বাংলারজমিন
খুমেক হাসপাতাল ফার্মেসিতে ওষুধ মজুত, ফার্মাসিস্টকে শোকজ
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
৯ এপ্রিল ২০২১, শুক্রবার, ৮:৫৪ অপরাহ্ন
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগের ফার্মেসিতে অভিযান চালান পরিচালক ডা. এটিএম মঞ্জুর মোর্শেদ। এ সময় নিয়ম বহির্ভূতভাবে মজুত রাখা বেশকিছু ওষুধ জব্দ করেন তিনি। এ ঘটনায় অভিযুক্ত ফার্মাসিস্ট এস এম আব্দুল মফিজকে শোকজ করা হয়েছে। এর আগেও মফিজের বিরুদ্ধে সরকারি ওষুধ আত্মসাতের অভিযোগে মামলা হয়েছিল।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০২০ সালের ১১ই মার্চে খুমেক হাসপাতালের বহির্বিভাগের ফার্মেসিতে ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পান এসএম আব্দুল মফিজ এবং ২০শে মার্চ তাকে ইনচার্জের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু দায়িত্ব হস্তান্তর করলেও ফার্মেসিতে অবস্থানরত আলমারির চাবি বুঝিয়ে দেয়নি। বিষয়টি পরিচালকের নজরে আসলে তিনি হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. অপর্ণা বিশ্বাস, সার্জারি কনসালট্যান্ট ডা. বিপ্লব বিশ্বাস, মেডিকেল অফিসার ডা. জিল্লুর রহমান তরুণকে সঙ্গে নিয়ে ফার্মেসিতে স্টক রেজিস্ট্রার অনুযায়ী ওষুধ মেলাতে যান। এ সময় অসৎ উদ্দেশ্যে নিয়মবহির্ভূতভাবে ক্যাপসুল সেফিঙিক (৪০০ মিঃ গ্রাম) ৬০০ পিস, ট্যাবলেট ক্লোপিড (৭৫ গ্রাম) ৪৫০ পিস এবং ক্যাপসুল ফ্লুক্লঙ ১২০০ পিস ওষুধ মজুতের সত্যতা পায় ফার্মাসিস্ট মফিজের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গত বুধবার তাকে শোকজ করেন হাসপাতালের পরিচালক ডা. এটিএম মঞ্জুর মোর্শেদ। আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে শোকজের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
শোকজে উল্লেখ করা হয়, রোগীদের জন্য নির্ধারিত সরকারি ওষুধ ক্যাপসুল সেফিঙিক (৪০০ মি. গ্রাম) ৬০০ পিস, ট্যাবলেট ক্লোপিড (৭৫ গ্রাম) ৪৫০ পিস এবং ক্যাপসুল ফ্লুক্লঙ ১ হাজার ২শ’ পিস বুঝিয়ে না দিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে নিজের কাছে রাখেন। যা সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা পরিপন্থি অপরাধ। সেহেতু কেন আপনার বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তার সন্তোষজনক জবাব আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে পরিচালকের বরাবর নির্দেশ প্রদান করেন। খুমেক হাসপাতালের পরিচালক ডা. এটি এম মঞ্জুর মোর্শেদ বলেন, ফার্মাসিস্ট মফিজকে শোকজ করা হয়েছে। আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে শোকজের জবাব দিতে বলা হয়।
সূত্রটি জানায়, খুলনা জেনারেল হাসপাতালে থাকা অবস্থায় ফার্মাসিস্ট এস এম আব্দুল মফিজের বিরুদ্ধে সরকারি ওষুধ অবৈধভাবে পাচারের অভিযোগে ছিল। দীর্ঘ ৭-৮ বছর আগে পুলিশের একটি টিম সরকারি ওষুধসহ একজনকে আটক করেছিল। ওই ছেলের স্বীকারোক্তিতে তৎকালীন ফার্মাসিস্ট ইনচার্জ এস এম আব্দুল মফিজের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল।
