বাংলারজমিন
শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভায় অচলাবস্থা
শায়েস্তাগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০, শুক্রবার, ৮:২৫ পূর্বাহ্ন
হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভা কার্যালয়ে অচলাবস্থা দেখা যাচ্ছে। স্থানীয় সেবা প্রত্যাশীরা ফিরে যাচ্ছেন কাঙ্ক্ষিত সেবা না পেয়ে। গতকাল সারাদিন এমন থমথমে অবস্থা ছিল শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভা কার্যালয়ের। ইতিমধ্যে বেতন-ভাতা না পাওয়া কর্মচারীরা জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন। এদিকে পৌরসভার মেয়র মো. ছালেক মিয়া তার কার্যালয়ের ক্যামেরা ভাঙচুরের অভিযোগ এবং জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। গত বুধবার শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার ১৩ জন কর্মচারী স্বাক্ষরিত একটি স্মারকলিপি জেলা প্রশাসক হবিগঞ্জ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবরে প্রদান করা হয়েছে। স্মারকলিপিতে তারা বলেন, মেয়র মো. ছালেক মিয়া তাদের উপর শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করেছেন। অফিসে এসেই তিনি কর্মচারীদের ডেকে এনে এমন নির্যাতন করেন। কর্মচারীরা জানান, কর্মবিরতি পালন করায় তাদের বিরুদ্ধে নানাভাবে ষড়যন্ত্রমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে ভয় দেখানো হচ্ছে। এ অবস্থায় তারা কর্তৃপক্ষের নিকট সুবিচার কামনা করছেন।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার সকাল থেকে শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার কর্মচারীরা বকেয়া বেতন-ভাতার দাবিতে কর্মবিরতি পালন শুরু করেছে। দীর্ঘদিন থেকে বেতন ভাতা না পেয়ে এবং এ ব্যাপারে বার বার মেয়রের শরণাপন্ন হয়েও কোনো সুরাহা হয়নি। তাই এর প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করছে পৌর কর্মচারীরা।
অন্যদিকে শায়েস্তাগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আল মামুন গতকাল রাতে জানিয়েছেন, মেয়র ছালেক মিয়া তার কার্যালয়ের সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর এবং জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে ৭ জনের বিরুদ্ধে শায়েস্তাগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। এ নিয়ে তদন্তও চলছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার সকাল থেকে শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার কর্মচারীরা বকেয়া বেতন-ভাতার দাবিতে কর্মবিরতি পালন শুরু করেছে। দীর্ঘদিন থেকে বেতন ভাতা না পেয়ে এবং এ ব্যাপারে বার বার মেয়রের শরণাপন্ন হয়েও কোনো সুরাহা হয়নি। তাই এর প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করছে পৌর কর্মচারীরা।
অন্যদিকে শায়েস্তাগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আল মামুন গতকাল রাতে জানিয়েছেন, মেয়র ছালেক মিয়া তার কার্যালয়ের সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর এবং জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে ৭ জনের বিরুদ্ধে শায়েস্তাগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। এ নিয়ে তদন্তও চলছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।