অনলাইন
গত তিন-চার মাসের চেয়ে হাসপাতালে অনেক রোগী বেড়েছে: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
স্টাফ রিপোর্টার
২৩ জানুয়ারি ২০২২, রবিবার, ৩:৩৮ অপরাহ্ন
ফাইল ফটো
একুট একটু করে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের জায়গা নতুন ধরন ওমিক্রন দখল করে নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম। আজ রোববার দুপুরে স্বাস্থ্য বুলেটিনে তিনি এ কথা বলেন।
ওমিক্রনের লক্ষণ ও উপসর্গ সম্পর্কে তিনি বলেন, ওমিক্রনের যে উপসর্গগুলো আছে, তারমধ্যে ৭৩ শতাংশ মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে নাক দিয়ে পানি ঝরছে। মাথা ব্যথা করছে ৬৮ শতাংশ রোগীর। অবসন্নতা অনুভব করছেন, ক্লান্তি অনুভব করছেন ৬৪ শতাংশ রোগী। হাঁচি দিচ্ছেন ৬০ শতাংশ রোগী। গলা ব্যথা হচ্ছে ৬০ শতাংশ রোগীর, কাশি দিচ্ছেন ৪৪ শতাংশ রোগী।
নাজমুল ইসলাম বলেন, এই বিষয়গুলো কিন্তু আমাদের মাথায় রাখতে হবে। এর সঙ্গে কিন্তু সিজনাল যে ফ্লু হচ্ছে, ইনফ্লুয়েঞ্জা হচ্ছে তার সঙ্গেও কিন্তু মিল রয়েছে। কাজেই যেকোনো পরিস্থিতিতে আমরা চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করেই আমাদের চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। রোগীর সংখ্যা যদি প্রতিদিনই বাড়তে থাকে এবং স্বাস্থ্যবিধিকে অমান্য করে আমরা যদি নিজের মত করে চলতে থাকি তাহলে কিন্তু রোগীর সংখ্যা আরো বাড়বে। সেটি কিন্তু সামগ্রিক ভাবে পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবে। আমাদের কাছে তথ্য রয়েছে-গত তিনচার মাসের চেয়ে হাসপাতালে রোগী অনেক বেড়েছে এবং এটি অব্যাহত রয়েছে।
এই অতিমারীকে আমরা যদি পরাস্থ করতে চাই তাহলে আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতেই হবে বলে উল্লেখ করে তিনি।
বই মেলার বিষয়ে কয়েকটি পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, যারা বই মেলার সাথে সংশ্লিষ্ট আছেন তাদের আমরা অনুরোধ করবো মেলা শুরুর আগে তাদের যেন টিকা গ্রহণে কার্যক্রমটি তারা সমাপ্ত করেন। বই মেলায় যারো যাবেন, ঘাটোর্ধ্ব যারা আছেন, ফ্রন্ট লাইনার যারা আছেন, তারা যেন তাদের বুস্টার ডোজের টিকা গ্রহণ করে নেন। মেলায় অবশ্য অবশ্য নাক মুখ ঢেকে সঠিক নিয়মে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। কোনোভাবে মাস্ক খুলে বই মেলাতে বিচরণ করা যাবে না।
ওমিক্রনের লক্ষণ ও উপসর্গ সম্পর্কে তিনি বলেন, ওমিক্রনের যে উপসর্গগুলো আছে, তারমধ্যে ৭৩ শতাংশ মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে নাক দিয়ে পানি ঝরছে। মাথা ব্যথা করছে ৬৮ শতাংশ রোগীর। অবসন্নতা অনুভব করছেন, ক্লান্তি অনুভব করছেন ৬৪ শতাংশ রোগী। হাঁচি দিচ্ছেন ৬০ শতাংশ রোগী। গলা ব্যথা হচ্ছে ৬০ শতাংশ রোগীর, কাশি দিচ্ছেন ৪৪ শতাংশ রোগী।
নাজমুল ইসলাম বলেন, এই বিষয়গুলো কিন্তু আমাদের মাথায় রাখতে হবে। এর সঙ্গে কিন্তু সিজনাল যে ফ্লু হচ্ছে, ইনফ্লুয়েঞ্জা হচ্ছে তার সঙ্গেও কিন্তু মিল রয়েছে। কাজেই যেকোনো পরিস্থিতিতে আমরা চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করেই আমাদের চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। রোগীর সংখ্যা যদি প্রতিদিনই বাড়তে থাকে এবং স্বাস্থ্যবিধিকে অমান্য করে আমরা যদি নিজের মত করে চলতে থাকি তাহলে কিন্তু রোগীর সংখ্যা আরো বাড়বে। সেটি কিন্তু সামগ্রিক ভাবে পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবে। আমাদের কাছে তথ্য রয়েছে-গত তিনচার মাসের চেয়ে হাসপাতালে রোগী অনেক বেড়েছে এবং এটি অব্যাহত রয়েছে।
এই অতিমারীকে আমরা যদি পরাস্থ করতে চাই তাহলে আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতেই হবে বলে উল্লেখ করে তিনি।
বই মেলার বিষয়ে কয়েকটি পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, যারা বই মেলার সাথে সংশ্লিষ্ট আছেন তাদের আমরা অনুরোধ করবো মেলা শুরুর আগে তাদের যেন টিকা গ্রহণে কার্যক্রমটি তারা সমাপ্ত করেন। বই মেলায় যারো যাবেন, ঘাটোর্ধ্ব যারা আছেন, ফ্রন্ট লাইনার যারা আছেন, তারা যেন তাদের বুস্টার ডোজের টিকা গ্রহণ করে নেন। মেলায় অবশ্য অবশ্য নাক মুখ ঢেকে সঠিক নিয়মে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। কোনোভাবে মাস্ক খুলে বই মেলাতে বিচরণ করা যাবে না।