বাংলারজমিন
অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা ও অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্যকে ঘর দিলো সেনাবাহিনী
স্টাফ রিপোর্টার, মানিকগঞ্জ থেকে
২০ সেপ্টেম্বর ২০২০, রবিবার, ৫:২৩ পূর্বাহ্ন
সাটুরিয়ার ঘিওর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা এবং সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সিপাহী জানে আলমের জন্য সেনাবাহিনী কর্তৃক নির্মিত বাসস্থান হস্তান্তর করা হয়েছে। রোববার দুপুরে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান জানে আলমের হাতে ঘরের চাবি হস্তান্তর করেন সেনাবাহিনীর ১৫-ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল মো. ওয়াদুদ উল্লাহ চৌধুরী ও মেজর ফেরদৌস হোসাইন ভুঁইয়া। পরে সাটুরিয়া পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শতাধিক অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মাঝে সার, বীজ ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. ওয়াদুদ উল্লাহ চৌধুরী বলেন, অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা ও সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সিপাহী জানে আলম গত ৪০টি বছর ধরে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। তিনি বাস ও ট্রাক চালক এবং পরবর্তী সময়ে কৃষি কাজ করে জীবন নির্বাহ করতেন। তাঁর থাকার কোন ঘর ছিলো না। ভাইয়ের বাড়িতে বসবাস করছিলেন। প্রধানমন্ত্রী ও সেনাবাহিনী প্রধানের দিকনির্দেশনায় তাঁর কষ্ট লাঘবের জন্য গত চার মাসে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে তাঁর নিজের কেনা জমিতে বারান্দাসহ দুই কক্ষবিশিষ্ট ব্রিক-ওয়াল টিনের ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানকে একটি ঘর দিতে পেরে সেনাবহিনীর একজন সদস্য হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক এসএম ফেরদৌস, সেনাবাহীনির মেজর ফেরদৌস হোসেন ভুইয়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাফিজুর রহমান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ ফটো, মুক্তিযোদ্ধা মমিন উদ্দিন খানসহসহ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. ওয়াদুদ উল্লাহ চৌধুরী বলেন, অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা ও সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সিপাহী জানে আলম গত ৪০টি বছর ধরে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। তিনি বাস ও ট্রাক চালক এবং পরবর্তী সময়ে কৃষি কাজ করে জীবন নির্বাহ করতেন। তাঁর থাকার কোন ঘর ছিলো না। ভাইয়ের বাড়িতে বসবাস করছিলেন। প্রধানমন্ত্রী ও সেনাবাহিনী প্রধানের দিকনির্দেশনায় তাঁর কষ্ট লাঘবের জন্য গত চার মাসে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে তাঁর নিজের কেনা জমিতে বারান্দাসহ দুই কক্ষবিশিষ্ট ব্রিক-ওয়াল টিনের ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানকে একটি ঘর দিতে পেরে সেনাবহিনীর একজন সদস্য হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক এসএম ফেরদৌস, সেনাবাহীনির মেজর ফেরদৌস হোসেন ভুইয়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাফিজুর রহমান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ ফটো, মুক্তিযোদ্ধা মমিন উদ্দিন খানসহসহ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।