা বের করলাম : "পপি খাতুন পুলিশের কাছে মেয়েকে হত্যার কথা স্বীকার করে বলে, মেয়ে মাইশা নাবালিকা। তার বাবা হয়তো আরেকটি বিয়ে করবে। পপিরও অন্য জায়গায় বিয়ে হতে পারে। তখন মাইশাকে দেখার কেউ থাকবে না। মাইশার জীবন কাটবে কষ্টে। প্রতিবেশীদের একটি মেয়েকে এভাবে বড় হতে দেখেছে পপি। এসব চিন্তাভাবনা করে মা পপি খাতুন মেয়ে মাইশাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে বলে পুলিশকে জানিয়েছে পপি।"
কী কারণে মা তাঁর সন্তানকে হত্যা করলেন সেটা উল্লেখ করা উচিত ছিল।
স্বাভাবিক প্রশ্ন আসে মা কেন মেয়েকে হত্যা করলেন এই খবরটা যেহেতু সাংবাদিক বা সংবাদপত্র দিতে পারে নাই তাই খবরটাই দেওয়া উচিত হয় নাই।