বাংলারজমিন
সেপ্টেম্বরে চালু হচ্ছে স্বপ্নের পায়রা সেতু
মো. আবদুল কুদ্দুস, দুমকি (পটুয়াখালী) থেকে
৬ আগস্ট ২০২১, শুক্রবার, ৮:২৭ অপরাহ্ন
পটুয়াখালীর বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়কের লেবুখালীর পায়রা নদীর ওপর নির্মিত স্বপ্নের পায়রা সেতুর নির্মাণ কাজ ৯৯ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে। এখন শেষ মুহূর্তে চলছে সেতুর সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ। আসছে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হতে পারে ১ হাজার ৪৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকায় নির্মিত প্রায় দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ এ সেতু।
সম্প্রতি এ সেতুর নির্মাণকাজের সার্বিক অগ্রগতি পরিদর্শন করেন সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর। এ সময় তিনি বলেন, নির্ধারিত সময়ের আগেই যান চলাচলের জন্য সেতুটি উন্মুক্ত করে দেয়া হবে। এ সেতু খুলে দেয়ার মধ্য দিয়ে দেশের সর্ব দক্ষিণে কুয়াকাটা পর্যন্ত ফেরিবিহীন সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু হবে। যা বর্তমান সরকারের একটি নতুন মাইলফলক। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পায়রা সেতু প্রকল্প পরিচালক আব্দুল হালিম, বরিশাল সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আবু হেনা মো. তারেক ইকবাল, বরিশাল সড়ক সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মিন্টু রঞ্জন দেবনাথ, পটুয়াখালী সড়ক সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. মাসুদ খান, বরিশাল সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদ মাহমুদ সুমন প্রমুখ।
পায়রা সেতুর প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল হালিম জানান, পায়রা সেতুর দৈর্ঘ্য ১ হাজার ৪৭০ মিটার এবং প্রস্থ ১৯ দশমিক ৭৬ মিটার। এটি চার লেনবিশিষ্ট সেতু। এরইমধ্যে মূল সেতুর ৯৯ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। নদীর উভয় প্রান্তে মোট ১ হাজার ২৬৮ মিটার অ্যাপ্রোচ সড়ক, টোলপ্লাজা, প্রশাসনিক ভবন, ইলেকট্রিফিকেশনসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক কাজের ৯০ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে। সওজ বিভাগ বরিশাল জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আবু হেনা মো. তারেক ইকবাল জানান, নৌপথ সচল রাখার পাশাপাশি পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটার কথা বিবেচনা করে পায়রা সেতু নির্মাণ করা হয়েছে এক্সট্রা ডোজ কেবল স্টেট পদ্ধতিতে। এটি নির্মাণ করা হয়েছে চট্টগ্রামের তৃতীয় কর্ণফুলী সেতুর আদলে নান্দনিক নকশায়। পায়রা সেতু বরিশালের সবচেয়ে সৌন্দর্যমণ্ডিত আকর্ষণীয় বলেও জানান তিনি।
সম্প্রতি এ সেতুর নির্মাণকাজের সার্বিক অগ্রগতি পরিদর্শন করেন সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর। এ সময় তিনি বলেন, নির্ধারিত সময়ের আগেই যান চলাচলের জন্য সেতুটি উন্মুক্ত করে দেয়া হবে। এ সেতু খুলে দেয়ার মধ্য দিয়ে দেশের সর্ব দক্ষিণে কুয়াকাটা পর্যন্ত ফেরিবিহীন সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু হবে। যা বর্তমান সরকারের একটি নতুন মাইলফলক। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পায়রা সেতু প্রকল্প পরিচালক আব্দুল হালিম, বরিশাল সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আবু হেনা মো. তারেক ইকবাল, বরিশাল সড়ক সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মিন্টু রঞ্জন দেবনাথ, পটুয়াখালী সড়ক সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. মাসুদ খান, বরিশাল সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদ মাহমুদ সুমন প্রমুখ।
পায়রা সেতুর প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল হালিম জানান, পায়রা সেতুর দৈর্ঘ্য ১ হাজার ৪৭০ মিটার এবং প্রস্থ ১৯ দশমিক ৭৬ মিটার। এটি চার লেনবিশিষ্ট সেতু। এরইমধ্যে মূল সেতুর ৯৯ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। নদীর উভয় প্রান্তে মোট ১ হাজার ২৬৮ মিটার অ্যাপ্রোচ সড়ক, টোলপ্লাজা, প্রশাসনিক ভবন, ইলেকট্রিফিকেশনসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক কাজের ৯০ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে। সওজ বিভাগ বরিশাল জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আবু হেনা মো. তারেক ইকবাল জানান, নৌপথ সচল রাখার পাশাপাশি পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটার কথা বিবেচনা করে পায়রা সেতু নির্মাণ করা হয়েছে এক্সট্রা ডোজ কেবল স্টেট পদ্ধতিতে। এটি নির্মাণ করা হয়েছে চট্টগ্রামের তৃতীয় কর্ণফুলী সেতুর আদলে নান্দনিক নকশায়। পায়রা সেতু বরিশালের সবচেয়ে সৌন্দর্যমণ্ডিত আকর্ষণীয় বলেও জানান তিনি।