খেলা
চটকদার আলাপচারিতায় সাকিবের মজার সব উত্তর
স্পোর্টস ডেস্ক
৫ মে ২০২১, বুধবার, ১:০৭ অপরাহ্ন
মাঠের ভেতরে কিংবা বাইরে ভক্তদের কাছে সাকিব আল হাসান এক অন্তর্মুখী চরিত্র। তবে প্রানবন্ত সাকিবের দুষ্টামিসুলভ স্বভাব বের করে আনলো ‘ইএসপিএন ক্রিকইনফো’। জনপ্রিয় ক্রিকেট সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সাকিবের চটকদার আলাপচারিতায় বেরিয়ে এলো মজার সব তথ্য।
সাক্ষাৎকারটি হুবহু তুলে ধরা হলো:
প্রশ্ন: তামিম ইকবাল ও মাশরাফি মুর্তজার মাঝে একটানা তাকিয়ে থাকার প্রতিযোগিতায় কে জিতবেন?
সাকিব: তামিম ইকবাল।
প্রশ্ন: একবারে কতগুলো ফুচকা খেতে পারবেন?
সাকিব: আমার সামনে যতগুলো থাকবে সবগুলোই শেষ করতে পারবো। একশ ফুচকাও খেতে পারব।
প্রশ্ন: সাঈদ আনোয়ারের মতো ব্যাটিং নাকি ওয়াসিম আকরামের মতো বোলিং, কোনটা আপনার বেশি প্রিয় ছিল?
সাকিব: দুটোই।
প্রশ্ন: ঢাকার জ্যাম অপছন্দ নাকি কলকাতার?
সাকিব: ঢাকার জ্যামই অপছন্দ। কারণ এখানে আমার প্রতিনিয়তই বিভিন্ন কাজে বাইরে বের হতে হয়। কিন্তু জ্যামে পড়ে প্রচুর সময় নষ্ট হয়। আর কলকাতায় হোটেল থেকে খেলার মাঠ, যেখানে আমাদের সবসময় এসকোর্ট করে নিয়ে যাওয়া হয়। এখানে তেমন জ্যামের মুখোমুখি হইনি।’
প্রশ্ন: ফোনের কোন অ্যাপটা বেশি ব্যবহার করেন?
সাকিব: ইউটিউব।
প্রশ্ন: এখানের কোন বিরিয়ানিগুলো কখনোই খেতে চাইবেন না? চকলেট, স্ট্রবেরি নাকি রসগোল্লা বিরিয়ানি?
সাকিব: কোনোটাই না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সবচেয়ে বেশি ইমোজি কে ব্যবহার করে?
সাকিব: আমি।
প্রশ্ন: কোন ইমোজিটা পছন্দের?
সাকিব: স্মাইলি।
মাহমুদুল্লাহ, মুশফিক, তামিম ইকবাল-এদের মধ্যে কাকে ১০০ মিটার স্প্রিন্টে হারাতে পারবেন?
সাকিব: প্রতিদ্বন্দ্বীতা হবে, তবে আমি মনে করি মুশফিককে হারাতে পারব।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে সবচেয়ে বেশি পুশ আপ কে দিতে পারেন?
সাকিব: আমার মনে হয় নাজমুল হোসেন শান্ত।
প্রশ্ন: কোথাকার মাছের রান্না খেতে পছন্দ করবেন. ইংল্যান্ড, ক্যারিবিয়ান নাকি মাগুরা?
সাকিব: মাগুরা।
প্রশ্ন: বলিউড ট্রিভিয়া কুইজ হলে কেকেআর দলে কে বিজয়ী হবেন?
সাকিব: আমার মনে হয় দীনেশ কার্তিক।
আন্দ্রে রাসেল নাকি সুনীল নারিন, কে বেশি ফ্যাশনেবল?
সাকিব: দুজনেই বেশ রুচিশীল। তবে আমার কাছে মনে হয় রাসেল বেশি ফ্যাশনেবল।
প্রশ্ন: কাদের সঙ্গে ক্রিকেটীয় আলোচনা করতে পছন্দ করেন?
সাকিব: আমার দুই কোচ সালাহউদ্দিন স্যার ও ফাহিম স্যার।
প্রশ্ন: কোয়ারেন্টিন অবস্থায় কোন জিনিসটা আবশ্যক?
সাকিব: ইন্টারনেট।
প্রশ্ন: কোন মাঠে ছক্কা মারা কঠিন?
