অনলাইন
শেয়ারবাজারে গতি ফেরায় সূচকের রেকর্ড পরিমাণ উত্থান
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
৯ আগস্ট ২০২০, রবিবার, ৬:৩৩ পূর্বাহ্ন
আস্থা সংকটে থাকা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) রোববার মূল্য সূচকের রেকর্ড পরিমাণ উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৮০ পয়েন্ট বা ৪ শতাংশ। এদিন ডিএসইতে লেনদেনও বেড়েছে বড় ব্যবধানে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) একই চিত্রে লেনদেন শেষ হয়েছে।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) শেয়ারবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বেশিকিছু ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েছে। বেশ কয়েকটি দুর্বল কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) বাতিল করে দেয়া হয়েছে। অনিয়ম করার বেশকিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়েছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার এমন ভূমিকার কারণে বাজারের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা বেড়েছে। বাজারে এখন এসবের ইতিবাচক প্রভাব দেখা যাচ্ছে।
এদিন ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৮০ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৪৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ৬৪ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৫৪০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪৭ পয়েন্ট বেড়েছে।
দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৯৩টির, দর কমেছে ৪২টির এবং দর অপরিবর্তীত রয়েছে ২০টির।
রোববার ডিএসইতে এক হাজার ১২৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ২৯২ কোটি ১০ লাখ টাকা বেশি। বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছিল ৮৩৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকার।
আজ চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪৮৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৮৮৮ পয়েন্টে। টাকার অংকে সিএসইতে ২৬ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সিএসইতে ২৭৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তার মধ্যে ২১০টির দর বেড়েছে, কমেছে ২৯টির। আর ৩৫টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) শেয়ারবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বেশিকিছু ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েছে। বেশ কয়েকটি দুর্বল কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) বাতিল করে দেয়া হয়েছে। অনিয়ম করার বেশকিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়েছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার এমন ভূমিকার কারণে বাজারের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা বেড়েছে। বাজারে এখন এসবের ইতিবাচক প্রভাব দেখা যাচ্ছে।
এদিন ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৮০ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৪৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ৬৪ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৫৪০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪৭ পয়েন্ট বেড়েছে।
দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৯৩টির, দর কমেছে ৪২টির এবং দর অপরিবর্তীত রয়েছে ২০টির।
রোববার ডিএসইতে এক হাজার ১২৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ২৯২ কোটি ১০ লাখ টাকা বেশি। বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছিল ৮৩৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকার।
আজ চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪৮৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৮৮৮ পয়েন্টে। টাকার অংকে সিএসইতে ২৬ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সিএসইতে ২৭৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তার মধ্যে ২১০টির দর বেড়েছে, কমেছে ২৯টির। আর ৩৫টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।