শেষের পাতা
গ্রেপ্তার পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির দাবিতে আন্দোলন
স্টাফ রিপোর্টার
২৮ নভেম্বর ২০২১, রবিবার, ৯:২০ অপরাহ্ন
বেতন বৃদ্ধির দাবিতে রাজধানীর মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় টানা কয়েকদিন ধরে আন্দোলন চলছে পোশাক শ্রমিকদের। আন্দোলনে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলাও হয়েছে। বেশ কয়েকজন শ্রমিককে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত শ্রমিকদের মুক্তির দাবিতে আবার আন্দোলন করেছে পোশাক শ্রমিকরা। গতকাল মিরপুর ১৩ নম্বর সিটি ব্যাংকের সামনের সড়কে সকাল ৯টায় পোশাক শ্রমিকরা আন্দোলন শুরু করে। দেড় ঘণ্টা আন্দোলন করে তারা রাস্তা থেকে সরে যায়। এর আগে বুধবারও পোশাক শ্রমিকরা তাদের দাবি নিয়ে মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছে। বিভিন্ন পোশাক কারখানার প্রায় সহস্রাধিক শ্রমিক আন্দোলনে অংশ নেয়। তারা সড়কে অবস্থান করে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে। এ সময় যান চলাচল বন্ধ হয়ে তীব্র যানজটেরও সৃষ্টি হয়। ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটেছে। বিক্ষোভ চলাকালে শ্রমিকরা তাদের দাবির কথা জানান।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। বেশ কয়েক জন শ্রমিককে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবিতে শনিবার সকালে মিরপুর ১৩ নম্বর রাস্তায় ২০০ থেকে ২৫০ জন শ্রমিক আন্দোলনে নেমেছিল। তবে রাস্তায় নামলেও আজ তারা কোনো ভাঙচুর করেনি। আন্দোলনরত শ্রমিকরা মিরপুর ১৩ থেকে ১৪ নম্বরে যায়। এখানে কর্মরত গার্মেন্ট শ্রমিকদের আন্দোলন করার জন্য ডাকতে থাকে তারা। কারখানার সামনে হট্টগোল করতে থাকে। পুলিশ এসে বুঝিয়ে আন্দোলনরত শ্রমিকদের সরিয়ে দেয়। তিনি বলেন, শ্রমিকদের অনেক দাবি-দাওয়া। কয়েকদিন ধরে হাজিরা ভাতা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছিলেন। এ দাবিটি বাস্তবায়ন হয়েছে। তবে মঙ্গলবার বিক্ষোভের সময় দু’জন শ্রমিককে মারধর করা হয়েছে- এমন অভিযোগ তুলে বুধবার সকাল থেকে তারা রাস্তা বন্ধ করে বিক্ষোভ করছেন। একদল শ্রমিক সেখানে থাকা একটি ট্রাফিক পুলিশ বক্স ও ২টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। তবে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভরত পোশাক শ্রমিকদের কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। বেশ কয়েক জন শ্রমিককে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবিতে শনিবার সকালে মিরপুর ১৩ নম্বর রাস্তায় ২০০ থেকে ২৫০ জন শ্রমিক আন্দোলনে নেমেছিল। তবে রাস্তায় নামলেও আজ তারা কোনো ভাঙচুর করেনি। আন্দোলনরত শ্রমিকরা মিরপুর ১৩ থেকে ১৪ নম্বরে যায়। এখানে কর্মরত গার্মেন্ট শ্রমিকদের আন্দোলন করার জন্য ডাকতে থাকে তারা। কারখানার সামনে হট্টগোল করতে থাকে। পুলিশ এসে বুঝিয়ে আন্দোলনরত শ্রমিকদের সরিয়ে দেয়। তিনি বলেন, শ্রমিকদের অনেক দাবি-দাওয়া। কয়েকদিন ধরে হাজিরা ভাতা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছিলেন। এ দাবিটি বাস্তবায়ন হয়েছে। তবে মঙ্গলবার বিক্ষোভের সময় দু’জন শ্রমিককে মারধর করা হয়েছে- এমন অভিযোগ তুলে বুধবার সকাল থেকে তারা রাস্তা বন্ধ করে বিক্ষোভ করছেন। একদল শ্রমিক সেখানে থাকা একটি ট্রাফিক পুলিশ বক্স ও ২টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। তবে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভরত পোশাক শ্রমিকদের কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি।