বাংলারজমিন
সমুদ্রে ট্রলার ডুবে লালমোহনের ২ জেলে নিখোঁজ
লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ৭:৩১ পূর্বাহ্ন
ভোলার লালমোহন থেকে মাছ ধরতে গিয়ে গভীর সমুদ্রে ট্রলার ডুবে গিয়ে ২ জেলে নিখোঁজ হয়েছে। উদ্ধার হয়েছে ৯ জেলে। মঙ্গলবার ভোর রাতে এ ঘটনা ঘটে। নিখোঁজ দুই জেলে হলো লালমোহন ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের বাতিরখাল এলাকার মোঃ শাজাহানের ছেলে বেল্লাল ও ৩নং ওয়ার্ডের বাউরিয়া গ্রামের আব্দুল মন্নানের ছেলে সুমন। বুধবার পর্যন্ত নিখোঁজ ট্রলার ও জেলেদের কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি।
জানা গেছে, মঙ্গলবার রাতে মেঘনা নদী সংলগ্ন লালমোহন ধলীগৌরগর ইউনিয়নের বাতিরখাল ঘাট থেকে স্থানীয় সামছুদ্দিন মাঝির মালিকানাধিন একটি ট্রলার মাছ ধরার উদ্দেশ্যে সমূদ্রে যায়। ট্রলারটি সমুদ্র থেকে ভোর রাতে মাছ ধরে ফেরার পথে বালিয়া নামক স্থানে প্রবল ঢেউয়ের কবলে পরে কাত হয়ে উল্টে যায়। এতে মোট ১১ জন মাঝি মাল্লা ছিল। ৯ জনকে পার্শ^বর্তী ট্রলার উদ্ধার করতে পারলেও ডুবে যাওয়া ট্রলারের কেবিনে থাকা বেল্লাল ও সুমনকে আর পাওয়া যায়নি। কেবিনে আটকে পরে তারা ট্রলারের সাথে ডুবে যায়। ডুবে যাওয়া ট্রলারটিও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
স্থানীয় মঙ্গলসিকদার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মো. ফারুক জানান, বাতিরখাল থেকে ছেড়ে যাওয়া একটি মাছ ধরা ট্রলার দক্ষিণে সমূদ্রে গিয়ে ডুবে যাওয়ার খবর পেয়ে ঘাট এলাকায় গিয়ে খোঁজ খবর নেওয়া হয়েছে। এতে ২ জন নিখোঁজ রয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তারা ট্রলারের কেবিনে আটকা ছিলেন।
নিখোঁজ সুমনের মামা জসিম মাস্টার জানান, ডুবে যাওয়া ট্রলারটিতে মাঝি ছিলেন রফিক মাঝি। তিনি নতুন। যার কারণে সমূদ্রে গিয়ে ঢেউয়ের সাথে লড়াই করতে পারেনি। কোন বয়াও ছিল না। মঙ্গলসিকদার থেকে প্রায় ৫ ঘন্টা সময় লাগে ঘটনাস্থলে যেতে। সেখানে গিয়ে নিখোঁজদের খুঁজতে কোন সহযোগিতা করছে না ট্রলারের মালিক।
জানা গেছে, মঙ্গলবার রাতে মেঘনা নদী সংলগ্ন লালমোহন ধলীগৌরগর ইউনিয়নের বাতিরখাল ঘাট থেকে স্থানীয় সামছুদ্দিন মাঝির মালিকানাধিন একটি ট্রলার মাছ ধরার উদ্দেশ্যে সমূদ্রে যায়। ট্রলারটি সমুদ্র থেকে ভোর রাতে মাছ ধরে ফেরার পথে বালিয়া নামক স্থানে প্রবল ঢেউয়ের কবলে পরে কাত হয়ে উল্টে যায়। এতে মোট ১১ জন মাঝি মাল্লা ছিল। ৯ জনকে পার্শ^বর্তী ট্রলার উদ্ধার করতে পারলেও ডুবে যাওয়া ট্রলারের কেবিনে থাকা বেল্লাল ও সুমনকে আর পাওয়া যায়নি। কেবিনে আটকে পরে তারা ট্রলারের সাথে ডুবে যায়। ডুবে যাওয়া ট্রলারটিও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
স্থানীয় মঙ্গলসিকদার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মো. ফারুক জানান, বাতিরখাল থেকে ছেড়ে যাওয়া একটি মাছ ধরা ট্রলার দক্ষিণে সমূদ্রে গিয়ে ডুবে যাওয়ার খবর পেয়ে ঘাট এলাকায় গিয়ে খোঁজ খবর নেওয়া হয়েছে। এতে ২ জন নিখোঁজ রয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তারা ট্রলারের কেবিনে আটকা ছিলেন।
নিখোঁজ সুমনের মামা জসিম মাস্টার জানান, ডুবে যাওয়া ট্রলারটিতে মাঝি ছিলেন রফিক মাঝি। তিনি নতুন। যার কারণে সমূদ্রে গিয়ে ঢেউয়ের সাথে লড়াই করতে পারেনি। কোন বয়াও ছিল না। মঙ্গলসিকদার থেকে প্রায় ৫ ঘন্টা সময় লাগে ঘটনাস্থলে যেতে। সেখানে গিয়ে নিখোঁজদের খুঁজতে কোন সহযোগিতা করছে না ট্রলারের মালিক।