খেলা
বাকীরা রাইফেল হাতে পাচ্ছেন আজ
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০, রবিবার, ৮:১৪ পূর্বাহ্ন
কর্মকর্তাদের দ্বন্দ্বে ক্যারিয়ার নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছিলেন শুটাররা। নিজেদের অভ্যস্ত রাইফেলের বদলে অন্য রাইফেল দিয়ে অনুশীলন করতে বাধ্য হচ্ছিলেন তারা। এতে নিজেদের পারফরমেন্স নিয়ে হতাশ হয়ে পড়েছিলেন শুটাররা। নতুন অ্যাডহক কমিটি দায়িত্ব নিয়েই শুটারদের রাইফেল সমস্যার সমাধান করলো। এরইমধ্যে রিসালাত ইসলাম নিজের রাইফেল নিয়ে রেঞ্জে নেমে পড়েছেন। আবদুল্লাহ হেল বাকীসহ অন্যরা রাইফেল হাতে পাচ্ছেন আজ।
শুটিংয়ের নতুন সভাপতি দায়িত্ব নিয়েই বলেছিলেন, বাকীদের রাইফেলের সমস্যা কয়েক দিনেই মিটে যাবে। সেটিই হয়েছে। গত বুধবারই বিমানবন্দর কাস্টমসে যোগাযোগ করে অলিম্পিক ক্যাম্পে থাকা চার শুটারের রাইফেল ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছে ফেডারেশন। মহাসচিব ইন্তেখাবুল হামিদ জানিয়েছেন, ‘অলিম্পিক ক্যাম্পে থাকা যে চার শুটারের রাইফেল ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা ছিল, তা এখন আর নেই। তারা তাদের রাইফেল নিয়ে এখন অনুশীলন করতে পারবে। তবে এগুলো নিয়ে এখনই বাইরে যাওয়া যাবে না। আর অন্য যে কয়টি রাইফেল নিয়ে সমস্যা আছে, সে ব্যাপারেও আমরা আশ্বাস পেয়েছি যে খুব শিগগিরই এটা মিটে যাবে।’ ২০১৭ সালে জার্মানি থেকে রাইফেল আনায় শুল্ক পরিশোধ করা হয়নি এমন অভিযোগে ১০ শুটারকে শুল্ক গোয়েন্দা দপ্তরের জেরার মুখে পড়তে হয়েছিল। তখনই তাদের ওই রাইফেলগুলো ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। অলিম্পিক ক্যাম্পে থাকা ছয় শুটারের চারজন বাকী, রিসালাত, শাকিল আহমেদ ও আতকিয়া হাসান তাতে ক্যাম্পে ফিরেও অনুশীলনে নামতে পারছিলেন না, বাধ্য হয়ে অন্য রাইফেল নতুন করে আয়ত্ত করতে যাচ্ছিলেন তারা।
শুটিংয়ের নতুন সভাপতি দায়িত্ব নিয়েই বলেছিলেন, বাকীদের রাইফেলের সমস্যা কয়েক দিনেই মিটে যাবে। সেটিই হয়েছে। গত বুধবারই বিমানবন্দর কাস্টমসে যোগাযোগ করে অলিম্পিক ক্যাম্পে থাকা চার শুটারের রাইফেল ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছে ফেডারেশন। মহাসচিব ইন্তেখাবুল হামিদ জানিয়েছেন, ‘অলিম্পিক ক্যাম্পে থাকা যে চার শুটারের রাইফেল ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা ছিল, তা এখন আর নেই। তারা তাদের রাইফেল নিয়ে এখন অনুশীলন করতে পারবে। তবে এগুলো নিয়ে এখনই বাইরে যাওয়া যাবে না। আর অন্য যে কয়টি রাইফেল নিয়ে সমস্যা আছে, সে ব্যাপারেও আমরা আশ্বাস পেয়েছি যে খুব শিগগিরই এটা মিটে যাবে।’ ২০১৭ সালে জার্মানি থেকে রাইফেল আনায় শুল্ক পরিশোধ করা হয়নি এমন অভিযোগে ১০ শুটারকে শুল্ক গোয়েন্দা দপ্তরের জেরার মুখে পড়তে হয়েছিল। তখনই তাদের ওই রাইফেলগুলো ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। অলিম্পিক ক্যাম্পে থাকা ছয় শুটারের চারজন বাকী, রিসালাত, শাকিল আহমেদ ও আতকিয়া হাসান তাতে ক্যাম্পে ফিরেও অনুশীলনে নামতে পারছিলেন না, বাধ্য হয়ে অন্য রাইফেল নতুন করে আয়ত্ত করতে যাচ্ছিলেন তারা।