বাংলারজমিন
গোমতী নদীর মাটি যাচ্ছে ইটভাটায়
মো. জুয়েল রানা, তিতাস (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
১১ এপ্রিল ২০২১, রবিবার, ৯:১২ অপরাহ্ন
কুমিল্লার তিতাসের গোমতী নদীর পাড় কেটে মাটি নিচ্ছে ইট ভাটায়। প্রভাবশালীরা কৃষিজমি সুরক্ষা আইনের তোয়াক্কা না করে এক্সকেভেটর দিয়ে গোমতী নদীর পাড় ও ফসলি জমি থেকে বেপরোয়াভাবে মাটি কেটে ইটভাটায় নিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে করে গোমতী নদীর পাড় যেমন ঝুঁকিতে পড়ছে অপরদিকে ফসলি জমির পরিমাণও হ্রাস পাচ্ছে, অন্যদিকে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব এবং ঘরবাড়ি হুমকিতে পড়েছে।
মাটি খেকোরা সরকারি দলের ছত্রছায়ায় থাকায় কেউ তাদের এই অপকর্মে বাধা দিতে সাহস পাচ্ছে না। ভুক্তভোগীরা এ ব্যাপারে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, গোমতী নদীর পাড় থেকে গভীরভাবে খনন করে মাটি উত্তোলন করায় আশপাশের জমি ভেঙে পড়ছে। কৃষকরা সব সময় আতঙ্কে থাকেন কখন কার জমি ভেঙে পাশের গর্তে পড়ে।
সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার লালপুট ডিমচর ও গোমতীর পাড় থেকে ভ্যাকু মেশিন দিয়ে ফসলি জমিসহ মাটি কেটে ট্রাক্টর দিয়ে নিয়ে যাচ্ছে স্থানীয় লালপুর গ্রামের ফুল মিয়া, কবির ও জাহাঙ্গীর গং সেন্ডিকেট। কবির ও ফুল মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, আমরা প্রশাসনকে ম্যানেজ করে টাকা দিয়ে মাটি কিনে নিচ্ছি। আপনাদের কোনো কিছু বলার থাকলে প্রশাসনকে বলেন।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুবাইয়া খানম বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই, আমি তহসিলদারের কাছ থেকে বিষয়টি জেনে নেই। যদি এমনটি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মাটি খেকোরা সরকারি দলের ছত্রছায়ায় থাকায় কেউ তাদের এই অপকর্মে বাধা দিতে সাহস পাচ্ছে না। ভুক্তভোগীরা এ ব্যাপারে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, গোমতী নদীর পাড় থেকে গভীরভাবে খনন করে মাটি উত্তোলন করায় আশপাশের জমি ভেঙে পড়ছে। কৃষকরা সব সময় আতঙ্কে থাকেন কখন কার জমি ভেঙে পাশের গর্তে পড়ে।
সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার লালপুট ডিমচর ও গোমতীর পাড় থেকে ভ্যাকু মেশিন দিয়ে ফসলি জমিসহ মাটি কেটে ট্রাক্টর দিয়ে নিয়ে যাচ্ছে স্থানীয় লালপুর গ্রামের ফুল মিয়া, কবির ও জাহাঙ্গীর গং সেন্ডিকেট। কবির ও ফুল মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, আমরা প্রশাসনকে ম্যানেজ করে টাকা দিয়ে মাটি কিনে নিচ্ছি। আপনাদের কোনো কিছু বলার থাকলে প্রশাসনকে বলেন।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুবাইয়া খানম বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই, আমি তহসিলদারের কাছ থেকে বিষয়টি জেনে নেই। যদি এমনটি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।