বিশ্বজমিন
ট্রাম্পের ঘোষণা- গিন্সবার্গের স্থলাভিষিক্ত হবেন একজন নারী
মানবজমিন ডেস্ক
২০ সেপ্টেম্বর ২০২০, রবিবার, ১০:০৫ পূর্বাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্র সুপ্রিম কোর্টের প্রয়াত বিচারপতি রুথ ব্যাডার গিন্সবার্গের মৃত্যুর পর তার শূন্য পদে কাকে নিয়োগ করা হবে তা নিয়ে রাজনৈতিক উত্তেজনা শুরু হয়েছে। সামনেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। নির্বাচনকে সামনে রেখে মুখোমুখি অবস্থানে চলে গেছে ক্ষমতাসীন রিপাবলিকান ও বিরোধী ডেমোক্রেট পার্টি। এরই মধ্যে প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প জানান দিয়েছেন, আগামী সপ্তাহেই তিনি ওই পদে একজন নারীকে মনোনয়ন দেবেন। এ খবর দিয়ে অনলাইন বিবিসি বলছে, এর মধ্যে আলোচনায় সবার শীর্ষে আছেন তিনজন নারী। তারা হলেন কিউবা বংশোদ্ভূত মার্কিনি আটলান্টাভিত্তিক ১১তম সার্কিট কোর্ট অব আপিলসের বিচারপতি বারবারা লাগোয়া। ফ্লোরিডা সুপ্রিম কোর্টে তিনিই ছিলেন প্রথম হিস্প্যানিক বিচারপতি। তিনি সাবেক ফেডারেল প্রসিকিউটর। এ ছাড়া আলোচনায় আছেন শিকাগোভিত্তিক ৭তম সার্কিট কোর্ট অব আপিলসের সদস্য অ্যামি কোনি ব্যারেট। ধর্মীয় রক্ষণশীলদের কাছে রয়েছে তার জনপ্রিয়তা। তিনি গর্ভপাতবিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করেন বলে পরিচিতি আছে তার। ইন্ডিয়ানায় নটর ডেম ল স্কুলের আইনের একজন স্কলার তিনি।
আলোচনার শীর্ষে আছেন আরো একজন। তিনি হলেন ডেপুটি হোয়াইট হাউজ কাউন্সেল কেট কমারফোর্ড টড। হোয়াইট হাউজে তার রয়েছে বিপুল সমর্থন। ইউএস চেম্বার লিটিগেশন সেন্টারে সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং চিফ কাউন্সেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। দৃশ্যত, এদের মধ্য থেকেই কোনো একজনকে বেছে নিতে পারেন ট্রাম্প।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে গত শুক্রবার ৮৭ বছর বয়সে মারা যান গিন্সবার্গ। এই নির্বাচনে ট্রাম্পের ঘোর প্রতিদ্বন্দ্বী ডেমোক্রেট প্রার্থী জো বাইডেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্যন্ত এই পদে নিয়োগ দেয়া স্থগিত রাখার আহ্বান জানিয়েছেন। অর্থাৎ প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়ে যাওয়ার পর এই পদে কাউকে নিয়োগ দেয়ার পক্ষে তিনি। কিন্তু কালবিলম্ব করতে চান না ট্রাম্প। তিনি অবিলম্বে গিন্সবার্গের স্থলাভিষিক্তের শপথ করাতে বদ্ধপরিকর। তার এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে ডেমোক্রেট শিবিরে। তাদের ভয় এই পদে রিপাবলিকানরা কাউকে নিয়োগ দেয়ার মাধ্যমে সর্বোচ্চ আদালতে তারা সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে যাবে। শনিবার নর্থ ক্যারোলাইনায় ফায়েতেভিলে’র এক নির্বাচনী র্যালিতে ট্রাম্প বলেছেন, আগামী সপ্তাহেই ওই পদে একজনকে মনোনয়ন দেবো। তিনি হবেন একজন নারী। এর কারণ, পুরুষদের চেয়ে আমি নারীদের বেশি পছন্দ করি।
আলোচনার শীর্ষে আছেন আরো একজন। তিনি হলেন ডেপুটি হোয়াইট হাউজ কাউন্সেল কেট কমারফোর্ড টড। হোয়াইট হাউজে তার রয়েছে বিপুল সমর্থন। ইউএস চেম্বার লিটিগেশন সেন্টারে সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং চিফ কাউন্সেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। দৃশ্যত, এদের মধ্য থেকেই কোনো একজনকে বেছে নিতে পারেন ট্রাম্প।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে গত শুক্রবার ৮৭ বছর বয়সে মারা যান গিন্সবার্গ। এই নির্বাচনে ট্রাম্পের ঘোর প্রতিদ্বন্দ্বী ডেমোক্রেট প্রার্থী জো বাইডেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্যন্ত এই পদে নিয়োগ দেয়া স্থগিত রাখার আহ্বান জানিয়েছেন। অর্থাৎ প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়ে যাওয়ার পর এই পদে কাউকে নিয়োগ দেয়ার পক্ষে তিনি। কিন্তু কালবিলম্ব করতে চান না ট্রাম্প। তিনি অবিলম্বে গিন্সবার্গের স্থলাভিষিক্তের শপথ করাতে বদ্ধপরিকর। তার এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে ডেমোক্রেট শিবিরে। তাদের ভয় এই পদে রিপাবলিকানরা কাউকে নিয়োগ দেয়ার মাধ্যমে সর্বোচ্চ আদালতে তারা সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে যাবে। শনিবার নর্থ ক্যারোলাইনায় ফায়েতেভিলে’র এক নির্বাচনী র্যালিতে ট্রাম্প বলেছেন, আগামী সপ্তাহেই ওই পদে একজনকে মনোনয়ন দেবো। তিনি হবেন একজন নারী। এর কারণ, পুরুষদের চেয়ে আমি নারীদের বেশি পছন্দ করি।