অনলাইন
লাখো শ্রমিককে কুয়েত ছাড়তে হচ্ছে
২০ হাজার শ্রমিক থেকে পাপুলের আয় ১৪০০ কোটি
তারিক চয়ন
৯ আগস্ট ২০২০, রবিবার, ৮:২৯ পূর্বাহ্ন
কুয়েতের সরকারি তদন্তকারীরা অসংখ্য ভুয়া কোম্পানি এবং অবৈধ 'ওয়ার্ক পারমিট' এর সন্ধান পাওয়ার ভিত্তিতে ১,০০,০০০ প্রবাসী শ্রমিককে ২০২০ সালের মধ্যেই কুয়েত ছাড়তে হবে। কুয়েতি পত্রিকা আল কাবাসকে উদ্ধৃত করে এ তথ্য দিয়েছে গাল্ফ নিউজ।
প্রতিবেদনে বলা হয় গত চার মাসে ৪৫০ টি কোম্পানির বিরুদ্ধে তদন্ত চালানো হয়েছে এবং ৩০০ টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ওইসব ভুয়া কোম্পানিগুলোতে ১,০০,০০০ শ্রমিকের নাম নিবন্ধিত যদিও তারা প্রকৃতপক্ষে সেসব প্রতিষ্ঠানে কাজই করেন না।
মানবপাচার, মানি লন্ডারিং এবং ঘুষ প্রদানের অভিযোগে কুয়েতের কারাগারে বন্দী বাংলাদেশের এমপি শহীদ ইসলাম পাপুলের কথা গুরুত্বের সাথে উল্লেখ করে প্রতিবেদন বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে করোনার অর্থনৈতিক প্রভাব থেক শুরু করে পাপুলের গ্রেপ্তার হওয়ার ঘটনায় অবৈধ ওয়ার্ক পারমিট এর বিষয়টি সবার দৃষ্টি বিশেষভাবে আকর্ষণ করেছে।
পাপুলের কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে কুয়েতে ২০,০০০ বাংলাদেশি শ্রমিক গিয়েছেন যার মাধ্যমে পাপুল ৫০ মিলিয়নেরও বেশি কুয়েতি দিনার বা প্রায় ১,৪০০ কোটি টাকা কামিয়েছেন। প্রত্যেক শ্রমিকের কাছ থেকে 'রেসিডেন্সি পারমিট' এর জন্য পাপুল ২,০০০ কুয়েতি দিনার বা সাড়ে পাঁচ লক্ষেরও বেশি টাকা নিতেন।
ভুয়া বা অবৈধ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কুয়েত যাওয়া হতভাগ্য ওই শ্রমিকরা ভাবতেন কুয়েতে তাদের জন্য চাকরি অপেক্ষা করছে। কিন্তু কুয়েত পৌঁছে তারা চাকরি বা থাকার জায়গা কোনটাই পেতেন না।
প্রতিবেদনে বলা হয় গত চার মাসে ৪৫০ টি কোম্পানির বিরুদ্ধে তদন্ত চালানো হয়েছে এবং ৩০০ টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ওইসব ভুয়া কোম্পানিগুলোতে ১,০০,০০০ শ্রমিকের নাম নিবন্ধিত যদিও তারা প্রকৃতপক্ষে সেসব প্রতিষ্ঠানে কাজই করেন না।
মানবপাচার, মানি লন্ডারিং এবং ঘুষ প্রদানের অভিযোগে কুয়েতের কারাগারে বন্দী বাংলাদেশের এমপি শহীদ ইসলাম পাপুলের কথা গুরুত্বের সাথে উল্লেখ করে প্রতিবেদন বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে করোনার অর্থনৈতিক প্রভাব থেক শুরু করে পাপুলের গ্রেপ্তার হওয়ার ঘটনায় অবৈধ ওয়ার্ক পারমিট এর বিষয়টি সবার দৃষ্টি বিশেষভাবে আকর্ষণ করেছে।
পাপুলের কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে কুয়েতে ২০,০০০ বাংলাদেশি শ্রমিক গিয়েছেন যার মাধ্যমে পাপুল ৫০ মিলিয়নেরও বেশি কুয়েতি দিনার বা প্রায় ১,৪০০ কোটি টাকা কামিয়েছেন। প্রত্যেক শ্রমিকের কাছ থেকে 'রেসিডেন্সি পারমিট' এর জন্য পাপুল ২,০০০ কুয়েতি দিনার বা সাড়ে পাঁচ লক্ষেরও বেশি টাকা নিতেন।
ভুয়া বা অবৈধ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কুয়েত যাওয়া হতভাগ্য ওই শ্রমিকরা ভাবতেন কুয়েতে তাদের জন্য চাকরি অপেক্ষা করছে। কিন্তু কুয়েত পৌঁছে তারা চাকরি বা থাকার জায়গা কোনটাই পেতেন না।