বাংলারজমিন
বিধিনিষেধ অমান্য করে স্নানোৎসব
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
১১ এপ্রিল ২০২১, রবিবার, ৯:০০ অপরাহ্ন
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর ওড়াকান্দি হরিচাঁদ ঠাকুরের বাড়িতে পুণ্য স্নানোৎসব সম্পন্ন হয়েছে। গত শুক্রবার ভোর রাতে শুরু হওয়া পুণ্য স্নানোৎসব শেষ হয়েছে গতকাল ভোরে। পাপ মোচনের আশা বুকে বেঁধে যে যার মতো করে স্নানোৎসব শেষ করেছে। তবে, এবার হয়নি ৩ দিনব্যাপী মহাবারুণী মেলা। স্থানীয়রা বলেন, করোনার কারণে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওড়াকান্দি ঠাকুর বাড়িতে স্নানোৎসবের ৩ দিনব্যাপী মেলা বন্ধের নির্দেশনা দেয়া হলেও মতুয়াভক্ত এসব নির্দেশনা উপেক্ষা করে কাশিয়ানীর ওড়াকান্দিতে পূজা অর্চনা ও স্নানোৎসবে যোগ দেন। সরকার থেকে নিষিদ্ধ হয়েছে সকল প্রকার সভা, সমাবেশ, মেলা, জনসমাগম। উল্লেখ্য যে, শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর ১২১৮ বঙ্গাব্দে ইংরেজি ১৮১১ খ্রিস্টাব্দের ১১ই মার্চ কাশিয়ানী উপজেলার সাফলীডাঙ্গা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
হরিচাঁদ ঠাকুরের বাল্য নাম ছিল হরি ঠাকুর। যদিও ভক্তরা তাকে হরিচাঁদ নামেই ডাকতেন। পিতা যশোবন্ত ঠাকুরের পাঁচ ছেলের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। পরে পার্শ্ববর্তী ওড়াকান্দি গ্রামে বসতি গড়েন হরিচাঁদ ঠাকুর। সেখানে হরিচাঁদ ঠাকুরের অলৌকিকত্ব ও লীলার জন্য প্রসিদ্ধ হয়ে ওঠেন। শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের ২১০ তম জন্মতিথি উপলক্ষে শুক্রবার ওড়াকান্দি গ্রামের ঠাকুরবাড়িতে বারুণী স্নানোৎসব ও তিন দিনব্যাপী মেলা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো। করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে স্থানীয় প্রশাসন দ্বিতীয়বারের মতো মেলা বন্ধ করে দেয়। গত বছরও এ সময়ে করোনার প্রথম ধাপের সংক্রমণ ঠেকাতে এই উৎসব বন্ধ রাখা হয়েছিল।
হরিচাঁদ ঠাকুরের বাল্য নাম ছিল হরি ঠাকুর। যদিও ভক্তরা তাকে হরিচাঁদ নামেই ডাকতেন। পিতা যশোবন্ত ঠাকুরের পাঁচ ছেলের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। পরে পার্শ্ববর্তী ওড়াকান্দি গ্রামে বসতি গড়েন হরিচাঁদ ঠাকুর। সেখানে হরিচাঁদ ঠাকুরের অলৌকিকত্ব ও লীলার জন্য প্রসিদ্ধ হয়ে ওঠেন। শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের ২১০ তম জন্মতিথি উপলক্ষে শুক্রবার ওড়াকান্দি গ্রামের ঠাকুরবাড়িতে বারুণী স্নানোৎসব ও তিন দিনব্যাপী মেলা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো। করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে স্থানীয় প্রশাসন দ্বিতীয়বারের মতো মেলা বন্ধ করে দেয়। গত বছরও এ সময়ে করোনার প্রথম ধাপের সংক্রমণ ঠেকাতে এই উৎসব বন্ধ রাখা হয়েছিল।