সূত্র জানায়, খুমেক হাসপাতালে যোগদানের পর থেকে পরিচালক ডা. এটিএম মঞ্জুর মোর্শেদ হাসপাতালের সকল প্রকার দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার। তিনি হাসপাতালের রান্নাঘরের অনিয়ম, আউটডোর, ইনডোরের ওষুধ পাচার রোধ, বহিরাগত এম্বুলেন্স বিতাড়িত, দালাল নির্মূলে ব্যাপক ভূমিকা রেখে হাসপাতালে সেবার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রেখেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০২০ সালের ১১ই মার্চে খুমেক হাসপাতালের বহির্বিভাগের ফার্মেসিতে ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পান এসএম আব্দুল মফিজ এবং ২০শে মার্চ তাকে ইনচার্জের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু দায়িত্ব হস্তান্তর করলেও ফার্মেসিতে অবস্থানরত আলমারির চাবি বুঝিয়ে দেয়নি। বিষয়টি পরিচালকের নজরে আসলে তিনি হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. অপর্ণা বিশ্বাস, সার্জারি কনসালট্যান্ট ডা. বিপ্লব বিশ্বাস, মেডিকেল অফিসার ডা. জিল্লুর রহমান তরুণকে সঙ্গে নিয়ে ফার্মেসিতে স্টক রেজিস্ট্রার অনুযায়ী ওষুধ মেলাতে যান। এ সময় অসৎ উদ্দেশ্যে নিয়মবহির্ভূতভাবে ক্যাপসুল সেফিঙিক (৪০০ মিঃ গ্রাম) ৬০০ পিস, ট্যাবলেট ক্লোপিড (৭৫ গ্রাম) ৪৫০ পিস এবং ক্যাপসুল ফ্লুক্লঙ ১২০০ পিস ওষুধ মজুতের সত্যতা পায় ফার্মাসিস্ট মফিজের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গত বুধবার তাকে শোকজ করেন হাসপাতালের পরিচালক ডা. এটিএম মঞ্জুর মোর্শেদ। আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে শোকজের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
শোকজে উল্লেখ করা হয়, রোগীদের জন্য নির্ধারিত সরকারি ওষুধ ক্যাপসুল সেফিঙিক (৪০০ মি. গ্রাম) ৬০০ পিস, ট্যাবলেট ক্লোপিড (৭৫ গ্রাম) ৪৫০ পিস এবং ক্যাপসুল ফ্লুক্লঙ ১ হাজার ২শ’ পিস বুঝিয়ে না দিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে নিজের কাছে রাখেন। যা সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা পরিপন্থি অপরাধ। সেহেতু কেন আপনার বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তার সন্তোষজনক জবাব আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে পরিচালকের বরাবর নির্দেশ প্রদান করেন। খুমেক হাসপাতালের পরিচালক ডা. এটি এম মঞ্জুর মোর্শেদ বলেন, ফার্মাসিস্ট মফিজকে শোকজ করা হয়েছে। আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে শোকজের জবাব দিতে বলা হয়।
সূত্রটি জানায়, খুলনা জেনারেল হাসপাতালে থাকা অবস্থায় ফার্মাসিস্ট এস এম আব্দুল মফিজের বিরুদ্ধে সরকারি ওষুধ অবৈধভাবে পাচারের অভিযোগে ছিল। দীর্ঘ ৭-৮ বছর আগে পুলিশের একটি টিম সরকারি ওষুধসহ একজনকে আটক করেছিল। ওই ছেলের স্বীকারোক্তিতে তৎকালীন ফার্মাসিস্ট ইনচার্জ এস এম আব্দুল মফিজের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল।
সূত্র জানায়, খুমেক হাসপাতালে যোগদানের পর থেকে পরিচালক ডা. এটিএম মঞ্জুর মোর্শেদ হাসপাতালের সকল প্রকার দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার। তিনি হাসপাতালের রান্নাঘরের অনিয়ম, আউটডোর, ইনডোরের ওষুধ পাচার রোধ, বহিরাগত এম্বুলেন্স বিতাড়িত, দালাল নির্মূলে ব্যাপক ভূমিকা রেখে হাসপাতালে সেবার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রেখেছেন।