এক্সক্লুসিভ
চট্টগ্রাম থেকে ক্রুজশিপে সাগর ভ্রমণের সুযোগ
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ৮:২৮ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রাম থেকে মিলতে পারে বিলাসবহুল ক্রুজশিপে সাগর ভ্রমণের সুযোগ। পর্যটকদের আন্তর্জাতিক মানের আনন্দ ভ্রমণের স্বাদ দিতে জাপান থেকে এই প্রমোদতরী ক্রয় করেছে কর্ণফুলী শিপবিল্ডার্স লিমিটেড। শিপটি বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরেই রয়েছে। কর্ণফুলী শিপবিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার এমএ রশিদ জানান, বিশ্বের সি-ট্যুরিজমের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ হলো ক্রুজশিপ বা বিলাসবহুল জাহাজ। এই প্রমোদতরী সমুদ্রে ভেসে থাকলেও এখানে রয়েছে আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা। রয়েছে নীল জলরাশি ও আকাশের মিতালি উপভোগ করার ব্যবস্থা। কাটানো যায় অবকাশের সেরা সময়গুলো। তিনি বলেন, বারবার উদ্যোগ নেয়া হলেও নানা জটিলতায় বিলাসবহুল ক্রুজশিপে চড়ে সাগরে ঘুরে বেড়ানো আমাদের জন্য অধরাই ছিল। এবার সেই সুযোগের দুয়ার উন্মোচন হতে যাচ্ছে। সমুদ্রের নোনা হাওয়ায় বিলাসবহুল ক্রুজে শরীরটাকে মেলে দিয়ে ভেসে পড়ার সুযোগ এবার চাইলেই মিলবে। সরকারের নির্দেশনা পেলে আগামী অক্টোবরের শেষদিকে প্রমোদতরীটি পর্যটকদের সেবা দেয়া শুরু করবে। তিনি জানান, জাপানের কোবেই শহরের মিতসুবিশি হেভি ইন্ডাস্ট্রিজে তৈরি এই ক্রুজশিপটির দৈর্ঘ্য ৩৯৩ ফুট, প্রস্থ ৫৫ ফুট ও ১৮ ফুট প্রায় ড্রাফট রয়েছে। এটির গড়গতি ঘণ্টায় ১৬ দশমিক ১ নটিক্যাল মাইল এবং সর্বোচ্চ গড়গতি ঘণ্টায় ২৪ নটিক্যাল মাইল। তবে বাংলাদেশের উপকূলীয় সমুদ্রপথে এই জাহাজ প্রতিঘণ্টায় গড়ে ১৮ থেকে ২০ নটিক্যাল মাইল বেগে চলতে সক্ষম।
এ প্রমোদতরীতে থাকছে দুই হাজার প্রেসিডেন্ট স্যুট, টুইন বেড কেবিন, বাংকার বেড কেবিন, আরামদায়ক চেয়ারসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরির আসন। আছে একটি রেস্তরাঁ, স্বয়ংক্রিয় ভেন্ডিং মেশিন এবং কয়েন পরিচালিত ঝর্ণা। কর্তৃপক্ষ জাহাজটিকে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নতুন আঙ্গিকে সাজাবেন। এর ফলে এ জাহাজে দুই হাজারের বেশি আসনের ব্যবস্থা থাকবে। জাহাজটি একসময় টোকিও থেকে ওশিমা-তোশিমা-নিজিমা-শিকিনিজিমা-কোজুশিমা এবং গ্রীষ্মে টোকিও বে-নাইট ক্রুজ টোকিও ওয়ান নুরউইসন হিসেবে যাত্রা করতো। সূত্রমতে, বিলাসবহুল ক্রুজশিপটির আগের নাম সালভিয়া মারুই ছিল। তবে বাংলাদেশে নিয়ে এসে এটিকে এমভি ওয়ান-বে নামে নামকরণ করা হয়েছে। গত ১৯শে সেপ্টেম্বর জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছায়। বর্তমানে এটি চট্টগ্রাম মেরিন ফিশারিজ একাডেমি জেটিতে নোঙ্গর করা আছে। প্রাথমিকভাবে এই জাহাজ ভ্রমণপিপাসুদের কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন পর্যন্ত সাগরে ভ্রমণের আনন্দ দেবে। তবে জাহাজটি যেহেতু আইএমও রেজিস্টার্ড সমুদ্রগামী তারকামানসমপন্ন জাহাজ। সেক্ষেত্রে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার ও আশপাশের দ্বীপাঞ্চলে প্রমোদ ভ্রমণেরও চিন্তা করছেন কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যে জাহাজটি বার্থিংয়ের জন্য কক্সবাজারের দরিয়ানগরে জেটিঘাটে নির্মাণ প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হয়েছে।
এ প্রমোদতরীতে থাকছে দুই হাজার প্রেসিডেন্ট স্যুট, টুইন বেড কেবিন, বাংকার বেড কেবিন, আরামদায়ক চেয়ারসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরির আসন। আছে একটি রেস্তরাঁ, স্বয়ংক্রিয় ভেন্ডিং মেশিন এবং কয়েন পরিচালিত ঝর্ণা। কর্তৃপক্ষ জাহাজটিকে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নতুন আঙ্গিকে সাজাবেন। এর ফলে এ জাহাজে দুই হাজারের বেশি আসনের ব্যবস্থা থাকবে। জাহাজটি একসময় টোকিও থেকে ওশিমা-তোশিমা-নিজিমা-শিকিনিজিমা-কোজুশিমা এবং গ্রীষ্মে টোকিও বে-নাইট ক্রুজ টোকিও ওয়ান নুরউইসন হিসেবে যাত্রা করতো। সূত্রমতে, বিলাসবহুল ক্রুজশিপটির আগের নাম সালভিয়া মারুই ছিল। তবে বাংলাদেশে নিয়ে এসে এটিকে এমভি ওয়ান-বে নামে নামকরণ করা হয়েছে। গত ১৯শে সেপ্টেম্বর জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছায়। বর্তমানে এটি চট্টগ্রাম মেরিন ফিশারিজ একাডেমি জেটিতে নোঙ্গর করা আছে। প্রাথমিকভাবে এই জাহাজ ভ্রমণপিপাসুদের কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন পর্যন্ত সাগরে ভ্রমণের আনন্দ দেবে। তবে জাহাজটি যেহেতু আইএমও রেজিস্টার্ড সমুদ্রগামী তারকামানসমপন্ন জাহাজ। সেক্ষেত্রে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার ও আশপাশের দ্বীপাঞ্চলে প্রমোদ ভ্রমণেরও চিন্তা করছেন কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যে জাহাজটি বার্থিংয়ের জন্য কক্সবাজারের দরিয়ানগরে জেটিঘাটে নির্মাণ প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হয়েছে।