বাংলারজমিন
ঝিনাইদহ সড়কের নিম্ন মানের নির্মাণ কাজ বন্ধ করলেন ইউএনও
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
১৬ জুলাই ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৮:১৩ পূর্বাহ্ন
ঝিনাইদহের ডাকবাংলাবাজার থেকে কালীগঞ্জ পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার সড়ক ও ২১২ মিটার আর,সি,সি পাকা ড্রেন নির্মাণে চরম অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। ঝিনাইদহ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বদরুদোজা শুভ রাস্তা ও ড্রেনের নির্মান কাজ পরিদর্শন শেষে রড ও পাথর খুবই নি¤œমানের হওয়ার কারণে তিনি কাজটি সাময়িক বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন। আজ আবার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নির্দেষ অমান্য করে সেই কাজ শুরু করেছেন ঝিনাইদহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের কর্মকর্তাগণ ও ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের মালিক।
খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জানান, সরজমিন পরির্দশনে দেখেছি অত্যন্ত নি¤œমানের রড, পাথর, বালি সিমেন্ট ব্যবহার করে সড়কটির পাশে ড্রেন নির্মাণ করা হচ্ছে মর্মে সরাসরি প্রত্যক্ষ করেন। এরপর ঘটনাস্থল থেকে ঝিনাইদহ সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জিয়াউল হায়দারের মোবাইল ফোনে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন। সেসময় নির্বাহী প্রকৌশলী সড়ক বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলীর সাথে কথা বলতে বলেন তাকে। তিনি আরো জানান, এক পর্যায়ে নিমার্ণ কাজে ব্যবহার করা নি¤œমানের পাথরসহ নির্মাণ সামগ্রী নিজে হাতে সংগ্রহ করে নিজ অফিসে নিয়ে আসেন এবং তাৎক্ষণিক কাজ বন্ধ রাখার জন্য বাজারে উপস্থিত জনগণের মাঝে প্রকাশ্যে নির্দেশ প্রদান করেন। আপনার নির্দেষেই আবার ও রাস্তার কাজ শুরু করা হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি অভিযোগ করেন বলেন, গত কাল যে কাজ বন্ধ করার নির্দেষ দিয়েছি সেই কাজ আজ আমি পুনরায় পরিদর্শন না করে কিভাবে শুরু করার অনুমতি দিব? আমার নির্দেশ অমান্য করেই সড়ক বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মুকুল জ্যতি বসু ও অন্যান্য কর্মকর্তা এবং ঠিকাদার মিলে পুনরাই ওই নি¤œমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ শুরু করেছেন বলে আমার কাছে অভিযোগ এসেছে। গত বুধবার ঘটনাস্থল পরিদর্শনের সময় আমার সঙ্গে ছিলেন ঝিনাইদহ সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি আনোয়ার হোসেনসহ জেলার গুরুত্বপূর্ণ সরকারি কর্মকর্তাগন।
এদিকে ঝিনাইদহ সড়ক বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মুকুল জ্যতি বসু অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। সিডিউল মোতাবেক নির্মাণ কাজ করা হচ্ছে বলে তিনি দাবি করেছেন। তিনি আরো বলেন, পিএমপি প্রকল্পের অধিন ঝিনাইদহের ডাকবাংলাবাজার-কালীগঞ্জ সড়কের ২৩ কিলোমিটার মজবুতি করণসহ ওয়ারিং কোর্সের কাজ চলছে। খুলনার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মোজাহার এন্টারপ্রাইজ প্রাইভেট লিমিটেড কাজটির প্রকৃত ঠিকাদার। তবে বাস্তবে কাজটি করছেন স্থানীয় ঠিকাদার মিজানুর রহমান মাসুম। এ সড়কটির নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ২০ কোটি টাকা অধিক। তিনি আরো বলেন, সড়কের পানি নিষ্কাশনের জন্য ডাকবাংলা বাজার এলাকায় ২১২ মিটার আরসিসি পাকা ড্রেন নির্মাণ করা হচ্ছে। এ কাজের জন্য আলাদা ভাবে প্রায় ২৯ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। ড্রেনটি নির্মাণ কাজের জন্য আমিনুল হক এন্টারপ্রাইজ নামের অপর এক ঠিকাদারকে নিয়োগ করা হয়েছে। সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাজ বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন কিনা এমন প্রশ্ন ছিল তার কাছে। উত্তরে তিনি বলেন, হ্যা উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাজ বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। তবে তার দাবি সড়কের পাশে স্তুপ করে রাখা নি¤œমানের পাথরসহ নির্মাণ সামগ্রী আগে থেকেই বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী আরো বলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে কথা হওয়ার সময় ঘটনাস্থলে তিনি পরিদর্শনে ছিলেন এবং আবার ও তিনি ঔ রাস্তা পরিদর্শনে যাবেন বলে জানিয়েছেন।
খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জানান, সরজমিন পরির্দশনে দেখেছি অত্যন্ত নি¤œমানের রড, পাথর, বালি সিমেন্ট ব্যবহার করে সড়কটির পাশে ড্রেন নির্মাণ করা হচ্ছে মর্মে সরাসরি প্রত্যক্ষ করেন। এরপর ঘটনাস্থল থেকে ঝিনাইদহ সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জিয়াউল হায়দারের মোবাইল ফোনে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন। সেসময় নির্বাহী প্রকৌশলী সড়ক বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলীর সাথে কথা বলতে বলেন তাকে। তিনি আরো জানান, এক পর্যায়ে নিমার্ণ কাজে ব্যবহার করা নি¤œমানের পাথরসহ নির্মাণ সামগ্রী নিজে হাতে সংগ্রহ করে নিজ অফিসে নিয়ে আসেন এবং তাৎক্ষণিক কাজ বন্ধ রাখার জন্য বাজারে উপস্থিত জনগণের মাঝে প্রকাশ্যে নির্দেশ প্রদান করেন। আপনার নির্দেষেই আবার ও রাস্তার কাজ শুরু করা হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি অভিযোগ করেন বলেন, গত কাল যে কাজ বন্ধ করার নির্দেষ দিয়েছি সেই কাজ আজ আমি পুনরায় পরিদর্শন না করে কিভাবে শুরু করার অনুমতি দিব? আমার নির্দেশ অমান্য করেই সড়ক বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মুকুল জ্যতি বসু ও অন্যান্য কর্মকর্তা এবং ঠিকাদার মিলে পুনরাই ওই নি¤œমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ শুরু করেছেন বলে আমার কাছে অভিযোগ এসেছে। গত বুধবার ঘটনাস্থল পরিদর্শনের সময় আমার সঙ্গে ছিলেন ঝিনাইদহ সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি আনোয়ার হোসেনসহ জেলার গুরুত্বপূর্ণ সরকারি কর্মকর্তাগন।
এদিকে ঝিনাইদহ সড়ক বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মুকুল জ্যতি বসু অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। সিডিউল মোতাবেক নির্মাণ কাজ করা হচ্ছে বলে তিনি দাবি করেছেন। তিনি আরো বলেন, পিএমপি প্রকল্পের অধিন ঝিনাইদহের ডাকবাংলাবাজার-কালীগঞ্জ সড়কের ২৩ কিলোমিটার মজবুতি করণসহ ওয়ারিং কোর্সের কাজ চলছে। খুলনার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মোজাহার এন্টারপ্রাইজ প্রাইভেট লিমিটেড কাজটির প্রকৃত ঠিকাদার। তবে বাস্তবে কাজটি করছেন স্থানীয় ঠিকাদার মিজানুর রহমান মাসুম। এ সড়কটির নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ২০ কোটি টাকা অধিক। তিনি আরো বলেন, সড়কের পানি নিষ্কাশনের জন্য ডাকবাংলা বাজার এলাকায় ২১২ মিটার আরসিসি পাকা ড্রেন নির্মাণ করা হচ্ছে। এ কাজের জন্য আলাদা ভাবে প্রায় ২৯ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। ড্রেনটি নির্মাণ কাজের জন্য আমিনুল হক এন্টারপ্রাইজ নামের অপর এক ঠিকাদারকে নিয়োগ করা হয়েছে। সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাজ বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন কিনা এমন প্রশ্ন ছিল তার কাছে। উত্তরে তিনি বলেন, হ্যা উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাজ বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। তবে তার দাবি সড়কের পাশে স্তুপ করে রাখা নি¤œমানের পাথরসহ নির্মাণ সামগ্রী আগে থেকেই বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী আরো বলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে কথা হওয়ার সময় ঘটনাস্থলে তিনি পরিদর্শনে ছিলেন এবং আবার ও তিনি ঔ রাস্তা পরিদর্শনে যাবেন বলে জানিয়েছেন।