বাংলারজমিন
গাজীপুর সিটি কাউন্সিলরসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা
স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর থেকে
৭ মে ২০২১, শুক্রবার, ৮:২৭ অপরাহ্ন
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও মারধরের মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত বুধবার বিকালে জিএমপি’র কাশিমপুর থানায় কেএসি ফ্যাশন ওয়্যার লিমিটেড কারখানার জিএম মো. ইশতিয়াজ আহমেদ চৌধুরী বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেছেন। কাশিমপুর থানা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, কাউন্সিলর মোন্তাজ উদ্দিন মণ্ডল নগরের ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুল হালিম, সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল্লাহ, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল গনি, আবুল কাশেমসহ মোট ২৫ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করা হয়েছে। মামলার আসামি আছিম উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
কেএসি ফ্যাশন কারখানার এমডি মো. ফারুক আহমেদ জানান, কাউন্সিলরের নেতৃত্বে ওই ব্যক্তিরা গত ২ বছর ধরে বিভিন্নভাবে চাঁদা দাবি করে আসছিলো। বিষয়টি সামাজিকভাবে সমাধানের চেষ্টা করলেও কাউন্সিলর ও তার লোকজন নিয়মিত হুমকি-ধমকি দিতে থাকে। সবশেষ কয়েকদিন আগে ঈদ উপলক্ষে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। তা দিতে অস্বীকার করায় একপর্যায়ে কারখানার নিরাপত্তাকর্মীসহ কয়েকজনকে মারধর করে। তাদের দাবিকৃত টাকা না দিলে কারখানার আরো বড় ধরনের ক্ষতিসাধনের হুমকি দেয়। গেটে গিয়ে মারধরের প্রতিবাদে কারখানার শ্রমিকরা গত ৩রা ও ৪ঠা মে নবীনগর-চন্দ্রা- কালিয়াকৈর মহাসড়ক অবরোধ করে। পুলিশ ও কারখানা কর্তৃপক্ষ বিচারের আশ্বাস দিলে তারা অবরোধ প্রত্যাহার করে।
সিটি কাউন্সিলর মোন্তাজ উদ্দিন মণ্ডল চাঁদা দাবির বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, রাজনৈতিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্যই ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এই মামলা করা হয়েছে। কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুব এ খোদা এ বিষয়ে বলেন, সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে মামলার পরবর্তী কার্যক্রম চলবে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
কেএসি ফ্যাশন কারখানার এমডি মো. ফারুক আহমেদ জানান, কাউন্সিলরের নেতৃত্বে ওই ব্যক্তিরা গত ২ বছর ধরে বিভিন্নভাবে চাঁদা দাবি করে আসছিলো। বিষয়টি সামাজিকভাবে সমাধানের চেষ্টা করলেও কাউন্সিলর ও তার লোকজন নিয়মিত হুমকি-ধমকি দিতে থাকে। সবশেষ কয়েকদিন আগে ঈদ উপলক্ষে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। তা দিতে অস্বীকার করায় একপর্যায়ে কারখানার নিরাপত্তাকর্মীসহ কয়েকজনকে মারধর করে। তাদের দাবিকৃত টাকা না দিলে কারখানার আরো বড় ধরনের ক্ষতিসাধনের হুমকি দেয়। গেটে গিয়ে মারধরের প্রতিবাদে কারখানার শ্রমিকরা গত ৩রা ও ৪ঠা মে নবীনগর-চন্দ্রা- কালিয়াকৈর মহাসড়ক অবরোধ করে। পুলিশ ও কারখানা কর্তৃপক্ষ বিচারের আশ্বাস দিলে তারা অবরোধ প্রত্যাহার করে।
সিটি কাউন্সিলর মোন্তাজ উদ্দিন মণ্ডল চাঁদা দাবির বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, রাজনৈতিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্যই ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এই মামলা করা হয়েছে। কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুব এ খোদা এ বিষয়ে বলেন, সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে মামলার পরবর্তী কার্যক্রম চলবে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।