বাংলারজমিন
ডুমুরিয়ায় সরকারি রাস্তায় বেড়া
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
১৪ জুলাই ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:০৩ পূর্বাহ্ন
খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার মির্জাপুর গ্রামের উত্তরপাড়া এলাকায় সরকারি রাস্তায় ঘেরা-বেড়া দেয়া হয়েছে। এতে চলাচলে বিপাকে পড়েছে ৯টি পরিবার। নিরুপায় হয়ে অসহায় ওই সদস্যরা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট লিখিত আবেদন করেছেন।
সরজমিন এবং আবেদন সূত্রে জানা গেছে, মির্জাপুর গ্রামের সুশান্ত মণ্ডল, বুদ্ধিশ্বর হালদার, পরিতোষ মণ্ডল ও কৃষ্ণ মণ্ডলসহ ৯টি পরিবারের লোকজন প্রায় এক যুগ ধরে সরকারিভাবে নির্মিত একটি ইটের রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে আসছেন। সমপ্রতি ওই রাস্তাটি প্রতিবেশী অসিত মণ্ডল, সুমন্ত মণ্ডল ও দিনবন্ধু মণ্ডলসহ কতিপয় লোকজন ইট তুলে ঘেরা-বেড়া দিয়েছেন। ফলে আবেদনকারীরা পড়েছেন মহাবিপাকে। এ ঘটনার প্রতিকার চেয়ে তারা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট লিখিতভাবে এ আবেদন করেছেন।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী সুশান্ত মণ্ডল ও বুদ্ধিশ্বর হালদার বলেন, ‘আমরা প্রায় এক যুগ ধরে ওই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করছি। হঠাৎ করে প্রতিপক্ষরা রাস্তায় ঘেরা-বেড়া দিয়েছেন। আবার এই নিয়ে কোনো বিরোধিতা করলে দেখে নেবেন বলে হুমকি-ধামকিও দিচ্ছেন। বর্তমানে আমরা ৯টি পরিবার দিশাহারা হয়ে পড়েছি’। বিষয়টি নিয়ে প্রতিপক্ষ সুমন্ত মণ্ডল জানান, একযুগ আগে রাস্তাটি আমাদের শরিকের জায়গার ওপর করা হয়েছে। রাস্তাটি তৈরি করার সময় আমাদের জমির দাম বা সমপরিমাণ টাকা দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু তারা আজও পর্যন্ত জমি বা কোনো টাকাও দেয়নি। তাই আমরা ঘেরা-বেড়া দিয়েছি।’
এ ব্যাপারে ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছা. শাহনাজ বেগম জানান, আবেদনপত্র পেয়ে বিষয়টি তদন্তের জন্য উপজেলা এসিল্যান্ড কার্যালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পেলেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
সরজমিন এবং আবেদন সূত্রে জানা গেছে, মির্জাপুর গ্রামের সুশান্ত মণ্ডল, বুদ্ধিশ্বর হালদার, পরিতোষ মণ্ডল ও কৃষ্ণ মণ্ডলসহ ৯টি পরিবারের লোকজন প্রায় এক যুগ ধরে সরকারিভাবে নির্মিত একটি ইটের রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে আসছেন। সমপ্রতি ওই রাস্তাটি প্রতিবেশী অসিত মণ্ডল, সুমন্ত মণ্ডল ও দিনবন্ধু মণ্ডলসহ কতিপয় লোকজন ইট তুলে ঘেরা-বেড়া দিয়েছেন। ফলে আবেদনকারীরা পড়েছেন মহাবিপাকে। এ ঘটনার প্রতিকার চেয়ে তারা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট লিখিতভাবে এ আবেদন করেছেন।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী সুশান্ত মণ্ডল ও বুদ্ধিশ্বর হালদার বলেন, ‘আমরা প্রায় এক যুগ ধরে ওই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করছি। হঠাৎ করে প্রতিপক্ষরা রাস্তায় ঘেরা-বেড়া দিয়েছেন। আবার এই নিয়ে কোনো বিরোধিতা করলে দেখে নেবেন বলে হুমকি-ধামকিও দিচ্ছেন। বর্তমানে আমরা ৯টি পরিবার দিশাহারা হয়ে পড়েছি’। বিষয়টি নিয়ে প্রতিপক্ষ সুমন্ত মণ্ডল জানান, একযুগ আগে রাস্তাটি আমাদের শরিকের জায়গার ওপর করা হয়েছে। রাস্তাটি তৈরি করার সময় আমাদের জমির দাম বা সমপরিমাণ টাকা দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু তারা আজও পর্যন্ত জমি বা কোনো টাকাও দেয়নি। তাই আমরা ঘেরা-বেড়া দিয়েছি।’
এ ব্যাপারে ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছা. শাহনাজ বেগম জানান, আবেদনপত্র পেয়ে বিষয়টি তদন্তের জন্য উপজেলা এসিল্যান্ড কার্যালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পেলেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’