শেষের পাতা
সেপ্টেম্বরে এইচএসসি পরীক্ষা নেয়ার চিন্তা
স্টাফ রিপোর্টার
১২ আগস্ট ২০২০, বুধবার, ৯:১৮ পূর্বাহ্ন
অনিশ্চয়তা কাটছে ১২ লাখ এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের। রোডম্যাপ প্রস্তুত, পরীক্ষা হতে পারে সেপ্টেম্বরের শেষে কিংবা অক্টোবরের শুরুতে। প্রাণঘাতী করোনায় জর্জরিত গোটা দেশ। করোনার তাণ্ডব না থামলেও স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে সব। আগেই একাধিকবার জানানো হয় পরিস্থিতি স্বাভাবিকের ১৫ দিনের মাথায় নেয়া হবে পরীক্ষা। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
১লা এপ্রিল হবার কথা ছিল এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। করোনার প্রকোপে এই সূচিতে পরীক্ষা নেয়া সম্ভব হয়নি। পরীক্ষার বিষয়ে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয়ক বোর্ড থেকে জানা যায়, পরীক্ষা কেন্দ্রগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা আয়োজন করা হবে। পরীক্ষার হলে শিক্ষার্থী কমিয়ে এক বেঞ্চে একজন করে বসানো হবে। ক্লাসরুমে যতোটি বেঞ্চ থাকবে ততোজন করে শিক্ষার্থী বসানো হবে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধি হলে পার্শ্ববর্তী ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কেন্দ্র নির্বাচন করা হবে। পরীক্ষাকেন্দ্রের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হবে। এজন্য নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা চাওয়া হয়েছে। পরীক্ষাকেন্দ্রে রাখা হবে হ্যান্ড স্যানিটাইজার। পরীক্ষার্থী, পরিদর্শকসহ সকলেই ভালোভাবে হাত পরিষ্কার করে ভেতরে প্রবেশ করবেন।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের সমন্বয়ক ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মু. জিয়াউল হক বলেন, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা আয়োজনে আমাদের সকল প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনা দিলে পরীক্ষা শুরু করা হবে। এই পরীক্ষার জন্য আমরা একটি রোডম্যাপ করেছি। মাঠ কর্মকর্তাদের মাধ্যমে জরিপ করে পরীক্ষা কেন্দ্রগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করা হবে।
জানা যায়, ইতিমধ্যে জেলা-উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এবং উপজেলা ইউনিয়ন পরিষদের কর্মকর্তাদের কাছে শিক্ষা বোর্ডগুলো থেকে চিঠি দেয়া হয়েছে। চলতি বছর সারা দেশে কোথায় কোন্ কেন্দ্রে কতজন পরীক্ষার্থী রয়েছে সে তথ্য পাঠাতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। পাশাপাশি পরীক্ষাকেন্দ্রের আশেপাশের ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে।
১লা এপ্রিল হবার কথা ছিল এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। করোনার প্রকোপে এই সূচিতে পরীক্ষা নেয়া সম্ভব হয়নি। পরীক্ষার বিষয়ে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয়ক বোর্ড থেকে জানা যায়, পরীক্ষা কেন্দ্রগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা আয়োজন করা হবে। পরীক্ষার হলে শিক্ষার্থী কমিয়ে এক বেঞ্চে একজন করে বসানো হবে। ক্লাসরুমে যতোটি বেঞ্চ থাকবে ততোজন করে শিক্ষার্থী বসানো হবে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধি হলে পার্শ্ববর্তী ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কেন্দ্র নির্বাচন করা হবে। পরীক্ষাকেন্দ্রের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হবে। এজন্য নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা চাওয়া হয়েছে। পরীক্ষাকেন্দ্রে রাখা হবে হ্যান্ড স্যানিটাইজার। পরীক্ষার্থী, পরিদর্শকসহ সকলেই ভালোভাবে হাত পরিষ্কার করে ভেতরে প্রবেশ করবেন।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের সমন্বয়ক ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মু. জিয়াউল হক বলেন, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা আয়োজনে আমাদের সকল প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনা দিলে পরীক্ষা শুরু করা হবে। এই পরীক্ষার জন্য আমরা একটি রোডম্যাপ করেছি। মাঠ কর্মকর্তাদের মাধ্যমে জরিপ করে পরীক্ষা কেন্দ্রগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করা হবে।
জানা যায়, ইতিমধ্যে জেলা-উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এবং উপজেলা ইউনিয়ন পরিষদের কর্মকর্তাদের কাছে শিক্ষা বোর্ডগুলো থেকে চিঠি দেয়া হয়েছে। চলতি বছর সারা দেশে কোথায় কোন্ কেন্দ্রে কতজন পরীক্ষার্থী রয়েছে সে তথ্য পাঠাতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। পাশাপাশি পরীক্ষাকেন্দ্রের আশেপাশের ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে।