শেষের পাতা
সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে তিনি জীবনভর কাজ করে গেছেন
স্টাফ রিপোর্টার
২৫ মার্চ ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৯:৩৯ অপরাহ্ন
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও আশা’র প্রতিষ্ঠাতা সফিকুল হক চৌধুরীর স্মরণসভায় বক্তারা বলেন, তিনি ছিলেন একজন বিরল ব্যক্তিত্বের মানুষ। দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে তিনি জীবনভর কাজ করে গেছেন। দারিদ্র্যবিমোচনে তার অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। তার প্রতিষ্ঠিত সংস্থা আশা, টেকসই ও ব্যয়সাশ্রয়ী ক্ষুদ্রঋণ সেবা প্রদানে বিশ্বজুড়ে মডেল হিসেবে স্বীকৃতি অর্জন করেছে। তার অবদান বাংলাদেশের উন্নয়নের ইতিহাসে একটি অনন্য মাইলফলক হিসেবে সব সময় বিবেচিত হবে। গতকাল রাজধানীর শ্যামলীতে আশার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় মো. সফিকুল হক চৌধুরীর জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা করেন দেশ ও বিদেশের বিশিষ্ট ব্যক্তি, অর্থনীতিবিদ, উন্নয়নকর্মী, ব্যাংকার, সরকারি কর্মকর্তাসহ নানা শ্রেণি-পেশার বিশিষ্টজনেরা।
বক্তারা বলেন, আশা’র প্রতিষ্ঠাতা সফিকুল হক চৌধুরী মনস্থির করে যেকোনো কাজ করতেন। এবং দৃঢ়ভাবে সে কাজে সফলতা অর্জন করতেন। তেমনি ক্ষুদ্রঋণের জগতেও আকস্মিকভাবে প্রবেশ করেছিলেন তিনি। সীমাহীন সাহসই ছিল তার মূল চালিকাশক্তি। সাহস, নেতৃত্ব এবং ব্যবস্থাপনার দক্ষতায় অতি দ্রুত দেশ ও দেশের বাইরে বেশ সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। তিনি নিজেই দেশের আনাচে-কানাচে ক্ষুদ্রঋণ সমপ্রসারণে কাজ করেছেন। নারী উন্নয়নে তার বিশেষ অবদান রয়েছে। সফিকুল হক চৌধুরী সব সময় কর্মীবান্ধব ছিলেন। তিনি সব সময় দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করতেন।
স্মরণসভায় বক্তব্য রাখেন, পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান এমপি, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব এম আবদুল আজিজ, সাবেক মুখ্য সচিব আব্দুল করিম, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দীন আহমেদ ও ড. আতিউর রহমান, আশার প্রেসিডেন্ট মো. আরিফুল হক চৌধুরী, বিশ্ব ব্যাংকের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফুল্ল প্যাটেল, বৃটেনের উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ স্টুয়ার্ট রাদারফোর্ড, মাইক্রোক্রেডিট সামিট ক্যাম্পেইনের ড. সিএসকে রাও, আশা ইন্টারন্যাশনালের সিইও ডার্ক ব্রাউয়ার, ফিলিপাইনের কার্ড ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ড. আরিস আলিপ, আশা গভর্নিং বোডের সাবেক চেয়ারপারসন তাহেরুন্নেসা আবদুল্লাহ, একুশে পদক পাওয়া সাংবাদিক অজয় দাশ গুপ্ত, ব্যুরো বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক জাকির হোসেন, সাজেদা ফাউন্ডেশনের এস এন কৈরি, আশার সিওও মো. এনামুল হক প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সিনিয়র সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল।
স্মরণসভার শুরুতে মরহুম সফিকুল হকের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপনে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। তার জীবনবৃত্তান্ত একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি দেখানো হয়।
সভায় মো. সফিকুল হক চৌধুরীর জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা করেন দেশ ও বিদেশের বিশিষ্ট ব্যক্তি, অর্থনীতিবিদ, উন্নয়নকর্মী, ব্যাংকার, সরকারি কর্মকর্তাসহ নানা শ্রেণি-পেশার বিশিষ্টজনেরা।
বক্তারা বলেন, আশা’র প্রতিষ্ঠাতা সফিকুল হক চৌধুরী মনস্থির করে যেকোনো কাজ করতেন। এবং দৃঢ়ভাবে সে কাজে সফলতা অর্জন করতেন। তেমনি ক্ষুদ্রঋণের জগতেও আকস্মিকভাবে প্রবেশ করেছিলেন তিনি। সীমাহীন সাহসই ছিল তার মূল চালিকাশক্তি। সাহস, নেতৃত্ব এবং ব্যবস্থাপনার দক্ষতায় অতি দ্রুত দেশ ও দেশের বাইরে বেশ সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। তিনি নিজেই দেশের আনাচে-কানাচে ক্ষুদ্রঋণ সমপ্রসারণে কাজ করেছেন। নারী উন্নয়নে তার বিশেষ অবদান রয়েছে। সফিকুল হক চৌধুরী সব সময় কর্মীবান্ধব ছিলেন। তিনি সব সময় দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করতেন।
স্মরণসভায় বক্তব্য রাখেন, পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান এমপি, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব এম আবদুল আজিজ, সাবেক মুখ্য সচিব আব্দুল করিম, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দীন আহমেদ ও ড. আতিউর রহমান, আশার প্রেসিডেন্ট মো. আরিফুল হক চৌধুরী, বিশ্ব ব্যাংকের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফুল্ল প্যাটেল, বৃটেনের উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ স্টুয়ার্ট রাদারফোর্ড, মাইক্রোক্রেডিট সামিট ক্যাম্পেইনের ড. সিএসকে রাও, আশা ইন্টারন্যাশনালের সিইও ডার্ক ব্রাউয়ার, ফিলিপাইনের কার্ড ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ড. আরিস আলিপ, আশা গভর্নিং বোডের সাবেক চেয়ারপারসন তাহেরুন্নেসা আবদুল্লাহ, একুশে পদক পাওয়া সাংবাদিক অজয় দাশ গুপ্ত, ব্যুরো বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক জাকির হোসেন, সাজেদা ফাউন্ডেশনের এস এন কৈরি, আশার সিওও মো. এনামুল হক প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সিনিয়র সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল।
স্মরণসভার শুরুতে মরহুম সফিকুল হকের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপনে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। তার জীবনবৃত্তান্ত একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি দেখানো হয়।