শেষের পাতা
মুক্তি পেলেন সিফাত
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার থেকে
১১ আগস্ট ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
কক্সবাজার কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন টেকনাফে পুলিশের গুলিতে নিহত মেজর সিনহার সহযোগী সাহেদুল ইসলাম সিফাত। সোমবার দুপুর ২ টায় তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান। মুক্তি পাওয়ার পর পরই কারাগারের প্রধান ফটকে অপেক্ষামান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি গাড়ীতে করে তাকে নিয়ে যাওয়া হয়। ওই সময় জেল গেইটের সামনে বিপুল সংখ্যক সংবাদকর্মী উপস্থিত থাকলেও সিফাতের সাথে কথা বলতে পারেনি কেউই।
জেল সুপার মো. মোকাম্মেল হোসেন জানান, আদালত থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কারাগারে পৌছালে কারাবিধি মতে সাহেদুল ইসলাম সিফাতকে দুপুর ২ টায় কারাগার থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সোমবার সকাল ১১টার দিকে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৪ এর বিচারক তামান্না ফারাহ সিফাতের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন। মেজর সিনহা হত্যা মামলার আইনজীবি এড. মো. মোস্তফা এই তথ্য নিশ্চিত করেন। একই সাথে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বদলী করে তদন্তভার র্যাবকে দেয়ার আদেশও দেন বিজ্ঞ আদালত।
মেজর সিনহা হত্যা মামলার আইনজীবি এড. মো. মোস্তফা জানান, মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যার ঘটনায় পুলিশের দায়ের করা-পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা ও মাদকের দু’টি মামলার আসামি ছিলো রিফাতুল ইসলাম সিফাত। দু’টি মামলায় তিনি কারাগারে ছিলেন। রোববার তার জামিন আবেদনের শুনানী হয়। শুনানী শেষে সোমবার জামিন আদেশের দিন ধার্য্য রেখেছিল আদালত। তার অংশ হিসেবে পুন: জামিন শুনানী হলে, আদালত সিফাতের জামিন মঞ্জুর করেন। একই সাথে তদন্ত কর্মকর্তা বদলীর আবেদন করা হলে তাও মঞ্জুর করেন আদালত।
জেল সুপার মো. মোকাম্মেল হোসেন জানান, আদালত থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কারাগারে পৌছালে কারাবিধি মতে সাহেদুল ইসলাম সিফাতকে দুপুর ২ টায় কারাগার থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সোমবার সকাল ১১টার দিকে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৪ এর বিচারক তামান্না ফারাহ সিফাতের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন। মেজর সিনহা হত্যা মামলার আইনজীবি এড. মো. মোস্তফা এই তথ্য নিশ্চিত করেন। একই সাথে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বদলী করে তদন্তভার র্যাবকে দেয়ার আদেশও দেন বিজ্ঞ আদালত।
মেজর সিনহা হত্যা মামলার আইনজীবি এড. মো. মোস্তফা জানান, মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যার ঘটনায় পুলিশের দায়ের করা-পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা ও মাদকের দু’টি মামলার আসামি ছিলো রিফাতুল ইসলাম সিফাত। দু’টি মামলায় তিনি কারাগারে ছিলেন। রোববার তার জামিন আবেদনের শুনানী হয়। শুনানী শেষে সোমবার জামিন আদেশের দিন ধার্য্য রেখেছিল আদালত। তার অংশ হিসেবে পুন: জামিন শুনানী হলে, আদালত সিফাতের জামিন মঞ্জুর করেন। একই সাথে তদন্ত কর্মকর্তা বদলীর আবেদন করা হলে তাও মঞ্জুর করেন আদালত।