বাংলারজমিন
শ্যামনগরে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
১১ জুন ২০২১, শুক্রবার, ১১:৪৪ পূর্বাহ্ন
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে করোনা আক্রান্ত হয়ে বিধান চন্দ্র মন্ডল (৩৭) নামের এক দিনমজুরের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার ভুরুলিয়া ইউনিয়নের গৌরিপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে তার মৃত্যু হয়।
মৃতের ভাই কেশব চন্দ্র মন্ডল জানান, গত কয়েক দিন ধরে জ্বর ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিল বিধান চন্দ্র মন্ডল। অবস্থার অবনতি হওয়ায় বুধবার সকালের দিকে তাকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়।
তিনি আরও জানান, হাসপাতালে করোনা ইউনিটে সিট না থাকায় চিকিৎসাপত্র অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ঔষধ ও অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে রাতে তারা বাড়িতে ফিরে আসেন। বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে তীব্র শ্বাসকষ্ট শুরু হলে শুক্রবার সকালে তার মৃত্যু হয়। পেশায় দিনমজুর বিধান চন্দ্র মন্ডলের আট ও দুই বছর বয়সী দুই মেয়ে রযেছে বলেও তিনি জানান।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাওলানা ফারুক হোসাইন জানান, বৃহস্পতিবার সকালে তার বাড়ি লকডাউন করে দেয়া হয়েছিল। বাড়ীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিধানের মৃত্যু সংবাদ জেনেছেন স্থানীয়দের মাধ্যমে।
উল্লেখ্য গত বুধবার সন্ধ্যায় সদর ইউনিয়নের বাদঘাটা গ্রামের রোকেয়া বেগম করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এক দিন আগে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করেনা মারা যায় শ্যামনগরের নৈকাটি ও জয়নগর গ্রামের দুই ব্যক্তি। এর আগে উপজেলার বিড়ালাক্ষী, কাশিমাড়ীসহ বিভিন্ন অংশে করোনা ও করোনার উপসর্গ নিয়ে আরও তিন জনের মৃত্যু হয়। প্রথম পর্যায়ে করোনা সংক্রমণ ছড়ালে শ্যামনগরে অবস্থানরত এ জনপদে দুইজন করোনায় মারা যায়। দ্বিতীয় সংক্রমণের এই পর্যায়ে এসে হঠাৎ করে সীমান্তঘেঁষা উপকূলীয় এ জনপদে করোনাসহ করোনার উপস্বর্গে প্রতিদিনই এক বা একাধিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে।
মৃতের ভাই কেশব চন্দ্র মন্ডল জানান, গত কয়েক দিন ধরে জ্বর ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিল বিধান চন্দ্র মন্ডল। অবস্থার অবনতি হওয়ায় বুধবার সকালের দিকে তাকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়।
তিনি আরও জানান, হাসপাতালে করোনা ইউনিটে সিট না থাকায় চিকিৎসাপত্র অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ঔষধ ও অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে রাতে তারা বাড়িতে ফিরে আসেন। বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে তীব্র শ্বাসকষ্ট শুরু হলে শুক্রবার সকালে তার মৃত্যু হয়। পেশায় দিনমজুর বিধান চন্দ্র মন্ডলের আট ও দুই বছর বয়সী দুই মেয়ে রযেছে বলেও তিনি জানান।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাওলানা ফারুক হোসাইন জানান, বৃহস্পতিবার সকালে তার বাড়ি লকডাউন করে দেয়া হয়েছিল। বাড়ীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিধানের মৃত্যু সংবাদ জেনেছেন স্থানীয়দের মাধ্যমে।
উল্লেখ্য গত বুধবার সন্ধ্যায় সদর ইউনিয়নের বাদঘাটা গ্রামের রোকেয়া বেগম করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এক দিন আগে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করেনা মারা যায় শ্যামনগরের নৈকাটি ও জয়নগর গ্রামের দুই ব্যক্তি। এর আগে উপজেলার বিড়ালাক্ষী, কাশিমাড়ীসহ বিভিন্ন অংশে করোনা ও করোনার উপসর্গ নিয়ে আরও তিন জনের মৃত্যু হয়। প্রথম পর্যায়ে করোনা সংক্রমণ ছড়ালে শ্যামনগরে অবস্থানরত এ জনপদে দুইজন করোনায় মারা যায়। দ্বিতীয় সংক্রমণের এই পর্যায়ে এসে হঠাৎ করে সীমান্তঘেঁষা উপকূলীয় এ জনপদে করোনাসহ করোনার উপস্বর্গে প্রতিদিনই এক বা একাধিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে।