বিশ্বজমিন
সিন্ধুর পানি বিরোধ নিস্পত্তিতে পাকিস্তানের অনুরোধ নাকচ বিশ্বব্যাংকের
মানবজমিন ডেস্ক
৯ আগস্ট ২০২০, রবিবার, ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘদিন চলে আসা পানি বিরোধ নিস্পত্তিতে অপরাগতা জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি জানিয়েছে, এ বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য কোনো নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করতে পারবে না তারা। বিষয়টি দ্বিপাক্ষিকভাবে সমাধান করতে পরামর্শ দিয়েছে তারা। এ খবর দিয়েছে সাউথ এশিয়ান মনিটর।
খবরে বলা হয়, ইসলামাবাদে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের সাবেক কান্ট্রি ডিরেক্টর প্যাচামুথু ইলানগোভান পাকিস্তানের এক গণমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, কোন বিকল্পটি বেছে নেয়া হবে তা নির্ধারণের জন্য ভারত ও পাকিস্তানকে একত্রে বসেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। পাকিস্তান সালিশ আদালত বসানোর জন্য অনুরোধ করেছে। অন্যদিকে ভারত তাদের দুটি হাইড্রো প্রকল্প নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞ নিয়োগের প্রস্তাব দেয়। ১৯৬০ সালে দুই দেশের মধ্যে সিন্ধু পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তি সইয়ে বিশ্বব্যাংক মধ্যস্থতা করেছিল। চুক্তি অনুযায়ী এর কোনো বিরোধ নিষ্পত্তিতে বিশ্বব্যাংক সহায়তা করবে বলে কথা রয়েছে। তবে ইলানগো বলেন, বিশ্বব্যাংক স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নেবে এমন কোনো ধারা চুক্তিতে নেই।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সিন্ধু অববাহিকার উন্নয়নের অংশীদার হতে বিশ্বব্যাংক প্রতিশ্র“তিবদ্ধ। যদিও ব্যাংক দিয়ামের-বাসা ড্যাম প্রকল্পে সহায়তা দিতে অস্বীকার করেছে। এটা বিতর্তিক ভূখণ্ডে হওয়ায় ভারতের আপত্তির কারণে অর্থায়ন করা হয়নি বলে তিনি জানান। কোনো বিতর্কিত প্রকল্পে অর্থায়ন করা বিশ্বব্যাংকের নীতি নয়।
খবরে বলা হয়, ইসলামাবাদে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের সাবেক কান্ট্রি ডিরেক্টর প্যাচামুথু ইলানগোভান পাকিস্তানের এক গণমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, কোন বিকল্পটি বেছে নেয়া হবে তা নির্ধারণের জন্য ভারত ও পাকিস্তানকে একত্রে বসেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। পাকিস্তান সালিশ আদালত বসানোর জন্য অনুরোধ করেছে। অন্যদিকে ভারত তাদের দুটি হাইড্রো প্রকল্প নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞ নিয়োগের প্রস্তাব দেয়। ১৯৬০ সালে দুই দেশের মধ্যে সিন্ধু পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তি সইয়ে বিশ্বব্যাংক মধ্যস্থতা করেছিল। চুক্তি অনুযায়ী এর কোনো বিরোধ নিষ্পত্তিতে বিশ্বব্যাংক সহায়তা করবে বলে কথা রয়েছে। তবে ইলানগো বলেন, বিশ্বব্যাংক স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নেবে এমন কোনো ধারা চুক্তিতে নেই।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সিন্ধু অববাহিকার উন্নয়নের অংশীদার হতে বিশ্বব্যাংক প্রতিশ্র“তিবদ্ধ। যদিও ব্যাংক দিয়ামের-বাসা ড্যাম প্রকল্পে সহায়তা দিতে অস্বীকার করেছে। এটা বিতর্তিক ভূখণ্ডে হওয়ায় ভারতের আপত্তির কারণে অর্থায়ন করা হয়নি বলে তিনি জানান। কোনো বিতর্কিত প্রকল্পে অর্থায়ন করা বিশ্বব্যাংকের নীতি নয়।