বাংলারজমিন
হাট কাঁপাতে আসছে নাগরপুরের খোকাবাবু
নাগরপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
১৪ জুলাই ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:০৩ পূর্বাহ্ন
আর কয়েকদিন পরেই কোরবানির ঈদ। আর ঈদকে টার্গেট করে সারা দেশের ন্যায় টাঙ্গাইলের নাগরপুরের খামারিরাও প্রস্তুত তাদের গরু নিয়ে। এবার কোরবানির হাট কাঁপাতে আসছে নাগরপুরের খোকাবাবু। কালো সাদার মিশেল রঙের সুঠাম স্বাস্থ্যের অধিকারি ষাঁড়টিকে আদর করে নাম দেয়া হয়েছে খোকাবাবু। খোকাবাবু খুবই শান্তশিষ্ট একটি ষাঁড় গরু। গরুটি টাঙ্গাইলের নাগরপুরের নঙ্গিনা বাড়ির মো. আবুল কাশেম মিয়ার আদর-যত্নে পালিত। যার ওজন প্রায় ২৭ মণ। খুবই শান্ত, রোগমুক্ত এবং স্বাস্থ্য ঝুঁকি নেই খোকাবাবুর। প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ টাঙ্গাইলের নাগরপুরের নঙ্গিনা বাড়ির কাশেমের বাড়িতে এসে খোকাবাবুকে দেখে যান। গরু পালনের বিষয়ে খামারি কাশেম বলেন, গরুর ফিট খাবার খাওয়ানোর সাধ্য আমার নেই। তাই নাগরপুর উপজেলার প্রাণিসম্পদ দপ্তরের ডা. রফিকুল ইসলাম স্যারের সঙ্গে যোগাযোগ করি। স্যার বলেন, আপনি গরুর ওজন এবং প্রয়োজনের ভিত্তিতে প্রাকৃতিক (ব্যালেন্সড) সুষম খাবার খাওয়ান অর্থ ও ঝুঁকি দুইই কমবে এবং নিরাপদ মাংস উৎপাদিত হবে। খোকাবাবুর দামের প্রত্যাশায় কাশেম আরো বলেন, বাজার বরাবর বিক্রি করতে হবে। বাজার ক্রেতা ও গরুর সরবরাহের উপর নির্ভরশীল। তবে আমি ১২ লক্ষ টাকা চাচ্ছি। আগামী ঈদেও তিনি এমন গরু নাগরপুরবাসীকে উপহার দেবেন কি না প্রশ্নের জবাবে বলেন, যদি পরিশ্রমের সঠিক মূল্য পাই তবে অবশ্যই চেষ্টা করবো আরো ভালোমানের গরু তৈরি করার।
খোকাবাবুর খাদ্য তালিকার মধ্যে রয়েছে, বিভিন্ন ধরনের সবুজ ঘাশ, গাছের পাতা, খর, ভূষি, ভুট্টা ভাঙা, সরিষার খৈল, নালি, চাউলের কুড়া, লবণ, পরিমাণমতো পানি। নিয়মিত গোসল করানো, পরিস্কার ঘরে রাখা, বাবুর ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা, নিয়মিত হাটানো, রুটিন অনুযায়ী ভ্যাকসিন দেয়া ও কৃমির ওষুধ খাওয়ানো এ সব বিষয়ে স্যারের পরামর্শেই আজ খোকাবাবু ১ টন। খোকাবাবুকে মোটা-তাজা করার ব্যাপারে কোনো প্রকার ওষুধ ও ইনজেকশন ব্যবহার করা হয়নি বলে জানান তিনি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আশিক সালেহীন বলেন, গরুটিকে সম্পূর্ণ দেশীয় খাবার খাইয়ে লালন-পালন করা হয়েছে। গরুটির জাত হলো ফিজিয়াম। এ জাতের গরু আমাদের দেশে এখন খামারিরা পালন করছে। আমার জানা মতে গরুটি নাগরপুর উপজেলায় সর্বোচ্চ বড় ।
খোকাবাবুর খাদ্য তালিকার মধ্যে রয়েছে, বিভিন্ন ধরনের সবুজ ঘাশ, গাছের পাতা, খর, ভূষি, ভুট্টা ভাঙা, সরিষার খৈল, নালি, চাউলের কুড়া, লবণ, পরিমাণমতো পানি। নিয়মিত গোসল করানো, পরিস্কার ঘরে রাখা, বাবুর ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা, নিয়মিত হাটানো, রুটিন অনুযায়ী ভ্যাকসিন দেয়া ও কৃমির ওষুধ খাওয়ানো এ সব বিষয়ে স্যারের পরামর্শেই আজ খোকাবাবু ১ টন। খোকাবাবুকে মোটা-তাজা করার ব্যাপারে কোনো প্রকার ওষুধ ও ইনজেকশন ব্যবহার করা হয়নি বলে জানান তিনি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আশিক সালেহীন বলেন, গরুটিকে সম্পূর্ণ দেশীয় খাবার খাইয়ে লালন-পালন করা হয়েছে। গরুটির জাত হলো ফিজিয়াম। এ জাতের গরু আমাদের দেশে এখন খামারিরা পালন করছে। আমার জানা মতে গরুটি নাগরপুর উপজেলায় সর্বোচ্চ বড় ।