বিশ্বজমিন
দ. কোরিয়ার কর্মকর্তাকে গুলি করে, পুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ উ. কোরিয়ার বিরুদ্ধে
মানবজমিন ডেস্ক
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১১:৫৬ পূর্বাহ্ন
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে যে, তাদের একজন কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা করেছে উত্তর কোরিয়ার সেনারা। শুধু তাই-ই নয়, তারা তাকে পুড়িয়ে দিয়েছে। উত্তর কোরিয়ার এমন কর্মকান্ডকে নৃশংসতা বলে এর নিন্দা জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি। সিউল থেকে বলা হয়েছে, তাদের ওই কর্মকর্তা সীমান্তের কাছে একটি টহল বোট থেকে নিখোঁজ হয়েছেন। পরে তাকে উত্তর কোরিয়ার জলসীমায় পাওয়া যায়। উত্তর কোরিয়ার সেনারা তাকে গুলি করে হত্যা করে তাতে তেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। বিস্তৃত গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষণ করে এ কথা বলেছে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে এ অভিযোগের বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি পিয়ংইয়ং। উল্লেখ্য, উত্তর কোরিয়া তার সীমান্তে কড়াকড়ি আরোপ করেছে। ধারণা করা হয়, তারা দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দিয়েছে। দৃশ্যত করোনা ভাইরাস আক্রান্ত কেউ যাতে উত্তর কোরিয়ায় প্রবেশ করতে না পারে সে জন্য তারা এমন নীতি গ্রহণ করে থাকতে পারে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, নিহত তাদের ওই কর্মকর্তা কাজ করতেন মৎস্য বিষয়ক অধিদপ্তরে। ইয়োনপিয়ং দ্বীপের কাছে সীমান্তে থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে তিনি টহল বোটে ছিলেন। এরপর সোমবার তিনি নিখোঁজ হন। ওই কর্মকর্তা দুই সন্তানের জনক। তার বয়স ৪৭ বছর। একজোড়া জুতা রেখে গেছেন তিনি। এরপর একটি লাইফজ্যাকেট নিয়েছেন বলে মনে করা হয়। ফলে তিনি নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করে থাকতে পারেন। সিউল বলছে, এক পর্যায়ে উত্তর কোরিয়ার টহল বোট তাকে আবিষ্কার করে তাদের জলসীমায়। এ সময় তিনি একটি ডিভাইসে করে ভেসেছিলেন এবং খুব ক্লান্ত ছিলেন।
উত্তর কোরিয়ার সিনিয়র একজন কর্মকর্তা তাকে মেরে ফেলার নির্দেশ দেয়। এর আগে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তারা। সিউল বলেছে, এরপর তাকে গুলি করে হত্যা করে উত্তর কোরিয়ার সেনারা। তারা মুখে গ্যাস মাস্ক পরে তার মৃতদেহ পুড়িয়ে দেয়। এমন নৃশংসতার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। একই সঙ্গে তারা এর ব্যাখ্যা চেয়েছে এবং এর সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দাবি করেছে।
দুই কোরিয়ার মধ্যে সামরিক বাহিনীর মধ্যে হটলাইন বা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় জুনে। ফলে কিভাবে এ ঘটনার খবর সংগ্রহ করেছে সিউল তা স্পষ্ট করে জানা যাচ্ছে না।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, নিহত তাদের ওই কর্মকর্তা কাজ করতেন মৎস্য বিষয়ক অধিদপ্তরে। ইয়োনপিয়ং দ্বীপের কাছে সীমান্তে থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে তিনি টহল বোটে ছিলেন। এরপর সোমবার তিনি নিখোঁজ হন। ওই কর্মকর্তা দুই সন্তানের জনক। তার বয়স ৪৭ বছর। একজোড়া জুতা রেখে গেছেন তিনি। এরপর একটি লাইফজ্যাকেট নিয়েছেন বলে মনে করা হয়। ফলে তিনি নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করে থাকতে পারেন। সিউল বলছে, এক পর্যায়ে উত্তর কোরিয়ার টহল বোট তাকে আবিষ্কার করে তাদের জলসীমায়। এ সময় তিনি একটি ডিভাইসে করে ভেসেছিলেন এবং খুব ক্লান্ত ছিলেন।
উত্তর কোরিয়ার সিনিয়র একজন কর্মকর্তা তাকে মেরে ফেলার নির্দেশ দেয়। এর আগে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তারা। সিউল বলেছে, এরপর তাকে গুলি করে হত্যা করে উত্তর কোরিয়ার সেনারা। তারা মুখে গ্যাস মাস্ক পরে তার মৃতদেহ পুড়িয়ে দেয়। এমন নৃশংসতার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। একই সঙ্গে তারা এর ব্যাখ্যা চেয়েছে এবং এর সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দাবি করেছে।
দুই কোরিয়ার মধ্যে সামরিক বাহিনীর মধ্যে হটলাইন বা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় জুনে। ফলে কিভাবে এ ঘটনার খবর সংগ্রহ করেছে সিউল তা স্পষ্ট করে জানা যাচ্ছে না।