বাংলারজমিন
শাল্লায় বিয়ের অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
শাল্লা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ২:৩৭ পূর্বাহ্ন
সুনামগঞ্জের শাল্লায় বিয়ের অনুষ্ঠানে জেনারেটর চালিত বিদ্যুৎ লাইনে লেগে ঝুটন চন্দ্র দাস (১৮) নামে এক
কলেজ পড়ুয়া ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার হবিবপুর ইউনিয়নের মহেশপুর (চাকুয়া) গ্রামের খগেন্দ্র দাসের দ্বিতীয় ছেলে ঝুটন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শাল্লা ইউনিয়নের অাদিত্যপুর গ্রামে মামাতো বোনের বিয়েতে মামার বাড়ি এসেছিল।
মঙ্গলবার রাতে বিয়ে অনুষ্ঠানের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য জেনারেটর মাধ্যমে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হয়।
এমতাবস্থায় বিয়ে শেষে রাত সাড়ে ৮ টার দিকে ঝুটন দাস পাশের ঘরে গিয়ে হাত উপরে তুলে কথা বলার সময় জেনারেটর লাইনের বিদ্যুতের তারে আটকে যায়। তাড়াহুড়ো করে পাশের বাড়ির তপন সরকার গিয়ে জেনারেটর বন্ধ করলে ঝুটন মাটিতে লুটিয়ে পড়ে । গুরুতর আহত ঝুটনকে
সঙ্গে সঙ্গে ইঞ্জিন চালিত নৌকা যোগে শাল্লা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পরে রাতেই তার গ্রামের বাড়ি মহেশপুরে মৃতদেহের
শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।
ঝুটন দাস শাল্লা সরকারি ডিগ্রি কলেজের এইচএসসির দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিল। তার অকাল মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে তার সহপাঠীসহ কলেজ কর্তৃপক্ষের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে। তারা তার আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং
শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান ।
কলেজ পড়ুয়া ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার হবিবপুর ইউনিয়নের মহেশপুর (চাকুয়া) গ্রামের খগেন্দ্র দাসের দ্বিতীয় ছেলে ঝুটন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শাল্লা ইউনিয়নের অাদিত্যপুর গ্রামে মামাতো বোনের বিয়েতে মামার বাড়ি এসেছিল।
মঙ্গলবার রাতে বিয়ে অনুষ্ঠানের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য জেনারেটর মাধ্যমে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হয়।
এমতাবস্থায় বিয়ে শেষে রাত সাড়ে ৮ টার দিকে ঝুটন দাস পাশের ঘরে গিয়ে হাত উপরে তুলে কথা বলার সময় জেনারেটর লাইনের বিদ্যুতের তারে আটকে যায়। তাড়াহুড়ো করে পাশের বাড়ির তপন সরকার গিয়ে জেনারেটর বন্ধ করলে ঝুটন মাটিতে লুটিয়ে পড়ে । গুরুতর আহত ঝুটনকে
সঙ্গে সঙ্গে ইঞ্জিন চালিত নৌকা যোগে শাল্লা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পরে রাতেই তার গ্রামের বাড়ি মহেশপুরে মৃতদেহের
শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।
ঝুটন দাস শাল্লা সরকারি ডিগ্রি কলেজের এইচএসসির দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিল। তার অকাল মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে তার সহপাঠীসহ কলেজ কর্তৃপক্ষের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে। তারা তার আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং
শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান ।