অনলাইন
ছেলের ছুরিকাঘাতে সৎ পিতার মৃত্যু
অনলাইন ডেস্ক
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, শনিবার, ৯:১১ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর দক্ষিনখান চড়ইয়েরটেক এলাকায় ছেলে ইয়াছিনের (১৫) ছুরিকাঘাতে সৎ পিতার মৃত্যু হয়েছে। নিহতের নাম বাবা মোহর আলী। ঘটনার পর থেকে ছেলে ইয়াছিন পলাতক রয়েছে।
শুক্রবার রাত সাড়ে আটটার দিকে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষ অবস্থায় মোহর আলীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত সোয়া ১০টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ বক্সের ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে নিহতের ছোট ভাই মোহাম্মদ হৃদয় জানান, তাদের বাড়ি ময়মনসিংহ কোতোয়ালির চড়ফরিদাবাজার গ্রামে। বর্তমানে দক্ষিনখান আব্দুল্লাহপুর চড়ইয়েরটেক এলাকায় ভাড়া থাকেন। তার ভাই মোহর আলী রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন।
হৃদয় জানান, কয়েক বছর আগে আসমা বেগম নামে এক নারীকে বিয়ে করে মোহর আলী। ইয়াছিন আসমার আগের ঘরের সন্তান। হৃদয় আরও জানান, ইয়াছিন কিছুদিন যাবৎ মোবাইল কেনার বায়না ধরে। কিন্তু, টাকা দিতে অস্বীকার করেন আসমা ও মোহর আলী। শুক্রবারেও সে মোবাইল কেনার জন্য টাকা দাবি করছিল। এ বিষয় নিয়ে মোহর আলীর সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ইয়াছিন ছুরি দিয়ে মোহর আলীকে আঘাত করে ঘর থেকে পালিয়ে যায়। পরে, আহত অবস্থায় মোহর আলীকে প্রথমে টঙ্গী আইসি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
শুক্রবার রাত সাড়ে আটটার দিকে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষ অবস্থায় মোহর আলীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত সোয়া ১০টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ বক্সের ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে নিহতের ছোট ভাই মোহাম্মদ হৃদয় জানান, তাদের বাড়ি ময়মনসিংহ কোতোয়ালির চড়ফরিদাবাজার গ্রামে। বর্তমানে দক্ষিনখান আব্দুল্লাহপুর চড়ইয়েরটেক এলাকায় ভাড়া থাকেন। তার ভাই মোহর আলী রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন।
হৃদয় জানান, কয়েক বছর আগে আসমা বেগম নামে এক নারীকে বিয়ে করে মোহর আলী। ইয়াছিন আসমার আগের ঘরের সন্তান। হৃদয় আরও জানান, ইয়াছিন কিছুদিন যাবৎ মোবাইল কেনার বায়না ধরে। কিন্তু, টাকা দিতে অস্বীকার করেন আসমা ও মোহর আলী। শুক্রবারেও সে মোবাইল কেনার জন্য টাকা দাবি করছিল। এ বিষয় নিয়ে মোহর আলীর সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ইয়াছিন ছুরি দিয়ে মোহর আলীকে আঘাত করে ঘর থেকে পালিয়ে যায়। পরে, আহত অবস্থায় মোহর আলীকে প্রথমে টঙ্গী আইসি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।