বাংলারজমিন
তালতলীতে হাসপাতালের দাবিতে মানববন্ধন
তালতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
১৩ জুলাই ২০২০, সোমবার, ১২:২৭ অপরাহ্ন
বরগুনার তালতলীতে পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালের দাবিতে একযোগে উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ ১০টি স্থানে প্রায় ১ লাখ মানুষ মানববন্ধন করেছে। একই সাথে গনস্বাক্ষর উঠিয়ে পাঠানো হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কাছে।
সোমবার (১৩ জুলাই) বেলা ১১ টার দিকে ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন শ্রেনীপেশার প্রায় ১ লাখ মানুষ বৃষ্টিতে ভিতরে এ মানববন্ধন ও গনস্বাক্ষরে অংশগ্রহন করেন।
গত ২০০১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমতলী-তালতলী থেকে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তালতলী থানাকে উপজেলায় রুপান্তরিত করবেন। কিন্তু তখনকার সময় সরকার গঠন করতে না পারায় পরবর্তীতে ক্ষমতায় এসেই তালতলী থানাকে উপজেলা ঘোষনা করেন। এর পরে ২০১২ সালের প্রথম দিকে তালতলীকে পূর্ণাঙ্গ উপজেলায় রুপান্তরিত হয় । সবকিছুতেই আধুনিকতার ছোঁয়া লাগলেও পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল (উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স) হয়নি। এতে এ উপজেলার প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার মানুষের চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছে। তবে চিকিৎসা সেবা নিতে হলে ৩০ কিলোমিটার সড়ক পথে গিয়ে পাশবর্তী উপজেলা আমতলীতে যেতে হয়। কোনোমতে ২০ বেডের একটি হাসপাতালে চিকিৎসক, ওষুধ সামগ্রী, অ্যাম্বুলেন্স না থাকায় খোলা হচ্ছেনা ইনডোর ও আউটডোর। এদিকে তালতলী উপজেলার ৮বছরে পূর্নাঙ্গ হাসপাতাল চালুর জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ও স্বাস্থ্য অধিদফতরে ঘুরেও লাভ হয়নি।
এতে ফুসে উঠেছে তালতলীর সর্বস্থরের সাধারণ মানুষ। পূর্নাঙ্গ হাসপাতালের দাবিতে গত ১ মাস ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যেমগুলোতে পোস্ট দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে শুধুমাত্র একটি হাসপাতাল যেন তার নির্বাচনী এলাকার মানুষ পায়।
এরই ধারাবাহিকতায় আজ পূর্নাঙ্গ হাসপাতাল চেয়ে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের ১০টি স্থানে এক যোগে ১ লাখ মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা বজায় রেখে বৃষ্টিতে ভিজে মানবন্ধন ও প্রধানমন্ত্রীর বরাবর গনস্বাক্ষর পাঠানো হয় ।
উপজেলার ১০টি স্থানে মানববন্ধন করা হয়েছে তা হলে তালতলী সদর, পচাঁকোড়ালিয়া বাজার,ছোটবগী, কচুপাত্রা ,লাউপাড়া ,কড়ইবাড়িয়া, ফকিরহাট,বারঘর, শানুর বাজার, নিদ্রা বাজারসহ অনেক স্থানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
সোমবার (১৩ জুলাই) বেলা ১১ টার দিকে ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন শ্রেনীপেশার প্রায় ১ লাখ মানুষ বৃষ্টিতে ভিতরে এ মানববন্ধন ও গনস্বাক্ষরে অংশগ্রহন করেন।
গত ২০০১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমতলী-তালতলী থেকে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তালতলী থানাকে উপজেলায় রুপান্তরিত করবেন। কিন্তু তখনকার সময় সরকার গঠন করতে না পারায় পরবর্তীতে ক্ষমতায় এসেই তালতলী থানাকে উপজেলা ঘোষনা করেন। এর পরে ২০১২ সালের প্রথম দিকে তালতলীকে পূর্ণাঙ্গ উপজেলায় রুপান্তরিত হয় । সবকিছুতেই আধুনিকতার ছোঁয়া লাগলেও পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল (উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স) হয়নি। এতে এ উপজেলার প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার মানুষের চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছে। তবে চিকিৎসা সেবা নিতে হলে ৩০ কিলোমিটার সড়ক পথে গিয়ে পাশবর্তী উপজেলা আমতলীতে যেতে হয়। কোনোমতে ২০ বেডের একটি হাসপাতালে চিকিৎসক, ওষুধ সামগ্রী, অ্যাম্বুলেন্স না থাকায় খোলা হচ্ছেনা ইনডোর ও আউটডোর। এদিকে তালতলী উপজেলার ৮বছরে পূর্নাঙ্গ হাসপাতাল চালুর জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ও স্বাস্থ্য অধিদফতরে ঘুরেও লাভ হয়নি।
এতে ফুসে উঠেছে তালতলীর সর্বস্থরের সাধারণ মানুষ। পূর্নাঙ্গ হাসপাতালের দাবিতে গত ১ মাস ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যেমগুলোতে পোস্ট দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে শুধুমাত্র একটি হাসপাতাল যেন তার নির্বাচনী এলাকার মানুষ পায়।
এরই ধারাবাহিকতায় আজ পূর্নাঙ্গ হাসপাতাল চেয়ে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের ১০টি স্থানে এক যোগে ১ লাখ মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা বজায় রেখে বৃষ্টিতে ভিজে মানবন্ধন ও প্রধানমন্ত্রীর বরাবর গনস্বাক্ষর পাঠানো হয় ।
উপজেলার ১০টি স্থানে মানববন্ধন করা হয়েছে তা হলে তালতলী সদর, পচাঁকোড়ালিয়া বাজার,ছোটবগী, কচুপাত্রা ,লাউপাড়া ,কড়ইবাড়িয়া, ফকিরহাট,বারঘর, শানুর বাজার, নিদ্রা বাজারসহ অনেক স্থানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।