বাংলারজমিন
সাঁথিয়ায় উপবৃত্তির টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
সাঁথিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি
২২ জুন ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:৪৬ অপরাহ্ন
পাবনার সাঁথিয়া হুইখালি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে ওই বিদ্যালয়ের মনোনীত নগদের এজেন্টের বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকগণ উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এজেন্ট আব্দুল আলীম পার্শ্ববর্তী চর কলাগাছি গ্রামের আব্দুল মাজেদের ছেলে।
অভিযোগে জানা যায়, বর্তমান সরকার দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জুন ২০২১ইং পর্যন্ত মোবাইলের মাধ্যমে উপবৃত্তির টাকা দেন। ওই উপবৃত্তির টাকা দেয়ার দায়িত্ব নেন বিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী নগদের এজেন্ট আব্দুল আলীম। শিক্ষার্থীদের অভিভাবকগণ পার্শ্ববর্তী নগদের এজেন্টের নিকট টাকা উত্তোলন করতে গেলে একাউন্ট ও পিন নম্বর দিতে বলেন। তারা পিন নম্বর দিলে এজেন্ট আব্দুল আলীম শিক্ষার্থীদের একাউন্ট চেক করে টাকা এখনও আসেনি বলে ফিরিয়ে দেন। পরে অভিভাবকগণ অন্যত্র গিয়ে একাউন্ট চেক করে জানতে পারেন যে তাদের টাকা এসেছিল ঠিকই কিন্তু তা তুলে নেয়া হয়েছে। পরে বিষয়টি নিয়ে শিক্ষার্থী অভিভাবকদের পক্ষে জিন্দার আলী বাদী হয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দেন। রুবিনা, নাজমা, রজিনা, শিউলি আক্তার, নাসিমা, কুসুম, ফামিদা, সঞ্জয়সহ শতাধিক অভিভাবক ওই এজন্টের নিকট গেলে সে বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে পালিয়ে যায়। উপায় না দেখে অভিভাবকগণ উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম জামাল আহমেদের নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দেন। অভিভাবক রুবিনা বলেন, প্রধান শিক্ষক মোক্তার হোসেন ২ দিন আগে আমার বাড়িতে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিতে আসছিল। আমাকে বললেন এ টাকা তুমি পাবে না আবার টাকা আসলে পাবে। প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হেলাল উদ্দিন বলেন, এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে ব্যাবস্থা নেয়া হবে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম জামাল আহমেদ বলেন, টাকা উদ্ধারসহ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অভিযোগে জানা যায়, বর্তমান সরকার দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জুন ২০২১ইং পর্যন্ত মোবাইলের মাধ্যমে উপবৃত্তির টাকা দেন। ওই উপবৃত্তির টাকা দেয়ার দায়িত্ব নেন বিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী নগদের এজেন্ট আব্দুল আলীম। শিক্ষার্থীদের অভিভাবকগণ পার্শ্ববর্তী নগদের এজেন্টের নিকট টাকা উত্তোলন করতে গেলে একাউন্ট ও পিন নম্বর দিতে বলেন। তারা পিন নম্বর দিলে এজেন্ট আব্দুল আলীম শিক্ষার্থীদের একাউন্ট চেক করে টাকা এখনও আসেনি বলে ফিরিয়ে দেন। পরে অভিভাবকগণ অন্যত্র গিয়ে একাউন্ট চেক করে জানতে পারেন যে তাদের টাকা এসেছিল ঠিকই কিন্তু তা তুলে নেয়া হয়েছে। পরে বিষয়টি নিয়ে শিক্ষার্থী অভিভাবকদের পক্ষে জিন্দার আলী বাদী হয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দেন। রুবিনা, নাজমা, রজিনা, শিউলি আক্তার, নাসিমা, কুসুম, ফামিদা, সঞ্জয়সহ শতাধিক অভিভাবক ওই এজন্টের নিকট গেলে সে বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে পালিয়ে যায়। উপায় না দেখে অভিভাবকগণ উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম জামাল আহমেদের নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দেন। অভিভাবক রুবিনা বলেন, প্রধান শিক্ষক মোক্তার হোসেন ২ দিন আগে আমার বাড়িতে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিতে আসছিল। আমাকে বললেন এ টাকা তুমি পাবে না আবার টাকা আসলে পাবে। প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হেলাল উদ্দিন বলেন, এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে ব্যাবস্থা নেয়া হবে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম জামাল আহমেদ বলেন, টাকা উদ্ধারসহ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।