খেলা
আমি বেঞ্জামিন বাটনের মতো, বুড়ো হই না: ইব্রাহিমোভিচ
স্পোর্টস ডেস্ক
৩০ জুলাই ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১০:২৮ পূর্বাহ্ন
গত জানুয়ারিতে এসি মিলানে ফেরার পর বদলে দিয়েছেন। ‘ইব্রা ইফেক্ট’ কাজে লাগিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখে ইউরোপা লীগের টিকিট নিশ্চিত করেছে স্টেফানো পিওলির দল। বুধবার রাতে ইতালিয়ান সিরি আ’য় সাম্পদোরিয়াকে ৪-১ গোলে হারানোর ম্যাচে জোড়া গোল করেছেন সুইডিশ স্ট্রাইকার জ্লতান ইব্রাহিমোভিচ। ১৭ লীগ ম্যাচে ৩৮ বছর বয়সী এই তারকার গোল সংখ্যা ৯। ম্যাচ শেষে ইব্রাহিমোভিচ নিজেকে তুলনা করলেন ব্র্যাড পিট অভিনীত সিনেমা কিউরিয়াস কেস অফ বেঞ্জামিন বাটনের সঙ্গে। বেঞ্জামিন বাটন যেমন বয়সের সঙ্গে তারুন্য ফিরে পেয়েছিলেন, ইব্রাও বলেছেন তার অবস্থাও নাকি ওরকমই! তিনি বলেন, ‘আমি বেঞ্জামিন বাটন, আমি বুড়ো হই না। আমি তরুণ হচ্ছি। আমাকে অনেকেই বুড়ো বলছে। অথচ আমি কেবল ওয়ার্মআপ করছি।’ শেষের কথাটা ‘ইব্রাসুলভ’। তবে মাঠের পারফর্মেন্স দেখে কে বলবে বয়স ৩৮ চলছে?
শেষ ৩ ম্যাচে ৪ গোল ইব্রার। সাম্পদোরিয়ার বিপক্ষে জোড়া গোলে গড়েছেন রেকর্ড। এসি মিলান ও ইন্টার মিলানের জার্সিতে অন্তত ৫০টি করে গোল করা একমাত্র ফুটবলার তিনি। ২০০৬ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত ইন্টার মিলানের হয়ে করেন ৫৭ গোল। আর ২০১০ থেকে ২০১২ পর্যন্ত এসি মিলানের জার্সিতে ৪২ গোল করার পর পাড়ি জমান পিএসজিতে।
ম্যাচের ৩ মিনিট ২২ সেকেন্ডের মাথায় এসি মিলানকে এগিয়ে দেন ইব্রা। যা সিরি আ’য় এসি মিলানের হয়ে ইব্রার ক্যারিয়ারের দ্রুততম গোল। ২০১০ সালের নভেম্বরে ইন্টারের বিপক্ষে ৫ মিনিটে করা গোলটি ছিল আগের দ্রুততম গোলের রেকর্ড।
দ্বিতীয়ার্ধে হাকান চালহানলুকে দিয়ে গোল করিয়ে একটি অ্যাসিস্টও ইব্রাহিমোভিচ যোগ করেছেন নামের পাশে। এর খানিক বাদেই আবার সেই চালহানলুর থ্রু পাস থেকে বাম পায়ের ফিনিশে ম্যাচের দ্বিতীয় গোল করেন তিনি। জিয়ানলুইজি ডোনারুমা এরপর সাম্পদোরিয়ার একটি পেনাল্টিও ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন। তবে ক্রিস্টোফার আস্কিলদসেনের দূর পাল্লার দারুণ শট জালে জড়ালে আর ক্লিনশিট পাওয়া হয়নি ইতালিয়ান গোলরক্ষকের। শেষদিকে মিলানের হয়ে রাফায়েল লেয়াও করেছেন আরেক গোল।
শেষ ৩ ম্যাচে ৪ গোল ইব্রার। সাম্পদোরিয়ার বিপক্ষে জোড়া গোলে গড়েছেন রেকর্ড। এসি মিলান ও ইন্টার মিলানের জার্সিতে অন্তত ৫০টি করে গোল করা একমাত্র ফুটবলার তিনি। ২০০৬ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত ইন্টার মিলানের হয়ে করেন ৫৭ গোল। আর ২০১০ থেকে ২০১২ পর্যন্ত এসি মিলানের জার্সিতে ৪২ গোল করার পর পাড়ি জমান পিএসজিতে।
ম্যাচের ৩ মিনিট ২২ সেকেন্ডের মাথায় এসি মিলানকে এগিয়ে দেন ইব্রা। যা সিরি আ’য় এসি মিলানের হয়ে ইব্রার ক্যারিয়ারের দ্রুততম গোল। ২০১০ সালের নভেম্বরে ইন্টারের বিপক্ষে ৫ মিনিটে করা গোলটি ছিল আগের দ্রুততম গোলের রেকর্ড।
দ্বিতীয়ার্ধে হাকান চালহানলুকে দিয়ে গোল করিয়ে একটি অ্যাসিস্টও ইব্রাহিমোভিচ যোগ করেছেন নামের পাশে। এর খানিক বাদেই আবার সেই চালহানলুর থ্রু পাস থেকে বাম পায়ের ফিনিশে ম্যাচের দ্বিতীয় গোল করেন তিনি। জিয়ানলুইজি ডোনারুমা এরপর সাম্পদোরিয়ার একটি পেনাল্টিও ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন। তবে ক্রিস্টোফার আস্কিলদসেনের দূর পাল্লার দারুণ শট জালে জড়ালে আর ক্লিনশিট পাওয়া হয়নি ইতালিয়ান গোলরক্ষকের। শেষদিকে মিলানের হয়ে রাফায়েল লেয়াও করেছেন আরেক গোল।