অনলাইন
ভৈরবে দুটি কয়েল কারখানাকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা, তিন কোটি টাকার মালামাল জব্দ
স্টাফ রিপোর্টার, কিশোরগঞ্জ থেকে
১৪ জুলাই ২০২০, মঙ্গলবার, ৬:৫২ পূর্বাহ্ন
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে অনুমোদনহীন দুটি কয়েল কারখানায় অভিযান চালিয়েছে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই। মঙ্গলবার ভৈরব উপজেলা প্রশাসন, জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও র্যাব-১৪ এর সিপিসি-৩ ভৈরব ক্যাম্পের সহযোগিতায় এ অভিযান পরিচালিত হয়।
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই কিশোরগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের পরিকল্পনা ও নেতৃত্বে অভিযানকালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিমাদ্রী খিসা দুটি কয়েল কারখানাকে মোট ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন। এর মধ্যে জুনায়েদ মিয়া কয়েল কারখানাকে ৬ লাখ টাকা এবং সোহাগ মিয়া কয়েল কারখানাকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া দুটি কারখানা থেকে প্রায় তিন কোটি টাকার কয়েল ও মালামাল জব্দ করা হয়। পরে দুটি কারখানা সিলগালা করে দেয়া হয়।
এ সময় র্যাব-১৪ এর সিপিসি-৩ ভৈরব ক্যাম্পের স্কোয়াড কমান্ডার উপ-পরিচালক চন্দন দেবনাথ ও জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক হৃদয় রঞ্জন বণিক উপস্থিত ছিলেন।
এনএসআই কিশোরগঞ্জ জেলা কার্যালয় সূত্র জানায়, কারখানা মালিকগণ ভাড়া নিয়ে কারখানা দুটি পরিচালনা করে আসছিলেন। মানবশরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর এই নকল মশার কয়েলগুলো কিশোরগঞ্জ এর বিভিন্ন উপজেলার পাশাপাশি আশেপাশের জেলা ও ঢাকায় নিয়মিত সরবরাহ করা হতো। বেশ কিছুদিন ধরে এনএসআই এর একটি বিশেষ টিম কাজ করে অনুমোদনহীন এই দুটি কয়েল কারখানার সন্ধান পায় এবং অভিযানের পরিকল্পনা করে। এর অংশ হিসেবেই মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত এই অভিযান পরিচালনা পরিচালনা করে।
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই কিশোরগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের পরিকল্পনা ও নেতৃত্বে অভিযানকালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিমাদ্রী খিসা দুটি কয়েল কারখানাকে মোট ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন। এর মধ্যে জুনায়েদ মিয়া কয়েল কারখানাকে ৬ লাখ টাকা এবং সোহাগ মিয়া কয়েল কারখানাকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া দুটি কারখানা থেকে প্রায় তিন কোটি টাকার কয়েল ও মালামাল জব্দ করা হয়। পরে দুটি কারখানা সিলগালা করে দেয়া হয়।
এ সময় র্যাব-১৪ এর সিপিসি-৩ ভৈরব ক্যাম্পের স্কোয়াড কমান্ডার উপ-পরিচালক চন্দন দেবনাথ ও জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক হৃদয় রঞ্জন বণিক উপস্থিত ছিলেন।
এনএসআই কিশোরগঞ্জ জেলা কার্যালয় সূত্র জানায়, কারখানা মালিকগণ ভাড়া নিয়ে কারখানা দুটি পরিচালনা করে আসছিলেন। মানবশরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর এই নকল মশার কয়েলগুলো কিশোরগঞ্জ এর বিভিন্ন উপজেলার পাশাপাশি আশেপাশের জেলা ও ঢাকায় নিয়মিত সরবরাহ করা হতো। বেশ কিছুদিন ধরে এনএসআই এর একটি বিশেষ টিম কাজ করে অনুমোদনহীন এই দুটি কয়েল কারখানার সন্ধান পায় এবং অভিযানের পরিকল্পনা করে। এর অংশ হিসেবেই মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত এই অভিযান পরিচালনা পরিচালনা করে।