ফেসবুক ডায়েরি
ধানমন্ডিতে একটি গাড়ি দুর্ঘটনা, পুলিশ সপ্তাহ এবং ডিজিটাল উন্নতি
২৩ জানুয়ারি ২০২২, রবিবার, ২:০৭ অপরাহ্ন
পত্রিকার খবর:
রাজধানীর ধানমন্ডির ৮ নম্বরে অবস্থিত রবীন্দ্র সরোবরের এলাকায় শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে একটি প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রোড ডিভাইডারের উপরে উঠে যায়। দুর্ঘটনার পর গাড়ি চালক গাড়িটি ঘটনাস্থলে রেখেই পালিয়ে যায়। গাড়িটি রেকারে ধানমন্ডি থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রায় ২৪ ঘন্টা কেটে গেল শনিবার মধ্যরাত পর্যন্ত গাড়ির মালিকানা দাবি করে কেউ থানায় আসেনি।
রবিবার বিআরটিএ'র মাধ্যমে গাড়ির মালিককে খুঁজে বের করা হবে।
খবর সমাপ্ত।
আমার প্রশ্ন:
গাড়ির মালিকানা ইত্যাদি সংক্রান্ত বিআরটিএর তথ্যাদি কি ডিজিটাল পদ্ধতিতে অন দা স্পট বের করা সম্ভব নয়?
গাড়ির মালিকানা কেউ দাবি করে থানায় আসলো না এটার জন্য কি বসে থাকতে হবে?
মালিকের অজান্তেও গাড়ি অন্য কেউ নিয়ে যেতে পারে। মালিক অসুস্থ থাকতে পারেন। মালিক শহরের বা দেশের বাইরে থাকতে পারেন। গাড়ি চুরি হতে পারে।
বিআরটিএ কার্যক্রম এবং তথ্যাদি কি আজ পর্যন্ত ডিজিটালে রূপান্তরিত হয়নি?
ট্রাফিক বিভাগ বা পুলিশ ডিপার্টমেন্টের তাদের সাথে কি ডিজিটাল সংযুক্তি স্থাপন করা সম্ভব হয়নি?
আমরা ডিজিটাল জগতের চরম শিখরে উঠে যাচ্ছি বলে শুনছি কিন্তু সেই পঞ্চাশ বছর আগেকার পদ্ধতিতেই গাড়ির মালিকের জন্য থানায় বসে থাকা কোনক্রমেই আমি এর কোনো যুক্তি দেখছি না।
পুলিশ সপ্তাহ শুরু হচ্ছে আজ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করবেন। ডিজিটাল পদ্ধতির মাধ্যমে পুলিশ সেবাকে আরো এফিসিয়েন্ট এবং জনগণের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য আমার অনুরোধ রইল।
যত আমরা মেগা প্রজেক্ট করি না কেন তার সাথে ডিজিটাল জগতের একটি এফিশিয়েন্ট-সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যবহার যোগ্য জগত তৈরি না হলে এটি জনগণের কোনো প্রকৃত উপকারে আসবে না।
শরীরের উপরে দামি টাই ও বিশ্বমানের ব্রান্ডের ব্লেজার আর নিচে লুঙ্গি কখনো যায়না।
সামঞ্জস্যপূর্ণ উন্নতি এবং তার এফিশিয়েন্ট ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষের সর্বাঙ্গীণ জীবন মানের উন্নতি হয়।
রবিবার দুপুর
জানুয়ারি ২৩, ২০২২ ইং
[লেখকঃ সিইও এন্ড ফাউন্ডার, আমেরিকান বাংলাদেশ সেন্টার ফর ডেভলপমেন্ট এক্সিলেন্স (এবিসিডিই)। লেখাটি তার ফেসবুক টাইমলাইন থেকে নেয়া।]
রাজধানীর ধানমন্ডির ৮ নম্বরে অবস্থিত রবীন্দ্র সরোবরের এলাকায় শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে একটি প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রোড ডিভাইডারের উপরে উঠে যায়। দুর্ঘটনার পর গাড়ি চালক গাড়িটি ঘটনাস্থলে রেখেই পালিয়ে যায়। গাড়িটি রেকারে ধানমন্ডি থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রায় ২৪ ঘন্টা কেটে গেল শনিবার মধ্যরাত পর্যন্ত গাড়ির মালিকানা দাবি করে কেউ থানায় আসেনি।
রবিবার বিআরটিএ'র মাধ্যমে গাড়ির মালিককে খুঁজে বের করা হবে।
খবর সমাপ্ত।
আমার প্রশ্ন:
গাড়ির মালিকানা ইত্যাদি সংক্রান্ত বিআরটিএর তথ্যাদি কি ডিজিটাল পদ্ধতিতে অন দা স্পট বের করা সম্ভব নয়?
গাড়ির মালিকানা কেউ দাবি করে থানায় আসলো না এটার জন্য কি বসে থাকতে হবে?
মালিকের অজান্তেও গাড়ি অন্য কেউ নিয়ে যেতে পারে। মালিক অসুস্থ থাকতে পারেন। মালিক শহরের বা দেশের বাইরে থাকতে পারেন। গাড়ি চুরি হতে পারে।
বিআরটিএ কার্যক্রম এবং তথ্যাদি কি আজ পর্যন্ত ডিজিটালে রূপান্তরিত হয়নি?
ট্রাফিক বিভাগ বা পুলিশ ডিপার্টমেন্টের তাদের সাথে কি ডিজিটাল সংযুক্তি স্থাপন করা সম্ভব হয়নি?
আমরা ডিজিটাল জগতের চরম শিখরে উঠে যাচ্ছি বলে শুনছি কিন্তু সেই পঞ্চাশ বছর আগেকার পদ্ধতিতেই গাড়ির মালিকের জন্য থানায় বসে থাকা কোনক্রমেই আমি এর কোনো যুক্তি দেখছি না।
পুলিশ সপ্তাহ শুরু হচ্ছে আজ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করবেন। ডিজিটাল পদ্ধতির মাধ্যমে পুলিশ সেবাকে আরো এফিসিয়েন্ট এবং জনগণের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য আমার অনুরোধ রইল।
যত আমরা মেগা প্রজেক্ট করি না কেন তার সাথে ডিজিটাল জগতের একটি এফিশিয়েন্ট-সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যবহার যোগ্য জগত তৈরি না হলে এটি জনগণের কোনো প্রকৃত উপকারে আসবে না।
শরীরের উপরে দামি টাই ও বিশ্বমানের ব্রান্ডের ব্লেজার আর নিচে লুঙ্গি কখনো যায়না।
সামঞ্জস্যপূর্ণ উন্নতি এবং তার এফিশিয়েন্ট ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষের সর্বাঙ্গীণ জীবন মানের উন্নতি হয়।
রবিবার দুপুর
জানুয়ারি ২৩, ২০২২ ইং
[লেখকঃ সিইও এন্ড ফাউন্ডার, আমেরিকান বাংলাদেশ সেন্টার ফর ডেভলপমেন্ট এক্সিলেন্স (এবিসিডিই)। লেখাটি তার ফেসবুক টাইমলাইন থেকে নেয়া।]