ষোলো আনা
মাশরুর থেকে ‘কিটো ভাই’
রাহাত সরকার অর্জন
২৪ জুলাই ২০২০, শুক্রবার, ৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
কিটো ভাই নামটার সঙ্গে পরিচিত এখন অনেকেই। ইউটিউবের ভিডিও অথবা ফেসবুকে লাইভে ভালোবাসা পেয়েছেন মাশরুর রাব্বি ইনান। তিনি মানুষকে আঞ্চলিক ভাষায় ভিডিও বানিয়ে বেশ আনন্দ দিয়ে চলেছেন।
ভীষণ খাদ্যপ্রেমী তিনি। অনেকেই তাকে মোটা বলতেন। তখন কিটো ডায়েট বেশ জনপ্রিয়তা পায়। কমেন্টে একজন বলেছিলেন, এতো কিছু জানি না আপনি আমাদের কিটো ভাই। সেই থেকে মাশরুর হলেন কিটো ভাই।
কিটো ভাই বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালে অধ্যয়নরত।
ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজে ৬ষ্ঠ সেমিস্টারে। বলেন, পরিবার থেকে প্রথমে কিছুটা বাধা এসেছে। তখন তিনি লুকিয়ে লুকিয়ে ভিডিও বানাতাম। আগে চিন্তা-ভাবনা না করে ভিডিও বানালেও এখন বানাই অনেক ভেবে। কারণ আমি চাই না আমার কাজে কেউ কষ্ট পাক। ১৮ থেকে ২৫ বছরের মানুষেরা বেশি দেখেন আমার ভিডিও। তবে আমি চাই সবাই দেখুক সবাই হাসুক।
তিনি আরো বলেন, আমি দর্শকদের বিভিন্ন ধরনের হাসির ভিডিও উপহার দিতে চাই। আঞ্চলিক ভাষার প্রতি মানুষের ভালোবাসা সৃষ্টি করতে চাই। আমার স্বপ্ন ‘আই উইল বি এ কমপ্লিট প্যাকেজ অব এন্টারটেইনমেন্ট, অ্যাক্টর অ্যান্ড এ মিউজিশিয়ান আর্টিস্ট’।
আমার একটি ব্যক্তিগত ব্যান্ড রয়েছে নাম ‘এলেবেলে’। আমি ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্যের একজন। আমি আগে নানা কাজ করতাম। স্টার সিনেপ্লেক্সে এ টিকিট বিক্রি করেছি। কয়েকটি কোম্পানিতে গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কাজ করেছি। কন্টেন্ট মেকার হয়েছি সবেমাত্র চার মাস হয়েছে। তবে আমি আমার এই সব কিছুকেই আমার জীবনের একটি অংশ হিসেবে দেখি- যা আমাকে আজকে এই ভালো পর্যায়ে নিয়ে এসেছে।
কিটো ভাই নামে ইউটিউব চ্যানেলটিতে ২ লাখ সাবসক্রাইবার হয়েছে। আমি কিছুদিন আগে সিলভার প্লে বাটন পেয়েছি সবার দোয়া এবং ভালোবাসায়। এখন আমার কাছে অনেক বিজ্ঞাপনের অফার আসে।
আমার কাছে সবচেয়ে বড় পাওয়া হলো- মানুষের ভালোবাসা। একবার একজন ভক্ত মেসেজ দিয়ে জানান, তার বাবা মারা গেছেন এবং তার মা এতে অনেক বেশি কষ্টে ছিলেন। কিন্তু সেই মা আমার ভিডিও দেখে অনেক হেসেছেন। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বলেন, আমি দর্শকদের ভালো কিছু দিতে চাই। যেটা সর্ব সাধারণের ভালোবাসা অর্জন করে।
ভীষণ খাদ্যপ্রেমী তিনি। অনেকেই তাকে মোটা বলতেন। তখন কিটো ডায়েট বেশ জনপ্রিয়তা পায়। কমেন্টে একজন বলেছিলেন, এতো কিছু জানি না আপনি আমাদের কিটো ভাই। সেই থেকে মাশরুর হলেন কিটো ভাই।
কিটো ভাই বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালে অধ্যয়নরত।
ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজে ৬ষ্ঠ সেমিস্টারে। বলেন, পরিবার থেকে প্রথমে কিছুটা বাধা এসেছে। তখন তিনি লুকিয়ে লুকিয়ে ভিডিও বানাতাম। আগে চিন্তা-ভাবনা না করে ভিডিও বানালেও এখন বানাই অনেক ভেবে। কারণ আমি চাই না আমার কাজে কেউ কষ্ট পাক। ১৮ থেকে ২৫ বছরের মানুষেরা বেশি দেখেন আমার ভিডিও। তবে আমি চাই সবাই দেখুক সবাই হাসুক।
তিনি আরো বলেন, আমি দর্শকদের বিভিন্ন ধরনের হাসির ভিডিও উপহার দিতে চাই। আঞ্চলিক ভাষার প্রতি মানুষের ভালোবাসা সৃষ্টি করতে চাই। আমার স্বপ্ন ‘আই উইল বি এ কমপ্লিট প্যাকেজ অব এন্টারটেইনমেন্ট, অ্যাক্টর অ্যান্ড এ মিউজিশিয়ান আর্টিস্ট’।
আমার একটি ব্যক্তিগত ব্যান্ড রয়েছে নাম ‘এলেবেলে’। আমি ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্যের একজন। আমি আগে নানা কাজ করতাম। স্টার সিনেপ্লেক্সে এ টিকিট বিক্রি করেছি। কয়েকটি কোম্পানিতে গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কাজ করেছি। কন্টেন্ট মেকার হয়েছি সবেমাত্র চার মাস হয়েছে। তবে আমি আমার এই সব কিছুকেই আমার জীবনের একটি অংশ হিসেবে দেখি- যা আমাকে আজকে এই ভালো পর্যায়ে নিয়ে এসেছে।
কিটো ভাই নামে ইউটিউব চ্যানেলটিতে ২ লাখ সাবসক্রাইবার হয়েছে। আমি কিছুদিন আগে সিলভার প্লে বাটন পেয়েছি সবার দোয়া এবং ভালোবাসায়। এখন আমার কাছে অনেক বিজ্ঞাপনের অফার আসে।
আমার কাছে সবচেয়ে বড় পাওয়া হলো- মানুষের ভালোবাসা। একবার একজন ভক্ত মেসেজ দিয়ে জানান, তার বাবা মারা গেছেন এবং তার মা এতে অনেক বেশি কষ্টে ছিলেন। কিন্তু সেই মা আমার ভিডিও দেখে অনেক হেসেছেন। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বলেন, আমি দর্শকদের ভালো কিছু দিতে চাই। যেটা সর্ব সাধারণের ভালোবাসা অর্জন করে।