বাংলারজমিন
কাঁঠালবাড়ী ঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীদের ভিড়
শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
৪ আগস্ট ২০২০, মঙ্গলবার, ৭:০৮ পূর্বাহ্ন
ঈদের ছুটি শেষে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে ঈদের ছুটিতে বাড়ি আসা মানুষ। মঙ্গলবার দুপুরের পর নৌরুটের লঞ্চঘাট এলাকায় যাত্রীদের ভীড় লক্ষ্য করা গেছে। এছাড়া ফেরি ও স্পিডবোটেও যাত্রীদের চাপ রয়েছে।
কাঁঠালবাড়ী ঘাট সূত্র জানিয়েছে, ঈদের ছুটি শেষে মঙ্গলবার (৪ আগষ্ট) সকাল থেকেই ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপ রয়েছে। কর্মস্থল রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে যেতে শুরু করেছে দক্ষিনপশ্চিমাঞ্চলের যাত্রীরা। এদিকে সকালে বৈরি আবহাওয়ার কারনে কিছু সময় নৌরুটে বন্ধ ছিল লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল। পরে দুপুর ১২ টার দিকে বৈরি আবহাওয়া কেটে গেলে লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক হয়। তবে বৃষ্টি হওয়ায় দীর্ঘসময় স্পিডবোটে যাত্রী চলাচল বন্ধ ছিল। এতে করে ফেরিঘাটে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় তৈরি হয়।
ঢাকাগামী যাত্রীদের সাথে আলাপ করলে তারা জানান,'ঈদের ছুটি শেষ হয়েছে। ঢাকায় গিয়ে কাজে যোগ দিতে হবে। যদিও বাড়িতে আসলে তারাতারি ফিরতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু করার কিছুই নেই। জীবিকা অর্জনের জন্য নির্ধারিত সময়েই ছুটে যেতে হয় কর্মস্থলে।'
২০১৪ সালের ৪ আগষ্ট ঈদের ছুটি শেষে ঢাকাগামী যাত্রীদের নিয়ে পিনাক ৬ নামের একটি লঞ্চ ডুবেছিল__ এ প্রসঙ্গে যাত্রীদের সাথে আলাপ করলে গোপালগঞ্জ থেকে আসা এক যাত্রী জানান,'ওই দূর্ঘটনার পর দীর্ঘদিন লঞ্চে পার হই নি। সব সময় ফেরিতে পার হতাম। তবে ইদানিং লঞ্চে যাই মাঝে মধ্যে।
অপর এক যাত্রী জানান,'এখন আবহাওয়া খারাপ হলেই লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখে কর্তৃপক্ষ। এটা ভালো দিক। আজকেও বন্ধ ছিল কিছুক্ষন। ঘাটে অপেক্ষা করতে হয়েছে।'
বিআইডব্লিউটিএ'র কাঁঠালবাড়ী লঞ্চ ঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আক্তার হোসেন বলেন,'প্রতিটি লঞ্চ ধারন ক্ষমতা অনুযায়ী যাত্রী নিয়ে কাঁঠালবাড়ী ঘাট ছেড়ে যাচ্ছে। দুপুরের পরে যাত্রীদের চাপ তৈরি হয়েছে একটু বেশি।
বিআইডব্লিউটিসি'র কাঁঠালবাড়ী ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক আব্দুল আলীম বলেন,'সকাল থেকে রোরোসহ সাতটি ফেরি চলাচল করছে। ঘাট এলাকায় গাড়ির চাপ রয়েছে।'
কাঁঠালবাড়ী ঘাট সূত্র জানিয়েছে, ঈদের ছুটি শেষে মঙ্গলবার (৪ আগষ্ট) সকাল থেকেই ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপ রয়েছে। কর্মস্থল রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে যেতে শুরু করেছে দক্ষিনপশ্চিমাঞ্চলের যাত্রীরা। এদিকে সকালে বৈরি আবহাওয়ার কারনে কিছু সময় নৌরুটে বন্ধ ছিল লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল। পরে দুপুর ১২ টার দিকে বৈরি আবহাওয়া কেটে গেলে লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক হয়। তবে বৃষ্টি হওয়ায় দীর্ঘসময় স্পিডবোটে যাত্রী চলাচল বন্ধ ছিল। এতে করে ফেরিঘাটে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় তৈরি হয়।
ঢাকাগামী যাত্রীদের সাথে আলাপ করলে তারা জানান,'ঈদের ছুটি শেষ হয়েছে। ঢাকায় গিয়ে কাজে যোগ দিতে হবে। যদিও বাড়িতে আসলে তারাতারি ফিরতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু করার কিছুই নেই। জীবিকা অর্জনের জন্য নির্ধারিত সময়েই ছুটে যেতে হয় কর্মস্থলে।'
২০১৪ সালের ৪ আগষ্ট ঈদের ছুটি শেষে ঢাকাগামী যাত্রীদের নিয়ে পিনাক ৬ নামের একটি লঞ্চ ডুবেছিল__ এ প্রসঙ্গে যাত্রীদের সাথে আলাপ করলে গোপালগঞ্জ থেকে আসা এক যাত্রী জানান,'ওই দূর্ঘটনার পর দীর্ঘদিন লঞ্চে পার হই নি। সব সময় ফেরিতে পার হতাম। তবে ইদানিং লঞ্চে যাই মাঝে মধ্যে।
অপর এক যাত্রী জানান,'এখন আবহাওয়া খারাপ হলেই লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখে কর্তৃপক্ষ। এটা ভালো দিক। আজকেও বন্ধ ছিল কিছুক্ষন। ঘাটে অপেক্ষা করতে হয়েছে।'
বিআইডব্লিউটিএ'র কাঁঠালবাড়ী লঞ্চ ঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আক্তার হোসেন বলেন,'প্রতিটি লঞ্চ ধারন ক্ষমতা অনুযায়ী যাত্রী নিয়ে কাঁঠালবাড়ী ঘাট ছেড়ে যাচ্ছে। দুপুরের পরে যাত্রীদের চাপ তৈরি হয়েছে একটু বেশি।
বিআইডব্লিউটিসি'র কাঁঠালবাড়ী ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক আব্দুল আলীম বলেন,'সকাল থেকে রোরোসহ সাতটি ফেরি চলাচল করছে। ঘাট এলাকায় গাড়ির চাপ রয়েছে।'