ভারত
ছ'টি শহরে ভ্যাকসিনের ট্রায়াল শুরু, করোনা জয় করতে মরিয়া ভারত
বিশেষ সংবাদদাতা, কলকাতা
২৫ জুলাই ২০২০, শনিবার, ৯:৫৪ পূর্বাহ্ন
শুক্রবার ঊনপঞ্চাশ হাজার পঞ্চান্ন জন আক্রান্ত, মৃত সাতশো সাইত্রিশ। এই পটভূমিকায় ভারতে করোনা ভ্যাকসিন তৈরির কাজ দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। দু'টি সংস্থা এই ভ্যাকসিন তৈরির কাজে নিয়োজিত। ভারত বায়োটেক এবং জাইদাস ক্যাডিলা। ভারত বায়োটেক দেশের ছ'টি শহরে হিউমান ট্রায়াল শুরু করেছে। ক্যাডিলা তাদের আহমেদাবাদ এর ল্যাবে এখনো পরীক্ষা চালাচ্ছে। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষণা সহযোগী সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া শীঘ্রই ভারতে হিউমান ট্রায়াল শুরু করবে। এই প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের ভার্চুয়াল বৈঠকে ডেকেছেন সোমবার। আবার কি কঠোর লকডাউন নাকি ভ্যাকসিন সম্পর্কিত বার্তা? কৌতূহল সৃষ্টি হয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যেও।
ভারত বায়োটেক যে ছ'টি শহরে তাদের কোভ্যাক্সিন এর হিউমান ট্রায়াল শুরু করেছে সেগুলো হল - হায়দরাবাদ, পাটনা, কাঞ্চিপুরাম, রোহটাক এবং দিল্লি। দ্বিতীয় পর্যায়ে ঊনত্রিশ জুলাই পরীক্ষা শুরু হবে নাগপুর, ভুবনেশ্বর, বেলগাঁও, গোরাখপুর, কানপুর, গোয়া এবং বিশাখাপট্টনামে। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজির তত্ত্বাবধানে এই পরীক্ষা চলছে। শুক্রবার দিল্লির ত্রিশ বছর বয়স্ক এক ব্যক্তির দেহে ০.৫ মিলিলিটার কোভ্যাক্সিন ইনজেকশন এর মারফত প্রয়োগ করা হয়। কোনও খারাপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়নি। ব্যক্তিটিকে বাড়ি চলে যেতে দেয়া হয়েছে। দু'দিন বাদে আবার পরীক্ষা হবে। কোভ্যাক্সিনের উদ্ভাবকেরা বলছেন, যে কোনও ধরনের ভ্যাকসিন প্রয়োগের পর চামড়ায় একটি লাল আভা ফুটে ওঠে, সামান্য জ্বর দেখা যায়। কোভ্যাক্সিন এর ক্ষেত্রে কোথাও এরকম প্রতিক্রিয়া দেখতে পাওয়া যায়নি। ভারত যদি করোনা ভ্যাকসিন আবিস্কার করতে পারে তা যে যুগান্তকারী ঘটনা হবে তা বলাই বাহুল্য।
ভারত বায়োটেক যে ছ'টি শহরে তাদের কোভ্যাক্সিন এর হিউমান ট্রায়াল শুরু করেছে সেগুলো হল - হায়দরাবাদ, পাটনা, কাঞ্চিপুরাম, রোহটাক এবং দিল্লি। দ্বিতীয় পর্যায়ে ঊনত্রিশ জুলাই পরীক্ষা শুরু হবে নাগপুর, ভুবনেশ্বর, বেলগাঁও, গোরাখপুর, কানপুর, গোয়া এবং বিশাখাপট্টনামে। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজির তত্ত্বাবধানে এই পরীক্ষা চলছে। শুক্রবার দিল্লির ত্রিশ বছর বয়স্ক এক ব্যক্তির দেহে ০.৫ মিলিলিটার কোভ্যাক্সিন ইনজেকশন এর মারফত প্রয়োগ করা হয়। কোনও খারাপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়নি। ব্যক্তিটিকে বাড়ি চলে যেতে দেয়া হয়েছে। দু'দিন বাদে আবার পরীক্ষা হবে। কোভ্যাক্সিনের উদ্ভাবকেরা বলছেন, যে কোনও ধরনের ভ্যাকসিন প্রয়োগের পর চামড়ায় একটি লাল আভা ফুটে ওঠে, সামান্য জ্বর দেখা যায়। কোভ্যাক্সিন এর ক্ষেত্রে কোথাও এরকম প্রতিক্রিয়া দেখতে পাওয়া যায়নি। ভারত যদি করোনা ভ্যাকসিন আবিস্কার করতে পারে তা যে যুগান্তকারী ঘটনা হবে তা বলাই বাহুল্য।