বাংলারজমিন
কুড়িগ্রামে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
স্টাফ রিপোর্টার, কুড়িগ্রাম থেকে
২০ জানুয়ারি ২০২১, বুধবার, ৮:৫৮ অপরাহ্ন
কুড়িগ্রামের চর রাজীবপুরে শাহিনা বেগম (২০) নামে এক গৃহবধূকে হত্যার দায়ে স্বামী বকুল (২৫)কে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন কুড়িগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ আদালত। গতকাল দুপুরে এ রায় দেন জেলা ও দায়রা জজ মো. আবদুল মান্নান।
আদালত ও কুড়িগ্রামের পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট এসএম আব্রাহাম লিংকন জানান, জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার কারখানাপাড়া গ্রামের শামসুল হকের মেয়ে শাহিনা বেগমের সঙ্গে কুড়িগ্রামের চর রাজীবপুর উপজেলার চর সাজাই নয়াপাড়া গ্রামের মৃত আজিজল হকের পুত্র বকুলের ২০০৫ সালে বিবাহ সম্পন্ন হয়। বিয়ের দুই বছর পর ২০০৭ সালের ২রা ডিসেম্বর সকাল ৮টার সময় শাহিনাকে তার স্বামীর ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। ভাবীর সঙ্গে স্বামীর অবৈধ সম্পর্ক জেনে যাওয়ায় শাহিনাকে গলাটিপে হত্যা করে লাশ ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেয়া হয়। এ ঘটনায় শাহিনার পিতা শামসুল হক ২০০৮ সালের ১৬ই জানুয়ারি চর রাজীবপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া কুড়িগ্রামের বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ আদালত আসামি বকুলকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন পিপি এডভোকেট এসএম আব্রাহাম লিংকন এবং আসামি পক্ষে ছিলেন এডভোকেট মুহ. ফকরুল ইসলাম।
কুড়িগ্রামের পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট এসএম আব্রাহাম লিংকন জানান, এই দণ্ডাদেশে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট। এই হত্যার জবাব বিচারের মাধ্যমে হলো। যদিও বিলম্ব হয়েছে তবে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হয়েছে। আমরা মনে করি অপরাধ দমনে এটি সমাজে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
আদালত ও কুড়িগ্রামের পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট এসএম আব্রাহাম লিংকন জানান, জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার কারখানাপাড়া গ্রামের শামসুল হকের মেয়ে শাহিনা বেগমের সঙ্গে কুড়িগ্রামের চর রাজীবপুর উপজেলার চর সাজাই নয়াপাড়া গ্রামের মৃত আজিজল হকের পুত্র বকুলের ২০০৫ সালে বিবাহ সম্পন্ন হয়। বিয়ের দুই বছর পর ২০০৭ সালের ২রা ডিসেম্বর সকাল ৮টার সময় শাহিনাকে তার স্বামীর ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। ভাবীর সঙ্গে স্বামীর অবৈধ সম্পর্ক জেনে যাওয়ায় শাহিনাকে গলাটিপে হত্যা করে লাশ ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেয়া হয়। এ ঘটনায় শাহিনার পিতা শামসুল হক ২০০৮ সালের ১৬ই জানুয়ারি চর রাজীবপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া কুড়িগ্রামের বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ আদালত আসামি বকুলকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন পিপি এডভোকেট এসএম আব্রাহাম লিংকন এবং আসামি পক্ষে ছিলেন এডভোকেট মুহ. ফকরুল ইসলাম।
কুড়িগ্রামের পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট এসএম আব্রাহাম লিংকন জানান, এই দণ্ডাদেশে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট। এই হত্যার জবাব বিচারের মাধ্যমে হলো। যদিও বিলম্ব হয়েছে তবে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হয়েছে। আমরা মনে করি অপরাধ দমনে এটি সমাজে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।