খেলা
নতুন মিশন শুরু ‘সর্বজয়ী’ বায়ার্নের
স্পোর্টস ডেস্ক
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০, শুক্রবার, ৮:১৯ পূর্বাহ্ন
স্বপ্নের মতো একটা মৌসুম কেটেছে বায়ার্ন মিউনিখের। ২০১৯-২০ মৌসুমে বুন্দেসলিগা, জার্মান কাপ ও চ্যাম্পিয়ন লীগ ট্রফি ঘরে তুলেছে তারা। ‘ট্রেবল’ জয়ের ২৬ দিন যেতে না যেতেই নতুন মিশনে নেমে পড়েছে বায়ার্ন মিউনিখ। আজ বুন্দেসলিগার প্রথম ম্যাচে টানা ৮ বারের চ্যাম্পিয়নরা মুখোমুখি হবে শালকা জিরো ফোর দলের। পর্তুগালের লিসবনে দর্শকশূন্য গ্যালারিতে চ্যাম্পিয়ন্স লীগ শিরোপা উদযাপন করেছিল বায়ার্ন। তবে আজ শালকার বিপক্ষে ঘরের মাঠ আলিয়াঞ্জ এরেনায় কিছু দর্শকের সমর্থন পাবে কোচ হানসি ফ্লিকের শিষ্যরা। সীমিত পরিসরে স্টেডিয়ামে দর্শক প্রবেশের অনুমতি মিলেছে বুন্দেসলিগায়।
বায়ার্ন মিউনিখের সবশেষ হার গত ডিসেম্বরে বরুশিয়া মনশেনগ্লাডবাখের বিপক্ষে। এরপর টানা ২১ জয় নিয়ে মৌসুম শেষ করে জার্মানির ‘বাভারিয়ান’ খ্যাত দলটি। চ্যাম্পিয়ন্স লীগের সেমিফাইনালে বার্সেলোনার বিপক্ষে ৮-২ গোলের বিধ্বংসী জয়টাও রয়েছে এর মধ্যে। গত মাসে বায়ার্নের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের প্রধান নির্বাহী হান্স-জোয়াকিম ওয়াটসকা বলেছিলেন, ‘হানসি ফ্লিকের অধীনে বর্তমান দলটি সম্ভবত বায়ার্নের সর্বকালের সেরা। তারা শুধু প্রতিপক্ষকে হারাচ্ছেই না, রীতিমত গুঁড়িয়ে দিচ্ছে।’
বায়ার্নের টানা আট মৌসুমের রাজত্ব কি থামাতে পারবে ডর্টমুন্ড? ২০১২তে শেষবার বুন্দেসলিগা জেতা দলটির প্রধান নির্বাহী ওয়াটসকা এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। চ্যাম্পিয়ন্স লীগ সেমিফাইনালিস্ট আরবি লাইপজিগের ডিফেন্ডার মার্সেল হাসটেবার্গও স্বীকার করেছেন, তাদের দল বায়ার্নের সমপর্যায়ের নয়। তিনি বলেন, ‘আমরা আরো ভালো হওয়ার চেষ্টায় আছি। চেষ্টা করছি ওদের (বায়ার্ন) পর্যায়ে যাওয়ার।’ গতবার বায়ার্ন, ডর্টমুন্ডের পেছনে থেকে মৌসুম শেষ করে লাইপজিগ।
গত মৌসুমে বায়ার্নের সাফল্যের কারিগর ছিলেন রবার্ট লেভানদোস্কি ও টমাস মুলার। জার্মান তারকা মুলার রেকর্ড ২১ অ্যাসিস্ট করে জাতীয় দলের কোচ জোয়াকিম লো’কে কড়া জবাব দিয়েছেন। ২০১৮ সালের পর জার্মানির হয়ে আর আন্তর্জাতিক ম্যাচে দেখা যায়নি ৩১ বছর বয়সী মুলারকে। গত বছরের মার্চেই কোচ লো সরাসরি জানান, তার পরিকল্পনায় নেই বিশ্বকাপজয়ী এই তারকা।
