বাংলারজমিন
‘যারা রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করেছে তাদের একজনও রেহাই পাবেন না’
সালথা (ফরিদপুর) সংবাদদাতা
৯ এপ্রিল ২০২১, শুক্রবার, ৮:৫৫ অপরাহ্ন
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সংসদ সদস্য মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেছেন, লকডাউনকে কেন্দ্র করে সোমবার রাতে সালথা উপজেলায় যারা রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস ও জ্বালাও-পোড়াও করেছেন তাদের প্রত্যেককে খুঁজে খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে। একজনও রেহাই পাবেন না। আমরা আজকে প্রশাসনকে কঠোরভাবে নির্দেশনা দিয়েছি। যারা এ ঘটনায় সরাসরি জড়িত এবং যারা ইন্ধন দিয়ে পেছন থেকে কলকাঠি নেড়েছেন, তারা যে দলেরই নেতা হোক বা যত বড় হুজুরই হোক কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তারা আইনের দৃষ্টিতে সন্ত্রাসী, নাশকতা সৃষ্টিকারী, তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিয়ে বুঝিয়ে দেয়া হবে রাষ্ট্রের শক্তির কাছে কোনো শক্তি খাটে না।
বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত সালথা উপজেলা পরিষদ পরিদর্শনে এসে উপজেলা পরিষদ চত্বরে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি তার বক্তব্যে এসব কথা বলেন। আওয়ামী লীগের এই মুখপাত্র আরো বলেন, ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পরে ওই কুখ্যাত রাজাকারদের বাঁচানোর জন্য বিএনপি ও জামায়াত সারা দেশে তাণ্ডব চালিয়েছিল, ভেবেছিল সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে বিচার বন্ধ করা যাবে। কিন্তু তারা বিচার বন্ধ করতে পারেনি। যারা আজকে ধর্মের দোহাই দিয়ে নাশকতা কর্মকাণ্ড করছে তাদেরকে কঠোরভাবে দমন করে বিচার করা হবে। এদেরকে দমন করতে প্রশাসনের পাশাপাশি দলীয় নেতাকর্মীদেরকেও অনুরোধ করেন তিনি।
সালথা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. দেলোয়ার হোসেন মিয়ার সভাপতিত্বে সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম এমপি, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন প্রমুখ।
বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত সালথা উপজেলা পরিষদ পরিদর্শনে এসে উপজেলা পরিষদ চত্বরে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি তার বক্তব্যে এসব কথা বলেন। আওয়ামী লীগের এই মুখপাত্র আরো বলেন, ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পরে ওই কুখ্যাত রাজাকারদের বাঁচানোর জন্য বিএনপি ও জামায়াত সারা দেশে তাণ্ডব চালিয়েছিল, ভেবেছিল সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে বিচার বন্ধ করা যাবে। কিন্তু তারা বিচার বন্ধ করতে পারেনি। যারা আজকে ধর্মের দোহাই দিয়ে নাশকতা কর্মকাণ্ড করছে তাদেরকে কঠোরভাবে দমন করে বিচার করা হবে। এদেরকে দমন করতে প্রশাসনের পাশাপাশি দলীয় নেতাকর্মীদেরকেও অনুরোধ করেন তিনি।
সালথা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. দেলোয়ার হোসেন মিয়ার সভাপতিত্বে সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম এমপি, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন প্রমুখ।