অনলাইন
আনুষ্ঠানিক ঘোষণা-
ঢাকায় ভারতের দূত বিক্রম দায়িত্ব নিচ্ছেন শিগগির
কূটনৈতিক রিপোর্টার
১৪ আগস্ট ২০২০, শুক্রবার, ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন
ঢাকায় ভারতের পরবর্তী হাই কমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী শিগগির দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন। দিল্লির বিদেশ মন্ত্রক তার নিয়োগের আনুষ্ঠানিক ঘোষণায় এ তথ্য জানিয়েছে।
বৃহস্পতিবার প্রচারিত নিয়োগ বিষয়ক কয়েক লাইনের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে বিদেশ মন্ত্রকের অতিরিক্ত সচিবের দায়িত্বরত ইন্ডিয়ান ফরেন সার্ভিসের ১৯৯২ ব্যাচের কর্মকর্তা (আইএফসি:৯২) বিক্রম কুমার দোরাইস্বামীকে বাংলাদেশে ভারতের পরবর্তী হাই কমিশনার হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছেন। শিগগির তিনি তার নতুন দায়িত্ব গ্রহণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
এদিকে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম সাউথ ব্লকের দায়িত্বশীল সূত্রের বরাতে গত মাসেই (জুলাই) দোরাইস্বামীর নিয়োগ বিষয়ক সংবাদ প্রচার করে। সেই সুবাদে ঢাকার মিডিয়াতেও খবরটি ব্যাপক প্রচার পায়। সেই সব খবরের অন্যতম ছিল কলকাতার সর্বাধিক প্রচারিত বাংলা দৈনিক আনন্দবাজারের রিপোর্ট। ১৪ই জুলাই ‘ঢাকায় নতুন দূত বিক্রম’ শিরোনামে প্রচারিত সংবাদে হাই কমিশনার পদে পরিবর্তনের প্রেক্ষাপট এবং একটি বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়। তাতে বলা হয়- ঢাকার সঙ্গে বাণিজ্য যোগাযোগে নানা নতুন উদ্যোগের কথা ভাবছে নয়াদিল্লি। তা বাস্তবায়নে এ বার বাংলাদেশে নতুন হাই কমিশনার হয়ে যাচ্ছেন বিক্রম দোরাইস্বামী। ভারতে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) চালু হওয়ার পরে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কে তার কিছুটা ছায়া যে পড়েছে, বিভিন্ন ঘটনায় তা স্পষ্ট। প্রতিবেশী বলয়ে কিছুটা চাপে থাকা সাউথ ব্লক এ বার চেষ্টা করছে ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে। দুই দেশের সম্পর্ককে বহু বার ‘সোনালি অধ্যায়’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কূটনৈতিক শিবিরের বক্তব্য, সিএএ সেই সোনালি অধ্যায়কে কিছুটা হলেও ফিকে করেছে। পাশাপাশি রয়েছে ঢাকায় বাণিজ্যিক এবং কৌশলগত ভাবে বেজিংয়ের অতিসক্রিয়তা।
সব মিলিয়ে নতুন করে যে সম্পর্ককে ঝালিয়ে নিতে চায় ভারত, তা বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনকে লেখা বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের চিঠি থেকেই স্পষ্ট। এই পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত সচিব বিক্রম দোরাইস্বামীকে বাংলাদেশে নতুন ভারতীয় হাই কমিশনার করে পাঠানো হচ্ছে। ফিরে আসছেন বর্তমান হাই কমিশনার রিভা গাঙ্গুলি দাস। কূটনীতিকদের মতে, নতুন দায়িত্ব বিক্রমের জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
সূত্রের মতে, বেশ কয়েক মাস (মহামারির আগে থেকেই) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতীয় হাই কমিশনারের বৈঠক হয়নি। সে দেশের বিদেশমন্ত্রীকেও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ভারতের সমালোচনা করতে দেখা গিয়েছে। এমন একটা সময়ে বাংলাদেশে ভারতের ভূমিকা বাড়াতে বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে বেশ কিছু নতুন প্রকল্প হাতে নেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। নতুন রাষ্ট্রদূত সেই দৌত্য করবেন বলেই জানা গেছে। এর আগে বিক্রম বাংলাদেশ এবং মিয়ানমার বিষয়ক যুগ্মসচিবের দায়িত্ব সামলেছেন সাউথ ব্লকে।
