বাংলারজমিন
দ্বিতীয় পর্যায়ে খুলনায় ঘর পাচ্ছেন ১৩শ’ ৫১টি ভূমিহীন পরিবার
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
১৯ জুন ২০২১, শনিবার, ৮:২৩ অপরাহ্ন
মুজিববর্ষ উপলক্ষে দ্বিতীয় পর্যায়ে দেশের সকল জেলায় ৫৩ হাজার তিনশ’ ৪০টি ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারের মাঝে আগামী ২০শে জুন প্রধানমন্ত্রী জমিসহ ঘর প্রদান করবেন। এর মধ্যে খুলনা জেলার নয়টি উপজেলায় মোট এক হাজার তিনশ’ ১৫টি ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবার প্রধানমন্ত্রীর এই উপহার পাবেন, যা খুলনা বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ। গতকাল সকালে খুলনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন তার সম্মেলন কক্ষে এ উপলক্ষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান।
জেলা প্রশাসক জানান, খুলনার সকল উপজেলায় গৃহনির্মাণকাজ শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে। প্রত্যেক পরিবারের জন্য দুইশতক জমিসহ নির্মিত ঘর ইতিমধ্যে দলিল কবুলিয়ত ও মিউটেশন সম্পন্ন করে আগামী রোববার উপকারভোগীদের মাঝে হস্তান্তরের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। খুলনা জেলা প্রশাসকের প্রত্যক্ষ মনিটরিং এবং সুপারভিশনে এ জেলার ভূমিহীন পুনর্বাসন কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে এবং উপকারভোগী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া নির্মাণকাজের গুণগত মান বজায় রাখার জন্য অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকগণকে প্রত্যক্ষভাবে তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল। খুলনার উপকারভোগীদের মধ্যে ডুমুরিয়া উপজেলায় পাঁচশ’টি, রূপসায় দুইশ’ ১৫টি, পাইকগাছায় তিনশ’, দাকোপ দুইশ’, তেরখাদা ৪০টি, বটিয়াঘাটা ৩০টি, কয়রা ৩০টি, দীঘলিয়া ৩০টি এবং ফুলতলা উপজেলায় ছয়টি পরিবারকে এই ঘর দেয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রথম পর্যায়ে চলতি বছরের ২৩শে জানুয়ারি সারা দেশে ৬৯ হাজার নয়শ’ চার ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারের মাঝে জমিসহ ঘর প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী। যার মধ্যে খুলনা জেলায় নয়শ’ ২২টি পরিবার এই ঘর পান। প্রেস ব্রিফিংয়ে খুলনার স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন, খুলনা আঞ্চলিক তথ্য অফিসের উপপ্রধান তথ্য অফিসার জিনাত আরা আহমেদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. ইউসুপ আলী, অতিরিক্ত জলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. সাদিকুর রহমান খান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোছা. শাহনাজ পারভীনসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক জানান, খুলনার সকল উপজেলায় গৃহনির্মাণকাজ শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে। প্রত্যেক পরিবারের জন্য দুইশতক জমিসহ নির্মিত ঘর ইতিমধ্যে দলিল কবুলিয়ত ও মিউটেশন সম্পন্ন করে আগামী রোববার উপকারভোগীদের মাঝে হস্তান্তরের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। খুলনা জেলা প্রশাসকের প্রত্যক্ষ মনিটরিং এবং সুপারভিশনে এ জেলার ভূমিহীন পুনর্বাসন কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে এবং উপকারভোগী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া নির্মাণকাজের গুণগত মান বজায় রাখার জন্য অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকগণকে প্রত্যক্ষভাবে তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল। খুলনার উপকারভোগীদের মধ্যে ডুমুরিয়া উপজেলায় পাঁচশ’টি, রূপসায় দুইশ’ ১৫টি, পাইকগাছায় তিনশ’, দাকোপ দুইশ’, তেরখাদা ৪০টি, বটিয়াঘাটা ৩০টি, কয়রা ৩০টি, দীঘলিয়া ৩০টি এবং ফুলতলা উপজেলায় ছয়টি পরিবারকে এই ঘর দেয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রথম পর্যায়ে চলতি বছরের ২৩শে জানুয়ারি সারা দেশে ৬৯ হাজার নয়শ’ চার ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারের মাঝে জমিসহ ঘর প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী। যার মধ্যে খুলনা জেলায় নয়শ’ ২২টি পরিবার এই ঘর পান। প্রেস ব্রিফিংয়ে খুলনার স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন, খুলনা আঞ্চলিক তথ্য অফিসের উপপ্রধান তথ্য অফিসার জিনাত আরা আহমেদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. ইউসুপ আলী, অতিরিক্ত জলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. সাদিকুর রহমান খান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোছা. শাহনাজ পারভীনসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।