বাংলারজমিন
বেনাপোল দিয়ে আসছে মানুষ ভারতফেরত ১৮ জনের করোনা পজেটিভ
স্টাফ রিপোর্টার, যশোর থেকে
৭ মে ২০২১, শুক্রবার, ৮:২৭ অপরাহ্ন
করোনা পরিস্থিতি বেগতিক হওয়ায় ভারতের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এরপরও বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে দেদারছে বেনাপোল পোর্ট দিয়ে ভারত থেকে দেশে প্রবেশ করছে বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীরা। প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করতে হিমশিম খাচ্ছে স্থানীয় প্রশাসন। বেনাপোল ও যশোরের রিক্যুইজিশন করা হোটেলগুলোতে স্থান সংকুলান দুরূহ হয়ে পড়ায় বর্তমানে তাদের পাঠানো হচ্ছে খুলনায়। যাদের মধ্যে ১৮ জনের করোনা পজেটিভ। এতে করোনার ভারতীয় ভেরিয়েন্ট বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছে সংশ্লিষ্টরা।
বিষয়টি নিয়ে গতকাল পর্যবেক্ষণ সভা করেছেন যশোরের জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আবু শাহিন সহ জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির গুরুত্বপূর্ণ নেতারা। সভায় সরকারি নিষেধাজ্ঞা পাশ কাটিয়ে বিশেষ অনুমতি নিয়ে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে অবিলম্বে সীমান্ত সিল করে দিতে অনুরোধ জানান বক্তারা। জেলা প্রশাসক বিষয়টি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবহিত করবেন বলে সভাকে অবহিত করেন।
জানা গেছে, ভারতে সংক্রমিত করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়া রোধ করতে গত ২৬শে এপ্রিল এক প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকারি ভাবে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত বন্ধ করে দেয়া হয়। এই বন্ধ হওয়ার পর গত ৯ দিনে ২ হাজার ৫৮০ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। যাদের মধ্যে ১৮ জন করোনা পজেটিভ। এ ছাড়া করোনার লক্ষণজনিত অসুস্থতা নিয়ে দেশে ফিরেছেন আরো শতাধিক ব্যক্তি। অপরদিকে নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সময়ে ১৪৭ জন ভারতীয় বাংলাদেশ থেকে নিজ দেশে ফিরে গেছেন। গতকাল বুধবার তথ্যটি নিশ্চিত করেন বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান হাবিব।
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের স্বাস্থ্য বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা. আবু তাহের জানান, যারা দেশে ফিরেছে তাদের বাধ্যতামূলক বেনাপোলের বিভিন্ন আবাসিক হোটেল, ঝিকরগাছার গাজিরদরগা এতিমখানা, যশোরের ১৬টি বেসরকারি হোটেল এবং খুলনার বিভিন্ন স্থানে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রাখা হচ্ছে। কিন্তু নানা অজুহাতে এসব বাংলাদেশি কোয়ারেন্টিনের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে যত্রতত্র ঘুরে বেড়াচ্ছে। অনেকে নানা অজুহাতে আবার বাড়ি চলে যেতে তদবির করছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান হাবিব জানান, বেনাপোল ও যশোরের আবাসিক হোটেলে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের জায়গা না থাকায় ভারত ফেরতদেরকে খুলনায় কোয়ারেন্টিনে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে গতকাল পর্যবেক্ষণ সভা করেছেন যশোরের জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আবু শাহিন সহ জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির গুরুত্বপূর্ণ নেতারা। সভায় সরকারি নিষেধাজ্ঞা পাশ কাটিয়ে বিশেষ অনুমতি নিয়ে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে অবিলম্বে সীমান্ত সিল করে দিতে অনুরোধ জানান বক্তারা। জেলা প্রশাসক বিষয়টি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবহিত করবেন বলে সভাকে অবহিত করেন।
জানা গেছে, ভারতে সংক্রমিত করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়া রোধ করতে গত ২৬শে এপ্রিল এক প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকারি ভাবে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত বন্ধ করে দেয়া হয়। এই বন্ধ হওয়ার পর গত ৯ দিনে ২ হাজার ৫৮০ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। যাদের মধ্যে ১৮ জন করোনা পজেটিভ। এ ছাড়া করোনার লক্ষণজনিত অসুস্থতা নিয়ে দেশে ফিরেছেন আরো শতাধিক ব্যক্তি। অপরদিকে নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সময়ে ১৪৭ জন ভারতীয় বাংলাদেশ থেকে নিজ দেশে ফিরে গেছেন। গতকাল বুধবার তথ্যটি নিশ্চিত করেন বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান হাবিব।
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের স্বাস্থ্য বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা. আবু তাহের জানান, যারা দেশে ফিরেছে তাদের বাধ্যতামূলক বেনাপোলের বিভিন্ন আবাসিক হোটেল, ঝিকরগাছার গাজিরদরগা এতিমখানা, যশোরের ১৬টি বেসরকারি হোটেল এবং খুলনার বিভিন্ন স্থানে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রাখা হচ্ছে। কিন্তু নানা অজুহাতে এসব বাংলাদেশি কোয়ারেন্টিনের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে যত্রতত্র ঘুরে বেড়াচ্ছে। অনেকে নানা অজুহাতে আবার বাড়ি চলে যেতে তদবির করছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান হাবিব জানান, বেনাপোল ও যশোরের আবাসিক হোটেলে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের জায়গা না থাকায় ভারত ফেরতদেরকে খুলনায় কোয়ারেন্টিনে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।