সাকিব: মেলবোর্নের মাঠ অনেক বড়। সেখানে ছক্কা মারা কঠিন।
প্রশ্ন: দীনেশ কার্তিক-মুশফিকুর রহীমের মধ্যে উইকেট কিপার হিসেবে কে বেশি কথা বলে?
সাকিব: দীনেশ কার্তিক।
প্রশ্ন: যদি কোনো বোলার রান নেয়ার সময় আপনাকে ধাক্কা দেয় তখন আপনার রিয়েকশন কেমন হবে?
সাকিব: তার দিকে তাকিয়ে একটা হাসি দেবো।
প্রশ্ন: আপনি একটা বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলছেন। তার ফলাফল নির্ধারিত হবে একটি পেনাল্টিতে। আপনার কোন সতীর্থকে পেনাল্টি শট নিতে দেবেন?
সাকিব: কলকাতার প্লেয়ারদের সঙ্গে বেশি ফুটবল খেলিনি। তবে আমার ধারণ ইয়ান মরগ্যান ভালো পারবে। সে নিয়মিত ফুটবল খেলে।
প্রশ্ন: স্ত্রীর সঙ্গে বসে সিনেমা নির্বাচনের দায়িত্ব পেলে, কোন ধরনের সিনেমা দেখবেন?
সাকিব: সুপারহিরো টাইপ সিনেমা।
প্রশ্ন: কোন সতীর্থ ওয়ার্কআউট রুটিন নিয়ে কথা বলতে বেশি পছন্দ করেন?
সাকিব: মুশফিকুর রহীম।
প্রশ্ন: আন্দ্রে রাসেল ও আপনার মধ্যে রেসলিং ম্যাচে কে জিতবে?
সাকিব: যে কোনো সময় আন্দ্রে রাসেল।
প্রশ্ন: বিকেএসপিতে বেশি দুষ্টামি করতো কে? মুশফিক নাকি আপনি?
সাকিব: আমি।
প্রশ্ন: ক্রিকেট বাদে কোন ইভেন্টে টিকিট করে খেলা দেখতে চাইবেন?
সাকিব: ফুটবল। যে কোনো ফাইনালে বার্সেলোনা অথবা আর্জেন্টিনা খেললে।
প্রশ্ন: যদি আপনাকে সুপার পাওয়ার বেছে নেয়ার সুযোগ দেয়া হতো, তবে আপনি কি পেতে চাইবেন?
সাকিব: যে কোনো শক্তি যার দ্বার গোটা পৃথিবী থেকে করোনাভাইরাসকে বিদায় করতে পারে।
সাক্ষাৎকারটি হুবহু তুলে ধরা হলো:
প্রশ্ন: তামিম ইকবাল ও মাশরাফি মুর্তজার মাঝে একটানা তাকিয়ে থাকার প্রতিযোগিতায় কে জিতবেন?
সাকিব: তামিম ইকবাল।
প্রশ্ন: একবারে কতগুলো ফুচকা খেতে পারবেন?
সাকিব: আমার সামনে যতগুলো থাকবে সবগুলোই শেষ করতে পারবো। একশ ফুচকাও খেতে পারব।
প্রশ্ন: সাঈদ আনোয়ারের মতো ব্যাটিং নাকি ওয়াসিম আকরামের মতো বোলিং, কোনটা আপনার বেশি প্রিয় ছিল?
সাকিব: দুটোই।
প্রশ্ন: ঢাকার জ্যাম অপছন্দ নাকি কলকাতার?
সাকিব: ঢাকার জ্যামই অপছন্দ। কারণ এখানে আমার প্রতিনিয়তই বিভিন্ন কাজে বাইরে বের হতে হয়। কিন্তু জ্যামে পড়ে প্রচুর সময় নষ্ট হয়। আর কলকাতায় হোটেল থেকে খেলার মাঠ, যেখানে আমাদের সবসময় এসকোর্ট করে নিয়ে যাওয়া হয়। এখানে তেমন জ্যামের মুখোমুখি হইনি।’
প্রশ্ন: ফোনের কোন অ্যাপটা বেশি ব্যবহার করেন?
সাকিব: ইউটিউব।
প্রশ্ন: এখানের কোন বিরিয়ানিগুলো কখনোই খেতে চাইবেন না? চকলেট, স্ট্রবেরি নাকি রসগোল্লা বিরিয়ানি?
সাকিব: কোনোটাই না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সবচেয়ে বেশি ইমোজি কে ব্যবহার করে?
