বাংলারজমিন
সুন্দরবন পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়ার দাবিতে খুলনার বন ভবন ঘেরাও
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০, শুক্রবার, ৮:৩৭ পূর্বাহ্ন
সুন্দরবনে পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবিতে খুলনা মহানগরীর বয়রাস্থ বন ভবন ঘেরাও ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। গতকাল বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ট্যুর অপারেটর এসোসিয়েশন অব সুন্দরবন বন ভবন ঘেরাও ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের আহ্বায়ক মঈনুল ইসলাম জমাদ্দার। এ সময় সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা বক্তব্য রাখেন।
বক্তারা বলেন, ‘বিশ্ব ঐতিহ্য ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন। এ বন দেখার ভীষণ আগ্রহ রয়েছে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের। প্রতিবছর কয়েক লাখ দেশি-বিদেশি পর্যটক ভিড় করতেন সুন্দরবনের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে। প্রায় পাঁচ মাস ধরে সুন্দরবনের ভেতরে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না হওয়ায় এখনো পর্যটকশূন্য দর্শনীয় স্থানগুলো। ফলে সরকার যেমন বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে তেমনি চরম আর্থিক ক্ষতিতে পড়েছেন লঞ্চ, ট্রলার মালিক, ট্যুর অপারেটরসহ পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।’
এ সময় বক্তারা সুন্দরবনে পর্যটকদের প্রবেশের জন্য সরকারের কাছে দ্রুত পাস পারমিট ইস্যু করার আহ্বান জানান। তা না হলে তারা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি, খুলনায় সাংবাদিক সম্মেলন এবং সর্বশেষ ঢাকায় সাংবাদিক সম্মেলন করার ঘোষণা দেন।
করোনাভাইরাসের বিস্তাররোধে গত ১৯শে মার্চ থেকে সুন্দরবনে পর্যটকদের যাতায়াত ও নৌযান চলাচল সাময়িক বন্ধ ঘোষণা করা হয়। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত পূর্ব ও পশ্চিম সুন্দরবনজুড়ে এ নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের আহ্বায়ক মঈনুল ইসলাম জমাদ্দার। এ সময় সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা বক্তব্য রাখেন।
বক্তারা বলেন, ‘বিশ্ব ঐতিহ্য ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন। এ বন দেখার ভীষণ আগ্রহ রয়েছে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের। প্রতিবছর কয়েক লাখ দেশি-বিদেশি পর্যটক ভিড় করতেন সুন্দরবনের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে। প্রায় পাঁচ মাস ধরে সুন্দরবনের ভেতরে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না হওয়ায় এখনো পর্যটকশূন্য দর্শনীয় স্থানগুলো। ফলে সরকার যেমন বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে তেমনি চরম আর্থিক ক্ষতিতে পড়েছেন লঞ্চ, ট্রলার মালিক, ট্যুর অপারেটরসহ পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।’
এ সময় বক্তারা সুন্দরবনে পর্যটকদের প্রবেশের জন্য সরকারের কাছে দ্রুত পাস পারমিট ইস্যু করার আহ্বান জানান। তা না হলে তারা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি, খুলনায় সাংবাদিক সম্মেলন এবং সর্বশেষ ঢাকায় সাংবাদিক সম্মেলন করার ঘোষণা দেন।
করোনাভাইরাসের বিস্তাররোধে গত ১৯শে মার্চ থেকে সুন্দরবনে পর্যটকদের যাতায়াত ও নৌযান চলাচল সাময়িক বন্ধ ঘোষণা করা হয়। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত পূর্ব ও পশ্চিম সুন্দরবনজুড়ে এ নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।