অনলাইন
হেফাজতে মৃত্যু
ক্ষতিপূরণের ২ লাখ টাকা জমা দিলেন এসআই জাহিদের পরিবার
অনলাইন ডেস্ক
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ৩:৩৮ পূর্বাহ্ন
জনি নামে এক যুবককে থানা হেফাজতে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি পল্লবী থানার সাবেক উপ-পরিদর্শক (এসআই) জাহিদুর রহমান জাহিদের পক্ষে ক্ষতিপূরণের দুই লাখ টাকা জমা দিয়েছে তার পরিবার। এ ক্ষতিপূরণের টাকা পাবেন মামলার বাদী। আজ বুধবার এসআই জাহিদের আইনজীবী ফারুক আহম্মেদ মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের অনুমতি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে এ টাকা জমা দেন।
আইনজীবী ফারুক আহম্মেদ বলেন, আমরা আদালতের নির্দেশে ক্ষতিপূরণের ২ লাখ টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিয়েছি। আমরা এখন যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবো।
এর আগে ৯ই সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালত এসআই জাহিদুর রহমান জাহিদসহ তিন পুলিশ সদস্যকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। এছাড়া মামলার অপর দুই আসামির সাত বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়। নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনের এটি প্রথম রায়।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন- পল্লবী থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) রাশেদুল ও এএসআই কামরুজ্জামান মিন্টু। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। এছাড়া তিন পুলিশ সদস্যের প্রত্যেককে ১৪ দিনের মধ্যে বাদীকে দুই লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
সাত বছর কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- সোর্স সুমন ও রাশেদ। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাদের ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।
আইনজীবী ফারুক আহম্মেদ বলেন, আমরা আদালতের নির্দেশে ক্ষতিপূরণের ২ লাখ টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিয়েছি। আমরা এখন যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবো।
এর আগে ৯ই সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালত এসআই জাহিদুর রহমান জাহিদসহ তিন পুলিশ সদস্যকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। এছাড়া মামলার অপর দুই আসামির সাত বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়। নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনের এটি প্রথম রায়।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন- পল্লবী থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) রাশেদুল ও এএসআই কামরুজ্জামান মিন্টু। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। এছাড়া তিন পুলিশ সদস্যের প্রত্যেককে ১৪ দিনের মধ্যে বাদীকে দুই লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
সাত বছর কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- সোর্স সুমন ও রাশেদ। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাদের ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।