বাংলারজমিন
মাগুরায় পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা, বিপাকে ক্রেতা
মাগুরা প্রতিনিধি
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ৩:৩০ পূর্বাহ্ন
মাগুরার পেঁয়াজের ঝাঁঝ বাড়তে শুরু করেছে। সোমবার পর্যন্ত মাগুরার খুচরা বাজারে পেঁয়াজ সর্বোচ্চ বিক্রি হয়েছে ৬০-৬৫ টাকা দরে । একদিন ব্যবধানে সেই পেঁয়াজ বাজারে বিক্রি হয়েছে ৮০ টাকা । একদিনের ব্যবধানে পেঁয়াজ কেজিতে বেড়েছে ১৫-২০ টাকা । আবার কোথাও কোথাও ৯০ টাকা কেজি দরেও বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ।
সরেজমিন মাগুরা পাইকারি পেঁয়াজের বাজারে গিয়ে দেখা যায়, দেশি পেঁয়াজ বিভিন্ন দামে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা । কেউ ৬০-৬৫ টাকা , কেউ ৭০-৭৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন । পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি ক্রেতাদের চাহিদাও বৃদ্ধি পেয়েছে । পাইকারি পেঁয়াজ ব্যবসায়ী সামাদ জানান, বাজারে দেশি পেঁয়াজের তেমন সংকট নেই । কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পেঁয়াজ মজুদ করে দাম বাড়িয়েছে। বিশেষ করে ভারত বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানী বন্ধ করে দেওয়ায় কিছু ব্যবসায়ীরা সুযোগ নিয়ে এ অবস্থার সৃষ্টি করেছে । আমরা পেঁয়াজ কিনে বিক্রি করি। ৬০-৬৫ টাকায় কিনে পাইকারি বিক্রি করছি ৭০-৭৫ টাকা । আড়তদার সমীর বিশ্বাস জানান, দুইদিন আগে আমরা দেশি পেঁয়াজ পাইকারি বিক্রি করেছিলাম ৪৫-৫০ টাকায় । এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৬৫-৭০ টাকায় । হঠাৎ দাম বাড়ার ব্যাপারে তিনি জানান, বাজারে চাহিদার তুলনায় আমদানি কম থাকায় দাম বেড়েছে।
ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানিকারক স্বপন পাল জানান, আমরা বেনাপোল থেকে ভারতের পেঁয়াজ আমদানি করে জেলায় বিক্রি করি। গত সোমবারের পর ভারতের কোন পেঁয়াজের চালান আমরা না পাওয়ার ফলে বাজারে পেঁয়াজের এ অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। মূলত ভারতের পেঁয়াজগুলো আমাদের দেশে ঢাকা, চট্রগ্রাম, নারায়নগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলায় ভালো চলে। বিশেষ করে বিভিন্ন হোটেল ও রেস্টুরেন্ট এর খাবার তৈরিতে ভারতের পেঁয়াজের উপর নির্ভরশীল । তাই ভারতের আমদানি করা পেঁয়াজ বন্ধ থাকায় বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম বেড়েছে।
মাগুরা একতা পাইকারি কাচাঁ বাজারের সভাপতি আকরাম মোল্যা জানান, ভারত পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করায় বাজারে এ অস্থিরতা শুরু হয়েছে। চাহিদার তুলনায় পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের সংকট রয়েছে ।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মাগুরার সহকারি পরিচালক মোহাম্মদ মামুনুল হাসান জানান, বাজারে পেঁয়াজের অস্থিরতা ঠেকাতে আমরা বুধবার থেকে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনা করেছি। পাইকারি বাজারে বর্তমান পেঁয়াজ ৬০-৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে । যা খুচরা বাজারে ৭৫-৮০ টাকা বিক্রি হচ্ছে । তবে দুই এক দিনের মধ্যে পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দাম কমবে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছে। বাজারে পিঁয়াজের কোন কৃত্রিম সংকট নেই । যদি কোন ব্যবসায়ী কৃত্রিম সংকট তৈরি করে, তবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে জরিমানা করা হবে ।
সরেজমিন মাগুরা পাইকারি পেঁয়াজের বাজারে গিয়ে দেখা যায়, দেশি পেঁয়াজ বিভিন্ন দামে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা । কেউ ৬০-৬৫ টাকা , কেউ ৭০-৭৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন । পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি ক্রেতাদের চাহিদাও বৃদ্ধি পেয়েছে । পাইকারি পেঁয়াজ ব্যবসায়ী সামাদ জানান, বাজারে দেশি পেঁয়াজের তেমন সংকট নেই । কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পেঁয়াজ মজুদ করে দাম বাড়িয়েছে। বিশেষ করে ভারত বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানী বন্ধ করে দেওয়ায় কিছু ব্যবসায়ীরা সুযোগ নিয়ে এ অবস্থার সৃষ্টি করেছে । আমরা পেঁয়াজ কিনে বিক্রি করি। ৬০-৬৫ টাকায় কিনে পাইকারি বিক্রি করছি ৭০-৭৫ টাকা । আড়তদার সমীর বিশ্বাস জানান, দুইদিন আগে আমরা দেশি পেঁয়াজ পাইকারি বিক্রি করেছিলাম ৪৫-৫০ টাকায় । এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৬৫-৭০ টাকায় । হঠাৎ দাম বাড়ার ব্যাপারে তিনি জানান, বাজারে চাহিদার তুলনায় আমদানি কম থাকায় দাম বেড়েছে।
ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানিকারক স্বপন পাল জানান, আমরা বেনাপোল থেকে ভারতের পেঁয়াজ আমদানি করে জেলায় বিক্রি করি। গত সোমবারের পর ভারতের কোন পেঁয়াজের চালান আমরা না পাওয়ার ফলে বাজারে পেঁয়াজের এ অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। মূলত ভারতের পেঁয়াজগুলো আমাদের দেশে ঢাকা, চট্রগ্রাম, নারায়নগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলায় ভালো চলে। বিশেষ করে বিভিন্ন হোটেল ও রেস্টুরেন্ট এর খাবার তৈরিতে ভারতের পেঁয়াজের উপর নির্ভরশীল । তাই ভারতের আমদানি করা পেঁয়াজ বন্ধ থাকায় বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম বেড়েছে।
মাগুরা একতা পাইকারি কাচাঁ বাজারের সভাপতি আকরাম মোল্যা জানান, ভারত পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করায় বাজারে এ অস্থিরতা শুরু হয়েছে। চাহিদার তুলনায় পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের সংকট রয়েছে ।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মাগুরার সহকারি পরিচালক মোহাম্মদ মামুনুল হাসান জানান, বাজারে পেঁয়াজের অস্থিরতা ঠেকাতে আমরা বুধবার থেকে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনা করেছি। পাইকারি বাজারে বর্তমান পেঁয়াজ ৬০-৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে । যা খুচরা বাজারে ৭৫-৮০ টাকা বিক্রি হচ্ছে । তবে দুই এক দিনের মধ্যে পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দাম কমবে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছে। বাজারে পিঁয়াজের কোন কৃত্রিম সংকট নেই । যদি কোন ব্যবসায়ী কৃত্রিম সংকট তৈরি করে, তবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে জরিমানা করা হবে ।