অনলাইন
১৫ আগস্ট যেন আরেকটি কারবালা : প্রধানমন্ত্রী
অনলাইন ডেস্ক
৩০ আগস্ট ২০২০, রবিবার, ১২:৫১ অপরাহ্ন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কারবালার সঙ্গে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের যেন অদ্ভূত মিল রয়েছে। আজ রোববার সকালে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেছেন, ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার ঘটনার সঙ্গে কারবালার ঘটনার মিল রয়েছে। ঘাতকেরা এতো সাহস পেয়েছিল জিয়াউর রহমানের প্রশ্রয়ে। বিবিসিতে প্রদত্ত কর্নেল রশিদ এবং ফারুকের ইন্টারভিউ এবং বিদেশি বিভিন্ন পত্রিকায় খবর বেরিয়েছিল যে, এই খুনিরা স্বীকার করেছিলেন তাদের সঙ্গে জিয়াউর রহমান আছেন। জিয়াউর রহমানের কাছ থেকেই তারা সব ধরনের সহযোগিতায় পেয়েছিলেন। আর সেই সঙ্গে বেইমানি মুনাফিকি করেছিলেন খন্দকার মোস্তাক।
তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরের আলো ফোটার আগেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করেছিল চক্রান্তকারী কিছু বিপথগামী সেনাসদস্য। ঘাতকেরা সেদিন নারী ও শিশুদেরও রেহাই দেয়নি, যা ইতিহাসের এক কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। দেশ যখন অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে যাত্রা শুরু করেছিল, তখনই ১৫ আগস্টের ঘটনা ঘটানো হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, হিজরি ৬১ সালের ১০ মহররম মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা.) এর প্রিয় দৌহিত্র হযরত ইমাম হোসেন (র.) ও তার পরিবারবর্গ কারবালার প্রান্তরে শাহাদত বরণ করেন। সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় তাদের এ আত্মত্যাগ মুসলিম উম্মাহর জন্য এক উজ্জ্বল ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে আছে।
শেখ হাসিনা বলেছেন, ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার ঘটনার সঙ্গে কারবালার ঘটনার মিল রয়েছে। ঘাতকেরা এতো সাহস পেয়েছিল জিয়াউর রহমানের প্রশ্রয়ে। বিবিসিতে প্রদত্ত কর্নেল রশিদ এবং ফারুকের ইন্টারভিউ এবং বিদেশি বিভিন্ন পত্রিকায় খবর বেরিয়েছিল যে, এই খুনিরা স্বীকার করেছিলেন তাদের সঙ্গে জিয়াউর রহমান আছেন। জিয়াউর রহমানের কাছ থেকেই তারা সব ধরনের সহযোগিতায় পেয়েছিলেন। আর সেই সঙ্গে বেইমানি মুনাফিকি করেছিলেন খন্দকার মোস্তাক।
তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরের আলো ফোটার আগেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করেছিল চক্রান্তকারী কিছু বিপথগামী সেনাসদস্য। ঘাতকেরা সেদিন নারী ও শিশুদেরও রেহাই দেয়নি, যা ইতিহাসের এক কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। দেশ যখন অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে যাত্রা শুরু করেছিল, তখনই ১৫ আগস্টের ঘটনা ঘটানো হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, হিজরি ৬১ সালের ১০ মহররম মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা.) এর প্রিয় দৌহিত্র হযরত ইমাম হোসেন (র.) ও তার পরিবারবর্গ কারবালার প্রান্তরে শাহাদত বরণ করেন। সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় তাদের এ আত্মত্যাগ মুসলিম উম্মাহর জন্য এক উজ্জ্বল ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে আছে।