‘পোলিশ গোলমেশিন’ খ্যাত লেভানদোস্কি গত মৌসুমে বায়ার্নের জার্সিতে সব প্রতিযোগিতায় ৪৭ ম্যাচে করেন ৫৫ গোল। এর মধ্যে বুন্দেসলিগায় গোল ৩৪টি এবং চ্যাম্পিয়ন্স লীগে গোল ১৫টি। ব্যালন ডি অর অ্যাওয়ার্ড বাতিল না করা হলে নিশ্চিতভাবেই খেতাবটা লেভার হাতেই উঠতো। তবে নতুন মৌসুম শুরু আগেই কয়েকজন সদস্যকে হারিয়েছে বায়ার্ন। ক্লাবটিতে ধারে খেলতে আসা ফিলিপে কুটিনহো, ইভান পেরিসিচ এবং আলভারো অদ্রিওজোলা ফিরে গেছেন তাদের মূল ক্লাবে। শোনা যাচ্ছে, লিভারপুলে যোগ দিচ্ছেন থিয়াগো আলকানতারা। এসব নিয়ে কোচ ফ্লিক বলেন, ‘আমি জানি না কারা যাচ্ছে আর কারাই বা আসছে। তবে এটা প্রস্তুতির জন্য মোটেও ভালো উপায় নয়।’
বায়ার্ন মিউনিখের সবশেষ হার গত ডিসেম্বরে বরুশিয়া মনশেনগ্লাডবাখের বিপক্ষে। এরপর টানা ২১ জয় নিয়ে মৌসুম শেষ করে জার্মানির ‘বাভারিয়ান’ খ্যাত দলটি। চ্যাম্পিয়ন্স লীগের সেমিফাইনালে বার্সেলোনার বিপক্ষে ৮-২ গোলের বিধ্বংসী জয়টাও রয়েছে এর মধ্যে। গত মাসে বায়ার্নের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের প্রধান নির্বাহী হান্স-জোয়াকিম ওয়াটসকা বলেছিলেন, ‘হানসি ফ্লিকের অধীনে বর্তমান দলটি সম্ভবত বায়ার্নের সর্বকালের সেরা। তারা শুধু প্রতিপক্ষকে হারাচ্ছেই না, রীতিমত গুঁড়িয়ে দিচ্ছে।’
বায়ার্নের টানা আট মৌসুমের রাজত্ব কি থামাতে পারবে ডর্টমুন্ড? ২০১২তে শেষবার বুন্দেসলিগা জেতা দলটির প্রধান নির্বাহী ওয়াটসকা এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। চ্যাম্পিয়ন্স লীগ সেমিফাইনালিস্ট আরবি লাইপজিগের ডিফেন্ডার মার্সেল হাসটেবার্গও স্বীকার করেছেন, তাদের দল বায়ার্নের সমপর্যায়ের নয়। তিনি বলেন, ‘আমরা আরো ভালো হওয়ার চেষ্টায় আছি। চেষ্টা করছি ওদের (বায়ার্ন) পর্যায়ে যাওয়ার।’ গতবার বায়ার্ন, ডর্টমুন্ডের পেছনে থেকে মৌসুম শেষ করে লাইপজিগ।
গত মৌসুমে বায়ার্নের সাফল্যের কারিগর ছিলেন রবার্ট লেভানদোস্কি ও টমাস মুলার। জার্মান তারকা মুলার রেকর্ড ২১ অ্যাসিস্ট করে জাতীয় দলের কোচ জোয়াকিম লো’কে কড়া জবাব দিয়েছেন। ২০১৮ সালের পর জার্মানির হয়ে আর আন্তর্জাতিক ম্যাচে দেখা যায়নি ৩১ বছর বয়সী মুলারকে। গত বছরের মার্চেই কোচ লো সরাসরি জানান, তার পরিকল্পনায় নেই বিশ্বকাপজয়ী এই তারকা।
‘পোলিশ গোলমেশিন’ খ্যাত লেভানদোস্কি গত মৌসুমে বায়ার্নের জার্সিতে সব প্রতিযোগিতায় ৪৭ ম্যাচে করেন ৫৫ গোল। এর মধ্যে বুন্দেসলিগায় গোল ৩৪টি এবং চ্যাম্পিয়ন্স লীগে গোল ১৫টি। ব্যালন ডি অর অ্যাওয়ার্ড বাতিল না করা হলে নিশ্চিতভাবেই খেতাবটা লেভার হাতেই উঠতো। তবে নতুন মৌসুম শুরু আগেই কয়েকজন সদস্যকে হারিয়েছে বায়ার্ন। ক্লাবটিতে ধারে খেলতে আসা ফিলিপে কুটিনহো, ইভান পেরিসিচ এবং আলভারো অদ্রিওজোলা ফিরে গেছেন তাদের মূল ক্লাবে। শোনা যাচ্ছে, লিভারপুলে যোগ দিচ্ছেন থিয়াগো আলকানতারা। এসব নিয়ে কোচ ফ্লিক বলেন, ‘আমি জানি না কারা যাচ্ছে আর কারাই বা আসছে। তবে এটা প্রস্তুতির জন্য মোটেও ভালো উপায় নয়।’
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]