বাংলারজমিন
বরগুনার রিফাত হত্যা মামলার রায় ৩০শে সেপ্টেম্বর
বরগুনা প্রতিনিধি
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ১:৩৬ পূর্বাহ্ন
বহুল আলোচিত বরগুনার রিফাত শরীফ হত্যা মামলার প্রাপ্তবয়স্ক ১০ আসামির রায়ের তারিখ ঘোষণা করেছেন আদালত। বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় বরগুনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আছাদুজ্জামান এ রায়ের তারিখ ঘোষণা করেন। প্রাপ্তবয়স্ক ১০ আসামির পক্ষে-বিপক্ষে ৭৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আগামী ৩০শে সেপ্টেম্বর বহুল আলোচিত এই মামলার রায়ের দিন ধার্য্য করা হয়। সর্বশেষ বুধবার নিহত রিফাতের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত এ রায়ের দিন ধার্য করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বরগুনার পাবলিক প্রসিকিউটর ভুবন চন্দ্র হালদার বলেন, পূর্ব নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী আজ এই মামলার যুক্তিতর্কের অবশিষ্ট অংশ আদালতে উপস্থাপন করা হয়। যুক্তিতর্ক শেষ হলে আদালত আগামী ৩০শে সেপ্টেম্বর এ মামলার রায়ের দিন ধার্য করেন। এসময় মিন্নি সহ আদালতে অনান্য আরো আট আসামি উপিস্থত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৬ জুন বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে রিফাত হত্যাকাণ্ড ঘটে। ওই বছর ১লা সেপ্টেম্বর ২৪ জনকে অভিযুক্ত করে প্রাপ্ত ও অপ্রাপ্তবয়স্ক দুইভাগে বিভক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দেয় পুলিশ। এর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক ১০ জন এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক ১৪ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলার চার্জশিটভভুক্ত প্রাপ্তবয়স্ক আসামি মো. মুসা এখনও পলাতক রয়েছেন। গত ১ জানুয়ারি রিফাত হত্যা মামলার প্রাপ্তবয়স্ক ১০ আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন বরগুনা জেলা ও দায়রা জজ আদালত। এরপর ৮ জানুয়ারি থেকে প্রাপ্তবয়স্ক ১০ আসামির বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু করেন আদালত। মোট ৭৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে এ মামলায়। রিফাত হত্যা মামলার প্রাপ্তবয়স্ক আসামিরা হলেন- রাকিবুল হাসান রিফাত ফরাজি, আল কাইউম ওরফে রাব্বি আকন, মোহাইমিনুল ইসলাম সিফাত, রেজওয়ান আলী খান হৃদয় ওরফে টিকটক হৃদয়, মো. হাসান, মো. মুসা, আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি, রাফিউল ইসলাম রাব্বি, মো. সাগর এবং কামরুল ইসলাম সাইমুন। এ মামলার এক নম্বর আসামি নয়ন বণ্ড পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। এছাড়া নিহত রিফাতের স্ত্রী মিন্নিসহ অপ্রাপ্তবয়স্ক ৮ আসামি উচ্চ আদালত এবং বরগুনার শিশু আদালতের আদেশে জামিনে রয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বরগুনার পাবলিক প্রসিকিউটর ভুবন চন্দ্র হালদার বলেন, পূর্ব নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী আজ এই মামলার যুক্তিতর্কের অবশিষ্ট অংশ আদালতে উপস্থাপন করা হয়। যুক্তিতর্ক শেষ হলে আদালত আগামী ৩০শে সেপ্টেম্বর এ মামলার রায়ের দিন ধার্য করেন। এসময় মিন্নি সহ আদালতে অনান্য আরো আট আসামি উপিস্থত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৬ জুন বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে রিফাত হত্যাকাণ্ড ঘটে। ওই বছর ১লা সেপ্টেম্বর ২৪ জনকে অভিযুক্ত করে প্রাপ্ত ও অপ্রাপ্তবয়স্ক দুইভাগে বিভক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দেয় পুলিশ। এর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক ১০ জন এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক ১৪ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলার চার্জশিটভভুক্ত প্রাপ্তবয়স্ক আসামি মো. মুসা এখনও পলাতক রয়েছেন। গত ১ জানুয়ারি রিফাত হত্যা মামলার প্রাপ্তবয়স্ক ১০ আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন বরগুনা জেলা ও দায়রা জজ আদালত। এরপর ৮ জানুয়ারি থেকে প্রাপ্তবয়স্ক ১০ আসামির বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু করেন আদালত। মোট ৭৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে এ মামলায়। রিফাত হত্যা মামলার প্রাপ্তবয়স্ক আসামিরা হলেন- রাকিবুল হাসান রিফাত ফরাজি, আল কাইউম ওরফে রাব্বি আকন, মোহাইমিনুল ইসলাম সিফাত, রেজওয়ান আলী খান হৃদয় ওরফে টিকটক হৃদয়, মো. হাসান, মো. মুসা, আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি, রাফিউল ইসলাম রাব্বি, মো. সাগর এবং কামরুল ইসলাম সাইমুন। এ মামলার এক নম্বর আসামি নয়ন বণ্ড পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। এছাড়া নিহত রিফাতের স্ত্রী মিন্নিসহ অপ্রাপ্তবয়স্ক ৮ আসামি উচ্চ আদালত এবং বরগুনার শিশু আদালতের আদেশে জামিনে রয়েছে।