দেশ বিদেশ
বরখাস্তকৃত জেলার সোহেল রানার জামিন
স্টাফ রিপোর্টার
২১ সেপ্টেম্বর ২০২০, সোমবার, ৯:৪৫ পূর্বাহ্ন
অর্থ পাচার আইনের মামলায় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের বরখাস্তকৃত জেলার (কারা তত্ত্বাবধায়ক) সোহেল রানা বিশ্বাসকে ৬ মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। গতকাল ২০শে সেপ্টেম্বর বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে এদিন সোহেলের পক্ষে শুনানি করেন এডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন এডভোকেট খুরশিদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। পরে খুরশিদ আলম খান জানান, এই জামিন আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করা হবে।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমিন উদ্দিন মানিক জানান, গত ২৩শে জুলাই নিম্ন আদালত সোহেল রানা বিশ্বাসের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন। এরপর গত ১২ই সেপ্টেম্বর তিনি হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন।
২০১৮ সালের ২৬শে অক্টোবর চট্টগ্রাম থেকে ময়মনসিংহগামী বিজয় এঙপ্রেস থেকে নগদ ৪৪ লাখ ৪৩ হাজার টাকাসহ সোহেল রানা বিশ্বাসকে আটক করে রেলওয়ে পুলিশ। এছাড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে নেয়া এক কোটি ৩০ লাখ টাকার চেক ও তার স্ত্রীর নামে দুই কোটি ৫০ লাখ টাকার এফডিআর সংক্রান্ত নথি উদ্ধার করা হয়।
পরে সোহেল রানা বিশ্বাসের বিরুদ্ধে ভৈরব রেলওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আশ্রাফ উদ্দিন ভূঁইয়া বাদী হয়ে মাদক ও মানি লন্ডারিং আইনে পৃথক দু’টি মামলা করেন। এরপর কারাকর্তৃপক্ষ তাকে বরখাস্ত করেন।
আদালতে এদিন সোহেলের পক্ষে শুনানি করেন এডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন এডভোকেট খুরশিদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। পরে খুরশিদ আলম খান জানান, এই জামিন আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করা হবে।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমিন উদ্দিন মানিক জানান, গত ২৩শে জুলাই নিম্ন আদালত সোহেল রানা বিশ্বাসের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন। এরপর গত ১২ই সেপ্টেম্বর তিনি হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন।
২০১৮ সালের ২৬শে অক্টোবর চট্টগ্রাম থেকে ময়মনসিংহগামী বিজয় এঙপ্রেস থেকে নগদ ৪৪ লাখ ৪৩ হাজার টাকাসহ সোহেল রানা বিশ্বাসকে আটক করে রেলওয়ে পুলিশ। এছাড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে নেয়া এক কোটি ৩০ লাখ টাকার চেক ও তার স্ত্রীর নামে দুই কোটি ৫০ লাখ টাকার এফডিআর সংক্রান্ত নথি উদ্ধার করা হয়।
পরে সোহেল রানা বিশ্বাসের বিরুদ্ধে ভৈরব রেলওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আশ্রাফ উদ্দিন ভূঁইয়া বাদী হয়ে মাদক ও মানি লন্ডারিং আইনে পৃথক দু’টি মামলা করেন। এরপর কারাকর্তৃপক্ষ তাকে বরখাস্ত করেন।