বাংলারজমিন
সুমন হত্যা
শাবি ছাত্রলীগ সভাপতিসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
শাবি প্রতিনিধি
২৭ জানুয়ারি ২০২১, বুধবার, ৯:১২ অপরাহ্ন
শাহ্জালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হওয়া বহিরাগত ছাত্রলীগ কর্মী সুমন চন্দ্র দাস হত্যা মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডি। এতে শাখা ছাত্রলীগের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও অব্যাহতি পাওয়া সভাপতিসহ ছাত্রলীগের ২৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয়া হয়েছে। গতকাল সিআইডি সিলেট জোনের সহকারী পুলিশ সুপার শামীম উর রশীদ পীর অভিযোগপত্র দাখিলের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তবে আদালত চার্জশিটটি এখনও আমলে না নিয়ে আগামী ১০ই ফেব্রুয়ারি পর্যালোচনার দিন ধার্য করেছেন।
হল দখলকে কেন্দ্র করে ২০১৪ সালে ক্যাম্পাসের বাইরে অবস্থান করা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কমিটি গ্রুপ (পার্থ-সাঈদ-সবুজ) ও ক্যাম্পাসে অবস্থান করা কমিটি বিরোধী (অঞ্জন-উত্তম) গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে সিলেট ইন্টারন্যাশানাল ইউনিভার্সিটির ছাত্র সুমন চন্দ্র দাস গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুরণ করেন। সুমনের মা প্রতিভা দাস ২২শে নভেম্বর জালালাবাদ থানায় মামলা দায়ের করেন। ঘটনার ৬ বছর পর ২০২০ সালের ৩০শে নভেম্বর মামলার চার্জশিটটি সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দাখিল করা হয়। এ হত্যায় অভিযুক্তরা হলেন- শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি সঞ্জিবন চক্রবর্তী পার্থ, সহ-সভাপতি আবু সাঈদ আকন্দ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাজিদুল ইসলাম সবুজ, সহ-সভাপতি সৈয়দ জুয়েম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমদ মিয়াজী, সহ-সম্পাদক মোশাররফ হোসেন রাজু, বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রুহুল আমিন, ছাত্রলীগ কর্মী সজল চন্দ্র ভৌমিক, আবদুল কুদ্দুস নোমান, সহ-সভাপতি শরিফুল ইসলাম বুলবুল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাফিজ আল আসাদ, সহ-সভাপতি নূরে আলম, আইন সম্পাদক জহির হোসাইন, সহ-সভাপতি এসকে হাসিবুর রহমান, ছাত্রলীগ কর্মী জুনায়েদ আহমদ, হাবিবুর রহমান হাবিব. সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদ হোসেন নাঈম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, ছাত্রলীগ কর্মী জেসমুল হাসান, ক্রীড়া সম্পাদক জাকির খান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আশিকুজ্জামান রূপক, ছাত্রলীগ কর্মী নয়ন চৌধুরী, সহ-সম্পাদক সুকান্ত ঘোষ, সাংগঠনিক সম্পাদক তৌকির আহমেদ তালুকদার, বহিরাগত সিলেট মহানগর ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সজল দাস অনিক, ছাত্রলীগ নেতা আনোয়ারুল হক আলম, রানা আহমদ শিপলু ও এমদাদুল হক (খোকন)।
হল দখলকে কেন্দ্র করে ২০১৪ সালে ক্যাম্পাসের বাইরে অবস্থান করা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কমিটি গ্রুপ (পার্থ-সাঈদ-সবুজ) ও ক্যাম্পাসে অবস্থান করা কমিটি বিরোধী (অঞ্জন-উত্তম) গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে সিলেট ইন্টারন্যাশানাল ইউনিভার্সিটির ছাত্র সুমন চন্দ্র দাস গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুরণ করেন। সুমনের মা প্রতিভা দাস ২২শে নভেম্বর জালালাবাদ থানায় মামলা দায়ের করেন। ঘটনার ৬ বছর পর ২০২০ সালের ৩০শে নভেম্বর মামলার চার্জশিটটি সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দাখিল করা হয়। এ হত্যায় অভিযুক্তরা হলেন- শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি সঞ্জিবন চক্রবর্তী পার্থ, সহ-সভাপতি আবু সাঈদ আকন্দ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাজিদুল ইসলাম সবুজ, সহ-সভাপতি সৈয়দ জুয়েম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমদ মিয়াজী, সহ-সম্পাদক মোশাররফ হোসেন রাজু, বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রুহুল আমিন, ছাত্রলীগ কর্মী সজল চন্দ্র ভৌমিক, আবদুল কুদ্দুস নোমান, সহ-সভাপতি শরিফুল ইসলাম বুলবুল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাফিজ আল আসাদ, সহ-সভাপতি নূরে আলম, আইন সম্পাদক জহির হোসাইন, সহ-সভাপতি এসকে হাসিবুর রহমান, ছাত্রলীগ কর্মী জুনায়েদ আহমদ, হাবিবুর রহমান হাবিব. সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদ হোসেন নাঈম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, ছাত্রলীগ কর্মী জেসমুল হাসান, ক্রীড়া সম্পাদক জাকির খান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আশিকুজ্জামান রূপক, ছাত্রলীগ কর্মী নয়ন চৌধুরী, সহ-সম্পাদক সুকান্ত ঘোষ, সাংগঠনিক সম্পাদক তৌকির আহমেদ তালুকদার, বহিরাগত সিলেট মহানগর ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সজল দাস অনিক, ছাত্রলীগ নেতা আনোয়ারুল হক আলম, রানা আহমদ শিপলু ও এমদাদুল হক (খোকন)।