বাংলারজমিন
গ্রাহকের জমাকৃত টাকা ফেরত পেতে পিরোজপুরে সংবাদ সম্মেলন
পিরোজপুর প্রতিনিধি
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:৩৭ অপরাহ্ন
পিরোজপুরে এহ্সান গ্রুপে গ্রাহকের জমাকৃত টাকা ফেরত না দেয়ায় প্রতারক রাগীব আহসান ও তাদের ভাইদের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা করেছে জেলার নাজির উপজেলার ক্বারী মো. শামসুল হক। পিরোজপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গত ১৬ই সেপ্টেম্বর ৩ কোটি ৯৬ লাখ ৩ হাজার ৯৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনি বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
এ ব্যাপারে পিরোজপুর প্রেস ক্লাবে গতকাল দুপুরে জেলার নাজিরপুর উপজেলার ৩নং দেউলবাড়ি-দোবড়া, মালিখালী, কলারদোয়ানিয়া ও সদর নাজিরপুর ইউনিয়নের এহ্সান গ্রুপের একদল মাঠকর্মীরা এক সংবাদ সম্মেলন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে এহ্সান গ্রুপের ভুক্তভোগী মাঠকর্মীদের পক্ষে লিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী ক্বারী মো. শামসুল হকের ছেলে মাঠকর্মী মাওলানা মাসউদুর রহমান বলেন, সুদমুক্ত সমাজগড়ার কথা বলে এহ্সান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাগীব আহসান বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষক ও মসজিদের ইমামদের মাঠকর্মী হিসেবে নিয়োগ দেন। তার এ সুদবিহীন বিনিয়োগের দাওয়াতে উদ্বুদ্ধ হয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা এনে এহ্সানে জমা রাখেন। বিভিন্ন সময় টাকা ও লভ্যাংশ ফেরত চেয়ে না পেয়ে গত ১৬ই সেপ্টেম্বর ৩ কোটি ৯৬ লাখ ৩ হাজার ৯৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এ মামলাটি করা হয়। এ সময় তিনি বলেন, উল্লেখিত ৪টি ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের প্রায় ৬ কোটি টাকার ওপর জমা আছে এহ্সান গ্রুপের কাছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত মাঠকর্মী মাদ্রাসার শিক্ষক ও মসজিদের ইমামরা আক্ষেপ করে বলেন, আজ এমন অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে যে, এলাকার ৩-৪টি মাদ্রাসা ইতিমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। এলাকার সাধারণ মুসুল্লিরা এসব ইমামদের পেছনে নামাজও আদায় করতে চান না।
সংবাদ সম্মেলনে মাঠকর্মীরা প্রশাসনসহ প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানান, এহ্সানের এখনো স্থাবর অস্থাবর সম্পদ যা কিছু আছে অবিলম্বে সব বাজেয়াপ্ত করে সাধারণ গ্রাহকদের জমাকৃত টাকা ফেরত দেয়া হোক।
এ ব্যাপারে পিরোজপুর প্রেস ক্লাবে গতকাল দুপুরে জেলার নাজিরপুর উপজেলার ৩নং দেউলবাড়ি-দোবড়া, মালিখালী, কলারদোয়ানিয়া ও সদর নাজিরপুর ইউনিয়নের এহ্সান গ্রুপের একদল মাঠকর্মীরা এক সংবাদ সম্মেলন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে এহ্সান গ্রুপের ভুক্তভোগী মাঠকর্মীদের পক্ষে লিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী ক্বারী মো. শামসুল হকের ছেলে মাঠকর্মী মাওলানা মাসউদুর রহমান বলেন, সুদমুক্ত সমাজগড়ার কথা বলে এহ্সান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাগীব আহসান বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষক ও মসজিদের ইমামদের মাঠকর্মী হিসেবে নিয়োগ দেন। তার এ সুদবিহীন বিনিয়োগের দাওয়াতে উদ্বুদ্ধ হয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা এনে এহ্সানে জমা রাখেন। বিভিন্ন সময় টাকা ও লভ্যাংশ ফেরত চেয়ে না পেয়ে গত ১৬ই সেপ্টেম্বর ৩ কোটি ৯৬ লাখ ৩ হাজার ৯৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এ মামলাটি করা হয়। এ সময় তিনি বলেন, উল্লেখিত ৪টি ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের প্রায় ৬ কোটি টাকার ওপর জমা আছে এহ্সান গ্রুপের কাছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত মাঠকর্মী মাদ্রাসার শিক্ষক ও মসজিদের ইমামরা আক্ষেপ করে বলেন, আজ এমন অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে যে, এলাকার ৩-৪টি মাদ্রাসা ইতিমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। এলাকার সাধারণ মুসুল্লিরা এসব ইমামদের পেছনে নামাজও আদায় করতে চান না।
সংবাদ সম্মেলনে মাঠকর্মীরা প্রশাসনসহ প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানান, এহ্সানের এখনো স্থাবর অস্থাবর সম্পদ যা কিছু আছে অবিলম্বে সব বাজেয়াপ্ত করে সাধারণ গ্রাহকদের জমাকৃত টাকা ফেরত দেয়া হোক।