বৃহস্পতিবার প্রচারিত নিয়োগ বিষয়ক কয়েক লাইনের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে বিদেশ মন্ত্রকের অতিরিক্ত সচিবের দায়িত্বরত ইন্ডিয়ান ফরেন সার্ভিসের ১৯৯২ ব্যাচের কর্মকর্তা (আইএফসি:৯২) বিক্রম কুমার দোরাইস্বামীকে বাংলাদেশে ভারতের পরবর্তী হাই কমিশনার হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছেন। শিগগির তিনি তার নতুন দায়িত্ব গ্রহণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
এদিকে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম সাউথ ব্লকের দায়িত্বশীল সূত্রের বরাতে গত মাসেই (জুলাই) দোরাইস্বামীর নিয়োগ বিষয়ক সংবাদ প্রচার করে। সেই সুবাদে ঢাকার মিডিয়াতেও খবরটি ব্যাপক প্রচার পায়। সেই সব খবরের অন্যতম ছিল কলকাতার সর্বাধিক প্রচারিত বাংলা দৈনিক আনন্দবাজারের রিপোর্ট। ১৪ই জুলাই ‘ঢাকায় নতুন দূত বিক্রম’ শিরোনামে প্রচারিত সংবাদে হাই কমিশনার পদে পরিবর্তনের প্রেক্ষাপট এবং একটি বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়। তাতে বলা হয়- ঢাকার সঙ্গে বাণিজ্য যোগাযোগে নানা নতুন উদ্যোগের কথা ভাবছে নয়াদিল্লি। তা বাস্তবায়নে এ বার বাংলাদেশে নতুন হাই কমিশনার হয়ে যাচ্ছেন বিক্রম দোরাইস্বামী। ভারতে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) চালু হওয়ার পরে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কে তার কিছুটা ছায়া যে পড়েছে, বিভিন্ন ঘটনায় তা স্পষ্ট। প্রতিবেশী বলয়ে কিছুটা চাপে থাকা সাউথ ব্লক এ বার চেষ্টা করছে ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে। দুই দেশের সম্পর্ককে বহু বার ‘সোনালি অধ্যায়’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কূটনৈতিক শিবিরের বক্তব্য, সিএএ সেই সোনালি অধ্যায়কে কিছুটা হলেও ফিকে করেছে। পাশাপাশি রয়েছে ঢাকায় বাণিজ্যিক এবং কৌশলগত ভাবে বেজিংয়ের অতিসক্রিয়তা।
সব মিলিয়ে নতুন করে যে সম্পর্ককে ঝালিয়ে নিতে চায় ভারত, তা বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনকে লেখা বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের চিঠি থেকেই স্পষ্ট। এই পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত সচিব বিক্রম দোরাইস্বামীকে বাংলাদেশে নতুন ভারতীয় হাই কমিশনার করে পাঠানো হচ্ছে। ফিরে আসছেন বর্তমান হাই কমিশনার রিভা গাঙ্গুলি দাস। কূটনীতিকদের মতে, নতুন দায়িত্ব বিক্রমের জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
সূত্রের মতে, বেশ কয়েক মাস (মহামারির আগে থেকেই) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতীয় হাই কমিশনারের বৈঠক হয়নি। সে দেশের বিদেশমন্ত্রীকেও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ভারতের সমালোচনা করতে দেখা গিয়েছে। এমন একটা সময়ে বাংলাদেশে ভারতের ভূমিকা বাড়াতে বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে বেশ কিছু নতুন প্রকল্প হাতে নেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। নতুন রাষ্ট্রদূত সেই দৌত্য করবেন বলেই জানা গেছে। এর আগে বিক্রম বাংলাদেশ এবং মিয়ানমার বিষয়ক যুগ্মসচিবের দায়িত্ব সামলেছেন সাউথ ব্লকে।