সাকিব: আমি।
প্রশ্ন: কোন ইমোজিটা পছন্দের?
সাকিব: স্মাইলি।
মাহমুদুল্লাহ, মুশফিক, তামিম ইকবাল-এদের মধ্যে কাকে ১০০ মিটার স্প্রিন্টে হারাতে পারবেন?
সাকিব: প্রতিদ্বন্দ্বীতা হবে, তবে আমি মনে করি মুশফিককে হারাতে পারব।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে সবচেয়ে বেশি পুশ আপ কে দিতে পারেন?
সাকিব: আমার মনে হয় নাজমুল হোসেন শান্ত।
প্রশ্ন: কোথাকার মাছের রান্না খেতে পছন্দ করবেন. ইংল্যান্ড, ক্যারিবিয়ান নাকি মাগুরা?
সাকিব: মাগুরা।
প্রশ্ন: বলিউড ট্রিভিয়া কুইজ হলে কেকেআর দলে কে বিজয়ী হবেন?
সাকিব: আমার মনে হয় দীনেশ কার্তিক।
আন্দ্রে রাসেল নাকি সুনীল নারিন, কে বেশি ফ্যাশনেবল?
সাকিব: দুজনেই বেশ রুচিশীল। তবে আমার কাছে মনে হয় রাসেল বেশি ফ্যাশনেবল।
প্রশ্ন: কাদের সঙ্গে ক্রিকেটীয় আলোচনা করতে পছন্দ করেন?
সাকিব: আমার দুই কোচ সালাহউদ্দিন স্যার ও ফাহিম স্যার।
প্রশ্ন: কোয়ারেন্টিন অবস্থায় কোন জিনিসটা আবশ্যক?
সাকিব: ইন্টারনেট।
প্রশ্ন: কোন মাঠে ছক্কা মারা কঠিন?
সাকিব: মেলবোর্নের মাঠ অনেক বড়। সেখানে ছক্কা মারা কঠিন।
প্রশ্ন: দীনেশ কার্তিক-মুশফিকুর রহীমের মধ্যে উইকেট কিপার হিসেবে কে বেশি কথা বলে?
সাকিব: দীনেশ কার্তিক।
প্রশ্ন: যদি কোনো বোলার রান নেয়ার সময় আপনাকে ধাক্কা দেয় তখন আপনার রিয়েকশন কেমন হবে?
সাকিব: তার দিকে তাকিয়ে একটা হাসি দেবো।
প্রশ্ন: আপনি একটা বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলছেন। তার ফলাফল নির্ধারিত হবে একটি পেনাল্টিতে। আপনার কোন সতীর্থকে পেনাল্টি শট নিতে দেবেন?
সাকিব: কলকাতার প্লেয়ারদের সঙ্গে বেশি ফুটবল খেলিনি। তবে আমার ধারণ ইয়ান মরগ্যান ভালো পারবে। সে নিয়মিত ফুটবল খেলে।
প্রশ্ন: স্ত্রীর সঙ্গে বসে সিনেমা নির্বাচনের দায়িত্ব পেলে, কোন ধরনের সিনেমা দেখবেন?
সাকিব: সুপারহিরো টাইপ সিনেমা।
প্রশ্ন: কোন সতীর্থ ওয়ার্কআউট রুটিন নিয়ে কথা বলতে বেশি পছন্দ করেন?
সাকিব: মুশফিকুর রহীম।
প্রশ্ন: আন্দ্রে রাসেল ও আপনার মধ্যে রেসলিং ম্যাচে কে জিতবে?
সাকিব: যে কোনো সময় আন্দ্রে রাসেল।
প্রশ্ন: বিকেএসপিতে বেশি দুষ্টামি করতো কে? মুশফিক নাকি আপনি?
সাকিব: আমি।
প্রশ্ন: ক্রিকেট বাদে কোন ইভেন্টে টিকিট করে খেলা দেখতে চাইবেন?
সাকিব: ফুটবল। যে কোনো ফাইনালে বার্সেলোনা অথবা আর্জেন্টিনা খেললে।
প্রশ্ন: যদি আপনাকে সুপার পাওয়ার বেছে নেয়ার সুযোগ দেয়া হতো, তবে আপনি কি পেতে চাইবেন?
সাকিব: যে কোনো শক্তি যার দ্বার গোটা পৃথিবী থেকে করোনাভাইরাসকে বিদায় করতে পারে।